আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কিছু হাসির কৌতুক শেয়ার করলাম ( ১ )

নিজের সম্পর্কে কিছু বলার মত নাই। এক কথায বলতে গেলে উদ্দেশহীন ভাবে বেচে থাকা এক অলস যুবক।

(১) বাড়িওয়ালা:- টুলেট সাইনবোর্ড এ লিখে দিলেন যে, ছেলেমেয়ে নেই এমন পরিবারকে ঘড় ভাড়া দেওয়া হবে। ছোট্র ছেলে সাকিব:- এই যে আঙ্কেল, আমি আপনার ঘড় ভাড়া নিতে চাই। আমার কোন ছেলেমেয়ে নাই।

আমার সঙ্গে আমার বাবা মা থাকবেন। (২) ঘটক :- আপনার ছেলের জন্য খুব মিষ্টি একটা মেয়ে পেয়েছি। অভিভাবক :- তাহলে তো ওই মেয়েতে আমাদের হবে না। ঘটক :- কেন হবে না ? অভিভাবক :- আমাদের ছেলের ডায়াবেটিস আছে তো তাই........ (৩) রোগী :- ডাক্তার সাব আমার পেটে ব্যাথা। ডাক্তার :- তা আপনার পায়খানা কেমন ? রোগী :- গরিব মানুষের পায়খানা যেমন হয় ডাক্তার সাব - এই ধরুন বাঁশের খুঁটি চাটাইয়ের বেড়া আর সামনে একখানা ছালা টাঙানো।

(৪) গাছের নিচে দুজন লোক দাড়িয়ে ছিল। তাদের একজন হিন্দু অন্যজন মুসলমান। হটাৎ সেই গাছের উপর দুটি পাখি কিচর মিচির শুরু করলো। তখন হিন্দু লোকটি মুসলমান লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলো বলতো পাখিগুলো কি বলছে ? মুসলমান লোকটি বললো ”আল্লাহ্, রাসুল, খোদা”। হিন্দু লোকটি বললো ”রাম, কৃষ্ণ, রাধা”।

মাছ বিক্রেতা যেতে যেতে বললো ”ইলিশ, রুই, ভেদা”। পান বিক্রেতা বললো ”পান, সুপারি, সাদা ”। রসুন বিক্রেতা কড়া গলায় বললো ”রসুন, মরিচ, আদা”। বুদ্ধিমান লোকটি বললো, ”আপনারা সবাই গাধা”। (৫) এক মাতাল ব্রিজের উপর দিয়ে যাবার সময় নিচে পানিতে চাঁদের প্রতিবিম্ব দেখে থমকে দঁড়ায়- মাতাল :- এই যে ভাই, নিচে ওটা কি? পথচারী :- ক্যান চাঁদ।

মাতাল :- কি ?------------ আমি এতো উপড়ে কি করে উঠলাম ???? (৬) ডাক্তার :- যে প্রেসক্রিপশনটা লিখে দিয়েছিলাম তা ঠিকমতো ফলো করছেন তো ? রোগী :- ওই প্রেসক্রিপশনটা ফলো করলে নির্ঘাত মারা যেতাম । ডাক্তার :- মানে ? রোগী :- ঔ প্রেসক্রিপশনটা ছাদ থেকে পড়ে গিয়েছিল যে.............. (৭) এক ভদ্রলোক তাঁর বন্ধুর চা বৎসর বয়সী ছেলেকে জিজ্ঞাস করছেন--- বাবা তুমি কি পড়? ছেলে :- হাফপ্যান্ট পড়ি। ভদ্রলোক :- না, মানে কোথায় পড়? ছেলে :- কেন আঙ্কেল , নাভির একটু নিচে। (৮) ছাত্র :- জুন আই কাম ইন স্যার। শিক্ষক :- এই নতুন ইংরেজী কবে আমদানী করলে? ছাত্র :- গত মাসে আপনিইতে ক্লাশে ঢোকার সময় বলেছিলেন।

শিক্ষক :- আমি তো বলেছিলাম "মে আই কাম ইন"। ছাত্র :- কিন্তু স্যার মে মাস তো শেষ এখন জুন মাস চলছে। (৯) গৃহশিক্ষক ছাত্রীর প্রেমে পড়ে কৌশলে বললেন br /> গৃহশিক্ষক :- আচ্ছা তুমি ভয়েচ করতে পারবে? ছাত্রী :- জ্বী স্যার। গৃহশিক্ষক :- আই লাভ ইউ (I love you) কে Active থেকে Passive Voice এ রূপান্তর কর। ছাত্রী :- খুব সোজা স্যার .... I hate you---------- (১০) ১ম বন্ধু :- তোকে গাড়ী থেকে নামিয়ে সর্বস্ব লুট করে ডাতরা পালিয়ে গেল অথচ তুই কিনা চেঁচিয়ে লোকও জড়ো করতে পারিসনি? ২য় বন্ধু :- কোন উপায় ছিলনা বন্ধু।

ওরা আমার টাকা পয়সা সহ গায়ের জামা কাপড় স-অব খুলে নিয়েছিল আর পাশেই ছিল লেডিস হোস্টল। বুঝতেই পারছিস। (১১) ব্যকরণ শিক্ষক :- বলতো টুটুল ধ্বনি কহাকে বলে ? টুটুল :- স্যার এটাতো একদম সহজ প্রশ্ন এ জগতে যার ধন সম্পদ, প্রভাব প্রতিপত্তি বেশি তাকে ধ্বনি বলে। (১২) শিক্ষক :- বলতো বাচ্চু, ছেলেটি গাছ থেকে পড়ে গিয়ে পা ভেঙেছে এখানে গাছ কোন পদ? বাচ্চু:- বিপদ স্যার। শিক্ষক:- দুর বোকা তোর মাথায় শুধু গোবর আর গোবর ।

আচ্ছা আবছার তুই বলতো ধান কোথায় ভালো জন্মে? আবছার :- বাচ্চুর মাথায় স্যার। (১৩) মেয়ে :- আম্মু ছোট খালা মনে হয় মানুষ না! মা :- মানুষ না মানে ! মেয়ে :- না আম্মু আমি নিজ কানে শুনেছি-----------? মা :- কি শুনেছিস? মেয়ে :- আব্বু না খালার নাকে হাত দিয়ে বলছে তুমি একটা পরি। (১৪) ছোট মেয়ে :- মা জানো, বড় আপা না অন্ধকারেও চোখে দেখতে পারে। মা :- তুই কি করে বুঝলি? ছোট মেয়ে :-কাল রাতে যখন বিদ্যুৎ চলে গেলো, তখনই শিবলী ভাইয়া এলেন, একটু পরেই অন্ধকারে আপা বললেন, এই তুমি সেভ করনি কেন ! (১৫) জনৈক ভদ্রলোক :- এই ছেলেরা তোমরা এই কুকুর ছানাটিকে নিয়ে এত ঝগড়া করছ কেন? বালকদ্বয় :- আঙ্কেল আমরা ঠিক করেছি আমাদের মধ্যে যে সবচেয়ে বড় মিথ্যা কথা বলতে পারবে সেই এ কুকুর ছানাটা পাবে। জনৈক ভদ্রলোক :- বলিস কি রে খোকারা !! তোদের মত বয়সে তো আমি মিথ্যা কি তাই জানতাম না? বালকদ্বয় :- তাহলে কুকুরছানাটি আপনিই পেলেন আঙ্কেল।

: আজকে এখানেই শেষ , আরেকদিন আরও কিছু শেয়ার করব ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।