আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বেশি ভাইটামিন ভালা না!

আমার কোনো গুণ নাই...কিন্তু আমি বেগুন না।
আমরা অনেক সময় কোন কিছু চিন্তা না করেই ভিটামিন ঔষধ খাই। কিন্তু আমরা এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানি না। সকল রোগেই আমরা ভিটামিন ক্যাপসুল খাচ্ছি কিন্তু দেখছি না এটা স্বাস্থ্যের জন্যে ভালো কি ভালো নয়?? এখন আমরা দেখি কোন ভিটামিন স্বাস্থ্যের জন্যে কেমন? ভিটামিন মূলত ২ প্রকারঃ- ১। চর্বিতে দ্রবনীয়ঃ ভিটামিন এ ,ভিটামিন ডি ,ভিটামিন ই ,ভিটামিন কে ২।

পানিতে দ্রবনীয়ঃ ভিটামিন সি, ভিটামিন বি(১,২,৩,৪,৫,৬,বায়োটিন,ফলিক এসিড) যেসব ভিটামিন পানিতে দ্রবনীয় সেগুলোর অতিরিক্ত ডোজ তেমন ক্ষতি করেনা কারন,অতিরিক্ত ভিটামিন রেচন প্রক্রিয়ায় দেহ থেকে বের হয়ে যায়। ব্যাতিক্রমঃ বি ৬(Vitamin B6 excess (also known as "Pyridoxine excess") কিন্তু চর্বিতে দ্রবনীয় ভিটামিনগুলো দেহে জমা হয় এবং বিষক্রিয়ার সৃষ্টি করে । এই ঘটনার নাম হাইপার ভিটামিনোসিস(Hypervitaminosis)। যা বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখায়। যেমনঃ-জন্মগত ত্রু টি,যকৃত সমস্যা,হাড়ের মিনারেল কমা যার ফলে >ভিটামিন এঃ -জন্মগত ত্রু টি,যকৃত সমস্যা,হাড়ের মিনারেল কমা যার ফলে হাড়ক্ষয়(osteoporosis),ত্বকের রুক্ষতা,বর্ণহীনতা,টাক পরা ইত্যাদি।

>ভিটামিন ডিঃ পানিশুন্যতা,বমি,ক্ষুধাহীনতা(anorexia),অবসাদ ইত্যাদি। >ভিটামিন ইঃ ত্বকের বর্ণহীনতা ইত্যাদি। তাই বেশি ভাইটামিন ভালা না!
 

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     বুকমার্ক হয়েছে বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.