আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিবাহ পরবর্তী আপুদের যে দশটা অভ্যাস ভাইয়াদের পাগল করে দেয়

আমি বিলাত থাকি, কামলা খাটি
১। বেশী কথা বলা: আপারা বেশী কথা বলেন, যা ভাইয়াদের মোটেই পছন্দ নয়। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে আপাগণ ভাইয়াদের চেয়ে প্রায় তিনগুন কথা বেশী কথা বলে থাকেন। ভাইয়ারা প্রতিদিন ৭,০০০ শব্দ বলে থাকলে তার বিনিময়ে আপারা ২০,০০০ শব্দ বলে থাকেন। সবচেয়ে বিরক্তিকর হলো একই কথা বারবার বলা।

২। সাবেক নিয়ে খিটিমিটি: যদি কোনো কারণে কোনো ভাইয়ার সাবেক কোনো সম্পর্ক থেকে থাকে এবং তা যদি বর্তমান আপা জানতে পারেন তাহলেই সেরেছে। মন কষাকষি হলেই বলে বসবে, "আমাকে তো তোমার ভালো লাগেনা। সবসময় তোমার আগের জনের কথা ভাবো"। এইবার বলুন ভাইয়ারা কানের উপর যদি সবসময় আপনার পুরাতন সম্পর্ক নিয়ে ঘ্যানঘ্যান করলে আপনি কি পাগল হয়ে যাবেন না? অবশ্য সব আপার এই অভ্যাস নেই।

৩। নিজের অতীত শেয়ার না করা: আপনার (ভাইয়াদের) পেটের ভিতরে কি আছে না আছে এমন কি নার্সারী স্কুলে থাকতে কোনো মেয়েকে ভালো লাগলো কিনা জেনে নিয়ে যদি বলে আমার ঐ রকম কিছু ছিলনা বা আগের কথা জানতে চেয়ো না। তাহলে কেমন লাগে? ৪। ভাইয়ার কাপড় পড়া: যদি কোনো ভাইয়া বাসায় গিয়ে দেখেন আপা আপনার সাধের টি শার্ট পড়ে ময়লা স্টোর রুম পরিস্কার করছে। তাহলে কি পাগলা হয়ে যাবেন না? ৫।

আপনার শখ নিয়ে তাচ্ছিল্য করা: হতে পারে ক্রিকেট খেলা দেখা আপনার শখ। তাই বলে এইটা নিয়ে যদি উপহাস করে তাহলে কি রক্ত মাথায় উঠে যাবে না? ৬। নিজেকে অনিরাপদ ভাবা: যদি আপনার সাথে থেকে নিজেকে অনিরাপদ মনে করে তাহলে কি আপনার ইগোতে আঘাত লাগবে না? ৭। নিজেকে সংসারের সর্বময় কত্রী ভাবা: ওরে বাবা। আমার ঘাঁড়ে একটাই মাথা।

ভুক্তভোগীরা ভালোই বলতে পারবেন। ৮। সর্বদা বিরক্তিকর প্রশ্ন করা: তাদের প্রশ্নের কি শেষ আছে? সবচেয়ে কমন প্রশ্ন হলো: তুমি এখন কি চিন্তা করছো? ৯। আবহাওয়া নিয়ে অভিযোগ: উরে বাবা কি রোদ, ইসরে কি ঠান্ডা পড়ছে, কি বিচ্ছিরি বিষ্টি - যেনো ভাইয়ারই দোষ। রোদ, বিষ্টি কিংবা ঠান্ডা বেশী হলে ভাইয়াদের জবাবদিহি করতে হয়।

১০। রিমোটের দখল রাখা: সারাদিন অফিস করে এসে একটু খবর দেখতে বসেছেন। হঠাৎ দেখলেন শুরু হয়ে গেলো হিন্দি সিরিয়ালের প্যানপ্যানানি। মেজাজটা কেমন হয়? সূত্র: MSN life & Style. সংকলিত ও পরিমার্জিত।
 


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।