দেখে যা অনির্বান কি সুখে আছে প্রাণ...
গতকাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে পাঠানো এক ব্যাখ্যায় মার্কিন তরুণ-তরুণীদের নৃত্য প্রদর্শনী প্রসঙ্গে বলা হয়, ২৭ নভেম্বর আমেরিকার ডেনভার বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৯ জন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর একটি প্রতিনিধিদল ইসলামিক ফাউন্ডেশন পরিদর্শনে আসেন। এ উপলক্ষে স্টাডি ট্যুরের একটি নির্ধারিত প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়। এতে ঢাবির অধ্যাপক আ ন ম রইছউদ্দিন এবং ফাউন্ডেশনের ডিজি বক্তব্য রাখেন। এরপর শিক্ষার্থীরা ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত সাড়ে ৩ হাজার গ্রন্থ ঘুরে দেখেন। পরে তাদের মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম পদ্ধতি এবং প্রেসের কার্যক্রম দেখানো হয়। তারপর তারা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানের প্রথমে কোরআন তেলাওয়াত ও ইংরেজিতে অনুবাদ, জাতীয় সঙ্গীত, হামদ-নাত, ইংরেজি কথিকা পরিবেশন এবং বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের অনুকরণ প্রদর্শন করা হয়। এ পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে একটি ‘স্পিরিচ্যুয়াল সংয়ের’ সঙ্গে তাদের দেশে প্রাত্যাহিক জীবনের অনুষঙ্গ হিসেবে প্রচলিত ৩৫ সেকেন্ডের একটি ‘সুয়িং ড্যান্স’ পরিবেশন। এটা কোনো ব্যালে ড্যান্স ছিল না এবং কোমলমতি শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত এ ড্যান্স পরিবেশনকালে তাদের পোশাকেও অশ্লীলতার চিহ্নমাত্র ছিল না।
তাহলে কি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি শামীম আফজাল নিত্যকে জায়েজ করে দিতে চায়? এই ড্যান্স বিশেষজ্ঞ শামীম আফজালকে কি করা উচিত বলে আপনারা মনে করেন?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।