আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এক ডজন জোকস, সাথে আরও দুইটা একদম ফ্রী....

পোস্ট পইড়া ভাল লাগলে কম্পুর স্ক্রীন চাটবেন, কামে দিব...

১। জীববিজ্ঞান ক্লাশ, শিক্ষক ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, "বলত শুক্রাণু কি?" ছাত্রের উত্তর, "স্যার, শুক্রাণু হল ডিম্বাণুর বয়ফ্রেন্ড" ২। দুই বন্ধুর মধ্যে কথোপকথনঃ - তরে পাবনা পাঠানো দরকার... - পাবনা কোথায় পাঠাবি, তর শ্বশুরবাড়িতে? - আরে না, পাবনা মানসিক হসপিটালে... - অইত আমি ওটার কথাই তো বলছি... ৩। গাড়িতে করে যাচ্ছিলেন তিন জন লোক, একজন ইঞ্জিনিয়ার, একজন কেমিস্ট এবং অন্যজন প্রোগ্রামার। হঠাৎ গাড়ির স্টার্ট বন্ধ হয়ে গেল।

ইঞ্জিনিয়ার গাড়ির ত্রুটিগুলো দূর করলেন, কিন্তু গাড়ি স্টার্ট নিল না। এরপর কেমিস্ট গাড়ির জ্বালানি পরীক্ষা করলেন, জ্বালানিও পরিবর্তন করা হল, কিন্তু লাভ হল না, শেষে প্রোগ্রামারের প্রস্তাব, "চলুন আমরা গাড়ি থেকে বের হয়ে আবার ঢুকি, এতে কাজ হতে পারে!" ৪। মাছের এক পৃষ্ঠ খাওয়ার পর পিচ্চি ছেলে তার মা কে, “আম্মু মাছের এক পৃষ্ঠ তো খেয়ে ফেলেছি, এখন কি করব?” মায়ের উত্তর, “মাঝখান থেকে কাঁটাটা ফেলে দাও তারপর বাকি অংশ খাও। ” কেমন মা, বাচ্চাকে ভাজা মাছ উল্টে খাওয়াটাও শিখাচ্ছে না! ৫। এক পিঁপড়া গলা পর্যন্ত মদ গিলে তার বাসায় ফিরে দিল জম্পেশ এক ঘুম, ঘুম থেকে জেগে যখন বাইরে আসল দেখল এক বিশাল ষ্টীম রোলার দাড়িয়ে।

পিঁপড়া মাথা চুলকিয়ে আপন মনে, “মাতাল হয়ে কি না কি টেনে নিয়ে এসেছি!” ৬। কোন এক কলেজে একাদশ শ্রেণীর বাংলা ক্লাশ চলছিল। বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রদের ক্লাশ; শিক্ষক রবীন্দ্রনাথের ‘হৈমন্তী’ প্রবন্ধটি পড়াচ্ছিলেন। এক জায়গায় লেখা, “...মেয়ের বয়স অনেক বাড়িয়াছে বটে, কিন্তু পণের টাকার আপেক্ষিক গুরুত্ব এখনো তার চেয়ে কিঞ্চিৎ উপরে আছে...। ” শিক্ষক এক ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, “এখানে টাকার আপেক্ষিক গুরুত্ব বলতে কি বুঝানো হয়েছে বলতো দেখি?” ছাত্রের উত্তর, “স্যার, টাকার আপেক্ষিক গুরুত্ব মানে হল টাকার ঘনত্ব এবং ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পানির ঘনত্বের অনুপাত!” ৭।

গান চলছে কোথাও, “চলো না ঘুরে আসি অজানা তে...” আমার এক বন্ধুর টিপ্পনী, “শুধু শুধু কেন চাও পথ হারাতে?” ৮। কলেজে বা স্কুলে ক্লাশ হচ্ছে। দেখা গেল এক ছাত্র পায়ই অনুপস্থিত। শিক্ষক তাকে জিজ্ঞেস করলেন, “কি ব্যাপার, তুমি এরকম ইরিগুলার কেন?” -ছাত্রঃ কই স্যার! আমি রিগুলার তো...! -শিক্ষকঃ কই? তুমি যে প্রায়ই এবসেন্ট! -ছাত্রঃ স্যার, আমি প্রেজেন্ট থাকাতে ইরিগুলার হলেও এবসেন্ট থাকাতে তো রিগুলার, তাই না? ৯। ঝগড়া চলছে একজন প্রোগ্রামার ও একজন অশিক্ষিত ব্যক্তির মধ্যে।

ঐ লোকটি খুবই খারাপ ভাষায় গালি দিচ্ছে। প্রোগ্রামারের উক্তি, “পাবলিক প্লেসে আপনি এভাবে হাই ডেফিনিশনের গালি দিচ্ছেন, আপনার তো দেখি এক বাইট বিবেকও নেই!” ১০। পৃথিবীতে নাকি দুই প্রকারের গায়ক আছে। প্রথমতঃ যারা গান গায়; দ্বিতীয়তঃ যারা নিজেদের গান করার যোগ্যতা আছে কিনা জানে। ১১।

জীববিজ্ঞান ব্যবহারিক ক্লাশ চলছে। ছাত্ররা কাজ করছে। শিক্ষক নির্দেশনা দিচ্ছেন, “হাত দিয়ে ধরবে না, সবসময় চিমটা ব্যবহার করবে। ” এর পরও এক ছাত্র হাত দিয়ে পরীক্ষণীয় বস্তু স্পর্শ করল। শিক্ষক বিরক্ত হয়ে, “বললাম সব কিছু চিমটা দিয়ে ধরতে, অথচ তুই...... তুই কান ধরে দাঁড়া।

” সেই ছাত্রটি দুইটা চিমটা দিয়ে দুই কান ধরে দাঁড়াল। শিক্ষক অবাক হয়ে, “চিমটা দিয়ে কান ধরতে কে বলছে?” ছাত্রের উত্তর, “একটু আগেই তো আপনি বললেন সব কিছু চিমটা দিয়ে ধরতে...” ১২। এক ছাত্র ক্লাশে জুতা পরে না আসায় শিক্ষক তাকে বললেন; -এই গুলা কি পরছ? -স্যার স্যান্ডেল পরছি... -এইগুলা কেন পরছ? -সরি স্যার, খালি পায়ে আসা উচিত ছিল, ভুল হয়ে গেছে! -খালি পায়ে আসা উচিত ছিল মানে? মশকরা পেয়েছ না? কালকে গার্জিয়ান নিয়ে আসবে...! -স্যার গার্জিয়ানও কি জুতা পরে আসবে? ১৩। প্রোগ্রামার মাত্রই জানে প্রকৃতপক্ষে ১০২৪ মিটারে এক কিলোমিটার। ১৪।

ক্যাকটাসের উপর থেকে নামতে নামতে বলল সজারু, "প্রকৃতি তুমি বড়ই ছলনাময়ী"।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।