আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

৫০ জোকস্ !

Nothing

1. প্রথম ব্যক্তি : আমি ইচ্চেমত পয়সা গিলে খেতে পারি. দ্বিতীয় ব্যক্তি : তাহলে সার্কাসে যোগ দিচ্ছিস না কেন ? প্রথম ব্যক্তি : যোগ দিতে গিয়েছিলাম কিন্তু তারা বললো ইনকামট্যাক্র অফিসে যোগ দিতে। ----- 2. প্রথম ব্যক্তি : পল্টুর আঁকা ছবিগুলোর বিষয়বস্তু আগে কিছুই বোঝা যেত না . ‍আজকাল স্পষ্ট বোঝা যায়। দ্বিতীয় ব্যক্তি : বাহ্ তার আঁকার মান নিশ্চয়ই ভাল হয়েছে ? প্রথম ব্যক্তি : না . কী এঁকেছে তা সে ব্যাখ্যাসহ আজকাল তার আকার নীচে লিখে দিচ্ছে. ----- 3. ম্যারেজ কাউন্সিলার : মি: রবার্ট , আপনি যে বলতে চাচ্ছেন বিবাহিত জীবনে মিসেস রবার্ট এর কোনো উৎসাহ নেই ? এর প্রমাণ কি ? রবার্ট : এমনকি ঐ পাখিটাও তার কথাগুলো মুখস্ত করে ফেলেছে, কাছে গেলেই বলে ওঠে, ‘ আমার মাথা ব্যথা. এখন নয়’. ----- 4. উকিল : কি আশ্চর্য্য ! এত কঠিন মামলা চলছে. অথচ বারো জন জুরির মধ্যে এগারো জনই নাক ডেকে গুমাচ্ছে. শুধু আপনি একা জেগে আছেন ? জাগ্রত জুরি : ওরা আগেই মনস্থির করে ফেলেছে কাকে ফাঁসিতে ঝোলাবে । তাই এখন আরাম করছে. ----- 5. প্রথম ব্যক্তি : কাজের চাপ কমানোর জন্য জুরি’রা কি ঠিক করেছে জানো ? দ্বিতীয় ব্যক্তি : কি ? প্রথম ব্যক্তি : তারা প্রথমেই চস করে ঠিক করে ফেলবে যে, কার ফাঁসি হবে , তারপর পুরো মামলার সময়টা তারা ঘুমাবে, মামলার শেষ মূহুর্তে আসামীর নাম ঘোষনা করবে ----- 6. প্রথম ব্যক্তি : ‘আজ যা করতে পারো তা কখনো কালকের জন্য ফেলে রেখো না ‘ এই প্রবাদটা যে বানিয়েছে তাকে ধরতে পারলে খুন করে ফেলতাম . দ্বিতীয় ব্যক্তি : সে কি ! কেন ? প্রথম ব্যক্তি : আরে গাল টাল ছিলে কেটে কি অবস্থা হয়েছে. ----- 7. পিটার প্রতিদিন দেরী করে অফিসের পথে রওনা দেয় . রাস্তায় যানজটের ফলে আরো দেরী হয়ে যায়. একদিন সে বাসা থেকে বেরই হল অন্য দিনের তুলনায় আরো এক ঘন্টা দেরীতে . উর্দ্ধশ্বাসে ছোটার সময় একজন তাকে জিজ্ঞেস করলো-এত তাড়াহুড়া কিসের? পিটার হাঁপাতে হাঁপাতে বললো-আর বলবেনা, না এক ঘন্টা দেরী করে জ্যামে পড়তে যাচ্ছি. ----- 8. প্রথম ব্যক্তি : জনসন অফিসে ওভারটাইম ডিউটি করলে অন্য সবার চেয়ে তিনগুন বেশী টাকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে অফিসের বস. দ্বিতীয় ব্যক্তি : বাহ্ জনসন নিশ্চয়ই খুব দক্ষ কর্মচারী ! প্রথম ব্যক্তি : না, সে সময়টা তো মিসেস জনসন বাসায় একা থাকে কিনা. ---- 9. রোগী : ডা: সাহেব, নিজের নাক ডাকার শব্দে আমার নিজেরই ঘুম ভেঙে যায়, কি করবো ? ডাক্তার : পাশের ঘরে ঘুমান। ----- 10. প্রথম ব্যক্তি : প্রাচীন গুহাচিএটিতে ষাঁড় আঁকা কেন ? দ্বিতীয় ব্যক্তি : মনে হয় তারা ‘ ষাঁড়’ বানান পারতো না. ---- 11. লোক : ডা: সাহেব, আমার ন্ত্রী হঠাৎ করে কথা বলতে পরছে না. ডাক্তার : আমি এখনই আপনা ন্ত্রীর চিকিৎসা শুরু করছি. লোক : এখন না. বছর দুই তিন পর আসলেও চলবে. ----- 12. প্রথম ব্যক্তি : রোম তৈরী হয়েছিল এক করতের বেলা. দ্বিতীয় ব্যক্তি : কি রকম ? প্রথম ব্যক্তি : সবাই বলে রোম এক দিনে তৈরী হয়নি. ----- 13. প্রথম বন্ধু : ডা: আমাকে ফুটবল খেলার পরামর্শ দিয়েছে. দ্বিতীয় বন্ধু : কেন ? এর ফলে তোমার স্বাস্থ্য ভাল হবে বলে ? প্রথম বন্ধু : না, আমার ক্রিকেট স্কোর অত্যন্ত খারাপ. ----- 14. রোগী যখন মৃত্যুর দরজায় উপস্থিত হয় তখন ডাক্তারের কাজ হল কলিংবেল বাজিয়ে দেওয়া ----- 15. প্রশ্ন : ব্রুটাস ছুরি মারার পর জুলিয়াস সিজার কি বলেছিলেন ? উত্তর : ওরে বাবা মরে যাচ্ছি. ----- 16. শিক্ষক : আপনার ছেলে ক্লাসে সবার উপরে থাকে. বাবা : তার মানে সে বেশ ভাল করছে. শিক্ষক : না, সে দুষ্টুমি করে ক্লাসের সিলিং ফ্যানে উঠে বসে থাকে. ----- 17. অংক শিক্ষক : যদি তোমার বাবা দশ হাজার টাকা আয় করে আর তার 50 % (পঞ্চাশ শতাংশ) তোমার মায়ের হাতে তুলে দেয় তাহলে তোম‍ার কি পাবেন ? ছাএ : হার্ট এটাক. ----- 18. বাবা-মা : তুমি ফেল করলে অথচ তোমার বন্ধু ভাল রেজাল্ট করলো, ব্যাপার কি ? ছেলে : ওর বাব-মা মনে হয় ব্রেইনী ছিল. ----- 19. প্রথম বন্ধু : আমি একবার চেকোশ্লোভাকিয়া গিয়েছিলাম. দ্বিতীয় বন্ধু : চেকোশ্লোভাকিয়া বানান করতে পারবে ? প্রথম বন্ধু : ইয়ে মানে ... আমি চায়না গিয়েছিলাম. ----- 20. প্রথম নরখাদক জাংলি : বুঝতে পারছিনা আমার ঝগড়া-টে বউটাকে নিয়ে কি করবো ? দ্বিতীয় নরখাদক জাংলি : কাবাব কর. ----- 21. প্রথম জন : একজন নরখাদককে বিপদে পড়তে দেখলে কি করবে ? দ্বিতীয় জন : সহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবো. প্রথম জন : দিও, কিন্তু তার আগে তাতে মশলা মাখিয়ে নিও. ----- 22. নাপিত : কিরকম চুল কাটাবো ? বাচ্চা : আব্বুর মত উপরের দিকে ফাঁকা রেখে দিবেন. ----- 23.এক বাচ্চাকে আরেক বাচ্চা বলছে : আমার দাদ‍া অনেক বয়স্ত, যখন সে ছোট ছিলো তখন ‘হিস্ট্রি’ ছিল ‘কারেন্ত ইভেন্ট’। ------ 24. রোগী : ডা: সাহেব, ডা: সাহেব, আমি ক্যামেরার আস্ত একটা ফিল্ম গিলে ফেলেছি। ডাক্তার : দেখা যাক কোন লক্ষন ডেভলপ করে কিনা. ----- 25. শিক্ষক : তোমার দুই হাতে মোট দশটা আঙ্গুলে, যদি দুর্ঘটনায় তিনটি আঙ্গুল কাটা যায় তবে কি হবে ? ছাএ : গিটার ক্লাস থেকে আমাকে বের করে দিবে. ----- 26. প্রথম জন : কে মারা গিয়াছে ? দ্বিতীয় জন: কফিনের ভেতরের লোকটা. ----- 27. প্রথম জন : তুমি আমাকে বোকা বানানোর চেষ্টা করছো ? দ্বিতীয় জন: চেষ্টা করা লাগছে না. ----- 28. রোগী : ডা: সাহেব, ডা: সাহেব আমর পা ফুলে গেছে. ডাক্তার : চিন্তা নেই নেন এই টেবলেটটা খান. রোগী : কিন্তু যদি ট্যাবলেবটটা বাম পায়ে নামে ? ----- 29. অন্যের জায়গায় বিনা অনুমতিতে প্রবেশ করে ঘুরছিল এক ছেলে কেয়ারটেকার দৌড়ে এসে বললো, ‘ এ্যাই ছেলে, দেখতে পাও না এই নোটিশ বোর্ডে লেখা আছে ‘ প্রবেশ নিষেধ ?’ ছেলে- নোটিশের উপরে লেখা ‘ব্যক্তিগত’ তাই আর বাকীটা পড়ার বেয়াদবি করতে চাইনি. ----- 30. অলস ছাএ টমের খবর নিতে তার বাবা একদিন স্কুলে গিয়েছে. একটি ছাএকে লোকটি জিজ্ঞেস করলো-টমকে চেন ? -হ্যা , সে ক্লাশে আমার পাশের বেঞ্চে ঘুমায়. ----- 31. বাবা (রেগে) : এদিকে আয় হতচ্ছাড়া বদমাশ, বোনের জন্মদিনের পুরো কেকটা তুই একাই খেয়ে ফেলার শিক্ষা তোকে আজ দেই. ছেলে : তার আর দরকার নেই বাবা, আমি নিজে নিজেই শিখে নিয়েছি. ----- 32. মা : তোমার ছোট ভাইকে মার্বেল খেলতে দিচ্ছোনা কেন ? ছেলে: ও আর ফেরত দেবেনা তো. মা : দেবে না কেন ? দেবে. ছেলে: তাহলে ও ইতিমধ্যেই তিনটা মার্বেল খেয়ে ফেলেছে কেন ? ----- 33. ছেলে : বাবা , পাশের বাড়ীর ছেলেটা বলেছে আমার চেহারা নাকি হুবুহু তোমার মত . বাবা (খুশি হয়ে) : তখন তুই কি বললি ? ছেলে : কিছুই বললাম না, কারণ ছেলেটা অনেক শক্তিশালী আর লম্বা চওড়া. ----- 34. মা : টিচার আসার সময় হয়েছে. একি ! তুমি তো মুখের একদিক পরিস্কার করেছো অন্যদিকে ময়লাই রেখেছো, ব্যাপার কি ? ছেলে: ময়লা দিকটা টিচারের দিকে না ফেরালেই তো চলবে. ----- 35. খামারের মালিক : চরাতে নিয়ে গেলে আঠারোটা গরু, ফেরত আনলে সতেরোটা গরু কেন ? গুনে নিয়ে আসতে পারো নাই ? রাখাল : একটা গরু এত জোরে দৌড়ে পালিয়ে গেল যে ওটাকে গোনার সময়ই পেলামনা. ----- 36. অলস ব্যক্তি : আমাকে কিছু খাওয়ান. লোক :অলসদের আমি কিছু খাওয়াই না. অলস ব্যক্তি :না না আপনাকে খাইয়ে দিতে হবে না, আমি নিজেই খেয়ে নেবো, শুধু টাকাটা দিলেই চলবে. ----- 37. বাব : তুমি নিজে নিজেই এই বড় মাছটা ধরেছো ? বাচ্চ‍া : না, একটা কেঁচো আমাকে সাহায্য করেছে. ----- 38. ভিক্ষুক : একশো টাকা দিন, চা খাবো. লোক : চা খাওয়ার জন্য একশো টাকা ?? ভিক্ষুক : বেশ কয়েকজনকে চায়ের দাওয়াত দিয়েছি কিনা. ----- 39. বাসে করে যাচ্ছে একজন অল্প বয়েসী সুন্দর মহিলা. বাস কন্ডাক্টর এসে তার কাছে টিকিট চাইল. মহিলা ব্যাগ ট্যাগ হাতড়ে নিয়ে হেসে বললো, ‘টাকার ব্যাগটা ভুলে বাসায় রেখে এসছি. কন্ডাক্টর :তা বল্লে কি হবে ? টিকিট তো লাগবেই ? মহিলা : ভেবে নিন আমি আপনার মেয়ে. মহিলার এই কথা শুনে পাশ থেকে একজন লম্বা চওড়া সুদর্শন লোক মহিলার পাশে এসে বললো, ‘আর আমি আপনার মেয়ে জামাই. ----- 40. বাচ্চা : আন্টি , পিন্টু আজ আমার সাথে খেলবে ? আন্টি : না, সে পড়া করছে. বাচ্চা : ‍তাহলে তার ফুটবলটা আমার সাথে খেলবে ? ----- 41. প্রথম জন : একবার আমি এক বছরের জন্য হাঁটতেই পারিনি. দ্বিতীয় জন : বলিস কি ? কখন ? প্রথম জন : জন্মের পর থেকে. ----- 42. প্রথম জন : প্রফেসর হতে হলে কি খ‍ুব কষ্ট করতে হয় ? দ্বিতীয় জন: না , শুধুমাএ কয়েকট‍া ডিগ্রি নিতে পারলেই হয়. ----- 43. প্রথম জন : আপনার নতুন কেনা আয়নায় কেমন দেখা যায়. দ্বিতীয় জন : মোটেই ভাল দেখা যায় না. প্রথম জন : কী রকম ? দ্বিতীয় জন : যখনই দেখতে যাই, চেহারা দিয়েই প্রায় পুরোটা ঢেকে যায়, আশে পাশের কিছুই ভাল মত দেখা যায় না. ----- 44. বস : তোমার চাকরী শেষ. কর্মচারী : কিন্তু , আমি তো কিছু করিনি. বস : কিছু করো ন‍া বলেই তো চাকরী শেষ. ----- 45. প্রথম জন : এই ব্যস্ত রাস্তায় প্রতি পাঁচ মিনিটে একজন মানুষ গাড়ির ধাক্কা খায়. দ্বিতীয় জন:ঐ মানুষের ধৈর্য্যর বাঁধ নিশ্চয়ই ভেঙে যাচ্ছে. ----- 46. ছোট বাচ্চা ঘুমাচ্ছে না. রাত জেগে খেলছে. বাব বিরক্ত হয়ে বললো, ‘ছোট বাচ্চাদের এখন ঘুমাতে যাওয়ার কথা.’ বাচ্ছা বললো, ‘কিন্তু আমার তো কোনও বাচ্চা নেই.’ ----- 47. লোক :তোমার আব্বু কার্পেট-এ হামাগুড়ি দিচ্ছে কেন ? বাচ্চ : আমি ছবি আকঁবো. লোক : তার জন্য হামাগুড়ি দিতে হবে কেন ? বাচ্চ : ছিচার বলেছে হাতির ছবি এঁকে নিয়ে যেতে তাই মা বললো. ----- 48. প্রথম জন : ছবিটা একদম তোমার মত এঁকেছি. দ্বিতীয় জন: ছবিটা দূর থেকে ভালই লাগে তবে কাছে আসলে-ই ফালতু লাগে. প্রথম জন : বলেছিলাম না একদম তোমার মত ? ----- 49. লোক : কেকটা একদম ভাল হয়নি. বাবুর্চি : বলেন কি ? আপনার জন্মের আগে থেকে বানাচ্ছি. লোক : তখনকার বলেই মনে হল খেয়ে. ----- 50. পাইলট : মে ডে মে ডে. প্লেনের ইন্জিনে আগুন লেগেছে. গ্রাউন্ড কন্ট্রোল : উচ্চতা আর অবস্থান জানান এখনি. পাইলট : পাঁচ ফুট ছয় ইঞ্চি অবস্থান প্লেনের ককপিট. -----

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।