আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিসিএস পরীক্ষার প্রহসন ও আমাদের শোষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণী।



বিসিএস, মধ্যবিত্তের সন্তানের জন্য সোনার হরিণ। উচ্চবিত্তের ঘরের ছেলেরা সাধারণত এ মুখো হয় না, কেন হয় না সে যুক্তিতে যাবার দরকার নেই আপনারা যথেষ্ট জানেন। ১৯৯৮ সাল থেকে একটা ইতিবাচক চিন্তা আসে যে মৌখিক পরীক্ষা ২০০ নম্বরের না নিয়ে ১০০ তে নেবার জন্য এবং তা কার্যকর হয় ২০০৫ থেকে। আজ পাচ বছর পর আবার কি এমন প্রয়োজন পড়লো যে সে পরীক্ষা ২০০ নম্বরে নিতে হবে? ভাইভা বোর্ডে কি হয়, কি প্রশ্ন করা হয় তা এ পরীক্ষা সংশ্লীষ্ট সবাই জানেন। তাই ২০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষায় যে অনৈতিক কাজ করা সহজ হয়ে যাবে তা পাশের বাড়ীর ছাগলও জানে। বর্তমানে বিভিন্ন কোটা ব্যবস্থার যাতাকলে পড়ে চাকরি পাবার জন্য উপযুক্ত মেধাবিদের মধ্যে ৫০% এর বেশী বাদ পড়ে। এর পরে যদি স্বজন প্রীতি এবং সরকার দলীয় প্রার্থীদের সুবিধা দেবার কথা চিন্তা করা হয় (প্রমাণিত যে আওয়ামী লীগ শুধু তাদের দলীয় লোকদের চাকরি দিতে চায়) তাহলে তো আর কোন কথাই নাই। মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তানদের পোন্দে বাশঁ আর হাতে হারিকেন। আমাদের পূর্বসুরীরা তো পাকি শোষন থেকে বাচার জন্য আমাদের কে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন, তবে এখনও কেন সেই শোষন চলবে? এটা কি শোষন নয়? বিস্তারিত খবর

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.