আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সাঈদীর অনুসারীরা ধর্মের আড়ালে মিথ্যাচার করেছে, সাঈদী কি ১৯৭১ এ নাবালক ছিল?

গণদুশমন দেলু রাজাকার নিজের নাম বিকৃত করে পিতা মাতাকে অবজ্ঞা করেছে। ধর্শীয় মতে নাম বিকৃত করা মহাপাপ। আবার আল্লামা যুক্ত করেছে নামের আগে। পূর্ব পুরুষের বংশ পরিচয় আড়াল করে নিজের মত নাম যুক্ত করেছে। এটি কি কোন ধার্মিক করতে পারে? সাঈদীর যুদ্ধাপরাধ বিচার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পরপরই তার অনুসারীরা সাঈদী ১৯৭১ সালে নাবালক ছিল, সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র ছিল এমন প্রচার শুরু করে।

এরা নিজেদেরকে পাক্কা ঈমানদার দাবি করে অথচ মানুষকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে উম্মাদনা সৃষ্টি করে ইসলাম ধর্মকে পাকিস্থানের বাহক বানাতে চেয়েছে। কিন্তু তাদের নেতা সাঈদী ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদে প্রার্থী হয়ে যে হলফনামা ও মনোনয়ন ফরম পূরণ করে তাতে তার পরিবার সম্পর্কে যে বর্ণনা প্রদান করে তাতে তিনি নিজের ৪ সন্তানের পরিচয় প্রদান করেন। পরিচিতি নিম্নরুপ: রফিক বিন সাঈদী জন্ম তারিখ: ১৮/১১/১৯৭০ শামীম সাঈদী জন্ম তারিখ: ০১/০১/১৯৭২ মাসুদ সাঈদী জন্ম তারিখ: ০১/১১/১৯৭৫ মাসুদ সাঈদী জন্ম তারিখ: ০৮/১২/১৯৭৬ সাঈদীর অনুসারীরা ভেবে দেখবেন কি ১৯৭০ সালে যার প্রথম সন্তানের জন্ম হয়েছে তিনি কমপক্ষে এক বছর আগে বিয়ে করেছে। তিনি কি নাবালক অবস্থায় বিয়ে করেছে? যদি নাবালক অবস্থায় বিয়ে করতে পারে তাহলে কি অপরাধগুলি করতে পারে না? প্রকৃতপক্ষে ১৯৪০ সালে জন্ম নেয় দেলু রাজাকার। দেলু রাজাকার বিচার থেকে রক্ষা পেতে যে কোন অপরাধীরর মত মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন আর ধর্মভীরু মানুষকে উসকে দিয়েছেন।

জামাত শিবির নাকি খুব বিদ্ধান কিন্তু তারা প্রকৃতপক্ষে বিদ্ধান তো নয়ই বরং মুর্খ তার প্রমাণ দিয়েছেন অন্ধের মত। এই তথ্যগুলি যদি জামাতীরা একটু ভেবে দেখতো তাহলে বুঝতে পারতো কিভাবে মিথ্যাচার করে দেলু রাজাকার সাঈদী হয়েছে। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৭ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.