আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পৌর নির্বাচনের ভোট শুরু : আজ রংপুর ও রাজশাহী বিভাগে

তোমাকে ভাবাবোই

রাজ পথে পথে : প্রচন্ড কনকনে এই শীতের সকালে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ৭২ পৌরসভায় বুধবার ভোট গ্রহণের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে দেশব্যাপী পৌর নির্বাচন। দেশের ২৫৭ পৌরসভায় ১২, ১৩, ১৭, ১৮ ও ২৭ জানুয়ারি নির্বাচন হবে। প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নিয়েছে ইসি বলে জানা গেছে। ভোটের দিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ হবে। নির্বাচন-সংশ্লিষ্ট পৌরসভাগুলোয় ভোটের দিন সাধারণ ছুটি থাকবে।

মঙ্গলবার রংপুর বিভাগীয় কমিশনার জসিমউদ্দিন আহমেদ জানান, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী এ বিভাগে ভোট নিতে সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ হচ্ছে। আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর প্রহরায় ভোটকেন্দ্রে প্রয়োজনীয় সামগ্রীও পৌঁছে গেছে। সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তা নির্বাচনী এলাকার সার্বিক কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করছেন বলে জানান এই কর্মকর্তা। এবারের পৌর নির্বাচনে ৬৯ লাখেরও বেশি ভোটার রয়েছে পৌর এলাকায়। প্রার্থী রয়েছে সাড়ে ১৫ হাজার।

রংপুর ও রাজশাহী বিভাগ: এ দুই বিভাগের ৭২ পৌরসভায় বুধবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মেয়র, সাধারণ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলরের ৯৯২ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছে চার হাজার ৭২৩ জন । রংপুরের ২৩ পৌরসভায় মেয়র প্রার্থী ১৩১ জন, সংরক্ষিত কাউন্সিরল ৩১৬ জন এবং সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১১০১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এসব পৌরসভায় মেয়র ছাড়া ২১৯টি সাধারণ ও ৭৩টি সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে লড়ছেন তারা। এসব পৌরসভায় ৭ লাখ ১৯ হাজার ৪১ জন ভোটারের বিপরীতে ভোট কেন্দ্র ৩৬৩ ও ভোট কক্ষ রয়েছে ২২০১টি।

রাজশাহী বিভাগের ৪৯ পৌসভায় মেয়র পদে ২৩২, সংরক্ষিত ৬৭৩ ও সাধারণ কাউন্সিলরে ২২৬৫ প্রার্থী রয়েছে। পৌরসভায় ৪৯ মেয়র, ৪৭১ সাধারণ ও সংরক্ষিত ১৫৭ পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তারা। এ বিভাগের পৌরসভাগুলোর ১৪ লাখ ৪ হাজার ৯৯০ ভোটারের বিপরীতে ৭৩২ ভোটকেন্দ্র ও ৪৪২৮ টি ভোটকক্ষ রয়েছে। গোলযোগ হলে নির্বাচন বন্ধ: নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন মঙ্গলবার বলেন, অবাধ, সুষ্ঠ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। কোনো ধরনের অনিয়ম ঘটলে তাৎক্ষনিকভাবে সংশ্লিষ্ট ভোটকেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হবে।

সহিংসতা ও গোলযোগ হলে সংশ্লিষ্ট পৌরসভার নির্বাচনও বন্ধ করে দেওয়া হবে। নির্বাচন কমিশন ছহুল হোসাইন জানান, ভোটের দিন তাৎক্ষনিক বিচারের জন্য ইতোমধ্যে নির্বাচনী এলাকায় ২৯৭ জন বিচারিক হাকিম ও ২৫৯ জন নির্বাহী হাকিম নিয়োজিত রয়েছে। এছাড়া আইন-শৃঙ্খলাবাহিনী ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা রক্ষার পাশাপাশি স্ট্রাইকিং ও মোবাইল ফোর্সও রয়েছে প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায়। আইন শৃঙ্খলা সমন্বয় সেল: ১২ জানুয়ারি থেকে সাত বিভাগে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন উপলক্ষ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আইন শৃঙ্খলা সমন্বয় সেল স্থাপন করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব (প্রশাসন) এ সেলের সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করবেন।

সমন্বয় সেলের টেলিফোন ও ফ্যাক্স নম্বর হচ্ছে যথাক্রমে ৭১৬৮২০৮ ও ৭১৬২৭৫৩। প্রার্থী ও ভোটার তথ্য: ১২, ১৩, ১৭, ১৮ ও ২৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য ২৫৭ পৌরসভায় মোট প্রার্থী রয়েছে ১৫ হাজার ও ভোটার রয়েছে ৬৯ লাখেরও বেশি। এর মধ্যে পুরুষ ৩৪ লাখ ৬২ হাজার ও মহিলা ৩৪ লাখ ৯২ হাজার প্রায়। এতে ২৫৭ মেয়র পদ ছাড়াও ২২৭৪ সাধারণ ও ৭৮৮টি সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলরের পদ রয়েছে। এসব পৌরসভায় মেয়র পদে ১৫৮৩ জন মেয়র, ৩০৫৪ জন সংরক্ষিত মহিলা ও ১১৩৭১ জন সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

বহিরাগত নিষিদ্ধ ও যানবাহন: ইসি সচিবালয়ের উপ সচিব (পৌর) সৈয়দ খুরশিদ জানান, ভোটের দিন নির্বাচনী এলাকায় অনুমোদিত ছাড়া বিভিন্ন ধরনের যানবাহন ও নৌ চলাচল নিষিদ্ধ। মেয়র বা তার নির্বাচনী এজেন্ট প্রতি এলাকায় একটি করে গাড়ি ব্যবহার করতে পারবেন। কাউন্সিলররা তাও পারবেন না। ভোটের ৩২ ঘণ্টা আগে থেকে বহিরাগতদের (এলাকার বাসিন্দা বা ভোটার নন) নির্বাচনী এলাকায় অবস্থান না করার নির্দেশনা দিয়েছে কমিশন। ভোটগ্রহণ শুরুর ৩২ ঘণ্টা আগে থেকে ভোটের দিন এবং রাত ১২টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত সব ধরনের প্রচারণা বন্ধ রাখতে হবে।

ভোটের ৪৮ ঘণ্টা আগে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় মটরসাইকেল চলাচলও নিষিদ্ধ থাকবে। এ সময় থেকে ভোটের দিন মধ্যরাত পর্যন্ত (রাত ১২টা) নির্বাচনী এলাকায় ট্যাক্সি ক্যাব, বেবি ট্যাক্সি/অটোরিকশা, মাইক্রোবাস, জিপ, কার, পিকআপ, বাস, ট্রেম্পো, লঞ্চ, ইঞ্জিন বোট ও স্পিডবোট চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। নির্বাচনে সশস্ত্রবাহিনী: আড়াই শতাধিক পৌরসভার মধ্যে ২৯টি জেলার ৫৬টিতে সেনাবাহিনীসহ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেয় গত ৬ জানুয়ারি। এসময় ৫২টি পৌরসভায় বিডিআর সদস্য মোতায়েনেরও সিদ্ধান্ত হয়। ভোটের আগে-পরে পাঁচদিন দায়িত্ব পালন করবেন বিডিআর সদস্যরা।

ভোটের আগে-পরে চার দিন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন। মঙ্গলবার আরো অন্তত ১০ পৌরসভায় সশস্ত্র ও বিডিআর মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেয় ইসি। ইসি কর্মকর্তারা জানান, নির্বাচনের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পর থেকে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় র‌্যাব, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন সদস্য ও ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যদের ভ্রাম্যমাণ দল দায়িত্ব পালন করছে। গুরুত্ব বিবেচনায় প্রতিটি পৌরসভার জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক র‌্যাব, আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন), ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্যদেরকেও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েন করা হবে। ফল সংগ্রহ নিয়ে কমিশনের নির্দেশনা: সোমবার নির্বাচন কমিশনের সর্বশেষ পরিপত্রে বলা হয়েছে, ভোটগ্রহণের দিন নির্বাচিত প্রার্থীদের বেসরকারি ফল ও অন্য তথ্য নির্বাচন কমিশন সচিবালয় সংগ্রহ করবে।

এ ফল ও অন্য তথ্য সংগ্রহের জন্য ইসি সচিবালয়ে একটি কেন্দ্রীয় তথ্য ও ফলাফল সংগ্রহ কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। পাশাপাশি রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়েও একটি তথ্য ও ফলাফল সংগ্রহ ও পরিবেশন কেন্দ্র থাকবে। রিটার্নিং কর্মকর্তা ভোটকেন্দ্র থেকে ফল স্থানীয়ভাবে প্রকাশের পর তা নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে ই-মেইল বা ফ্যাক্সের মাধ্যমে পাঠানো হবে। ফল ঘোষণার সময় প্রিজাইডিং কর্মকর্তার কাছ থেকে ভোট গণনার বিবরণী অর্থাৎ ফল পাওয়ার পর রিটার্নিং কর্মকর্তা বা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার উপস্থিত প্রার্থী বা এজেন্টদের সামনে সেই ভোটকেন্দ্রের ফল পড়ে শোনাবেন এবং সম্ভব হলে এক কপি প্রদশনণী বোর্ডে বা দেয়ালে টাঙিয়ে দেবেন। ভোটকেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী: পুলিশের একজন উপ-পরিদর্শক (এসআই)/সার্জেন্ট/এএসআই/হাবিলদারের নেতৃত্বে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে পুলিশ, আনসার ও ভিডিপি সদস্য মোতায়েন হবে।

সাধারণ ভোটকেন্দ্রে অস্ত্রধারী পাঁচজন পুলিশসহ ১৯ জন এবং গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে অস্ত্রধারী ছয়জন পুলিশসহ ২০ জন নিয়োজিত থাকবে। খুলনা ও বরিশাল বিভাগ: এ দুই বিভাগের ৪৯ পৌরসভায় ভোট হবে বৃহস্পতিবার। খুলনায় ৩০ পৌরসভায় মেয়র ছাড়াও সাধারণ ওয়ার্ডে ২৭০টি কাউন্সিলর ও ৯০টি সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর রয়েছে। এসব পৌরসভায় ৭ লাখ ১৩ হাজার ৫২৮ ভোটের বিপরীতে ৪০৩টি ভোট কেন্দ্র ও ২৩১২টি ভোটকক্ষ রয়েছে। এ বিভাগে মেয়র পদে ১৪০ জন, সংরক্ষিত আসনে ৩৬৪ জন এবং ১১২৫ জন সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

বরিশাল বিভাগের ১৯ পৌরসভায় মেয়র পদে ৮৪ জন, সংরক্ষিত ২০৫ ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৬৪৭ জন প্রার্থী রয়েছে। এসব পৌরসভায় মেয়র পদ ছাড়া সাধারণ ১৭১ ও সংরক্ষিত ৫৭টি কাউন্সিলর পদ রয়েছে। নির্বাচনে ২ লাখ ৩২ হাজার ৮২৯ ভোটারের বিপরীতে ১৯৯ ভোটকেন্দ্র ও ৯৪৮ ভোটকক্ষ থাকবে। ঢাকা বিভাগ: এ বিভাগের ৬৩ পৌরসভায় আগামী ১৭ জানুয়ারি ভোট হবে। এসব পৌরসভায় মেয়র পদ ছাড়াও সাধারণ ৫৯৪ ও সংরক্ষিত ১৯৮টি কাউন্সিলর পদ রয়েছে।

নির্বাচনে মেয়র পদে ২৯৯ জন, সংরক্ষিত আসনে ৭৩৫ ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৭৪৭ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এসব পৌরসভায় ১৯ লাখ ৯৬ হাজার ৪২৮ ভোটারের জন্য ৯৭৭ ভোটকেন্দ্র ও ৫৮৯৬টি ভোটকক্ষ রয়েছে। চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ: এ দুই বিভাগের ৫৯ পৌরসভায় ভোট হবে আগামী ১৮ জানুয়ারি। চট্টগ্রাম বিভাগের ৪৩ পৌরসভায় মেয়রপদে ২২৩ জন, মহিলা আসনে ৪৩৪ জন ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৮৭২ জন প্রার্থী রয়েছে। এসব পৌরসভায় মেয়র পদ ছাড়া সংরক্ষিত ১৬৫টি ও সাধারণ কাউন্সিলরের ৪০৫টি পদ রয়েছে।

১১ লাখ ৩২ হাজার ৮৫০ ভোটারের জন্য এ নির্বাচনী বিভাগে ৫৬৩ ভোটকেন্দ্র ও ৩৩৮১টি ভোটকক্ষ রয়েছে। সিলেট বিভাগের ১৬ পৌরসভায় মেয়রপদে ৭৪, সংরক্ষিত ১৮১ ও সাধারণ কাউন্সিলর ৬১৪ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এসব বিভাগে মেয়র ছাড়াও ১৪৪টি সাধারণ ও ৪৮টি সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদ রয়েছে। ২ লাখ ৯৫ হাজার ৯৯০ ভোটারের বিপরীতে ১৮৭টি ভোট কেন্দ্র ও ৮২২টি ভোট কক্ষ রয়েছে। আরো ১৪ পৌরসভা: পাঁচ বিভাগের ১১ জেলার ১৪ পৌরসভার ভোট হবে ২৭ জানুয়ারি।

এসব পৌরসভায় মেয়র ছাড়াও ১৩৫ সাধারণ ও ৪৪ সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদ রয়েছে। এর বিপরীতে ৮৪ মেয়র, ২২২ সংরক্ষিত মহিলা ও ৩৭৭ সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী রয়েছে। এসব পৌরসভায় ৪ লাখ ৮৯ হাজার ৩২৫ ভোটারের বিপরীতে ২৪৫ ভোট কেন্দ্র ও ১৫৮০ ভোট কক্ষ রয়েছে। দেশের পৌরসভার আরো যত নির্বাচন: ইসি সচিবালয়ের উপ সচিব (নির্বাচন) মিহির সারওয়ার মোর্শেদ জানান, স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে ১৯৭৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর প্রথম পৌরসভা নির্বাচন হয়। এরপর ১৯৭৭ সালের ১৩ আগস্ট, ১৯৮৪ সালের ১১ ফেব্র"য়ারি, ১৯৮৯ সালের ২৮ জানুয়ারি, ১৯৯৩ সালের ৩০ জানুয়ারি, ১৯৯৯ সালের ২৩ ফেব্র"য়ারি থেকে ২৫ ফেব্র"য়ারি পৌরসভা নির্বাচন হয়।

সর্বশেষ ২০০৪ সালের ৫ মে থেকে ১০ মে দেশব্যাপী ১১৫ পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। গত ২ ডিসেম্বর সিইসি এটিএম শামসুল হুদা দেশের ৩০৯ পৌরসভার মধ্যে ২৬৯ পৌরসভার নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে। আদালতের স্থগিতাদেশ ও সরকারের অনুরোধে নির্বাচনযোগ্য পৌরসভার সংখ্যা কমে বর্তমানে ২৫৭টি রয়েছে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।