আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কোরআনের আলোকে নামাজের ফজিলত

[

১। নামাজ এত গুরুত্বপূর্ন এবাদত যে, প্রবিত্র কোরআনে আল্লাহ্‌ তায়ালা নামাজ পড়ার জন্য প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্যভাবে বিরাশি বার নির্দেশ দিয়াছেন। ২। আমার যিক্‌রের জন্য নামাজ কায়েম কর। (১৬ পারা, ২য় রুকু) ৩।

নিশ্চয় নামাজ মুমিনদের উপর নির্ধারিত সময়ে ফরজ করা হয়েছে। (৫ পারা, ১২ রুকু) ৪। নামাজ কায়েম কর, নিশ্চয় নামাজ বেহায়াপনা ও অসৎকর্ম হতে বিরত রাখে, (২১ পারা, ১ম রুকু) ৫। তোমরা নামাজ কায়েম কর, যাকাত দাও এবং রুকুকারীদের সাথে রুকু কর অর্থ্যাৎ জামাতের সহিত নামাজ পড়। (১ম পারা, ৫ম রুকু) ৬।

কতগুলো লোক তাদেরকে ব্যবসা-বাণিজ্য, বেচা-কেনা, আল্লাহ্‌র যিক্‌র, নামাজ কায়েম করা ও যাকাত আদায় করা হতে কখনো বিরত রাখেনা (১৮ পারা, ১১ রুকু) ৭। নিশ্চয় যে মুমিনগণ তাদের নামাজে বিনয়ী হয়, তারাই কামিয়াব হল। (সুরা মুমেনুন) ৮। হে মুমিনগণ, তোমরা নামাজ কায়েম কর, (নামাজ ছেড়ে দিয়ে ) মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়োনা। (সুরা রুম) ৯।

কতগুলো বান্দা, তাঁরা সদাসর্বদা নামাজ কায়েম করে, যাকাত দান করে, সৎকাজের আদেশ প্রদান করে ও অসৎকর্ম হতে বিরত রাখে। (সুরা হজ্ব) ১০। হে নবী, আপনি আমার মুমিন বান্দাগনকে নামাজ কায়েম করার জন্য বলে দিন। (সুরা ইব্রাহীম) ১১। মুত্তাকী-ফরহেজগার ওরা যারা গায়েবকে বিশ্বাস করে, নামাজ কয়েম করে ও আমি প্রদত্ত রিজ্‌ক হতে দান করে।

১২। দিনের দুভাগে ও রাতের কিছু অংশে নামাজ কায়েম কর,নিশ্চয় সৎকর্ম সমুহ, গুনাহ সমুহ দুরীভূত করে দেয়। ওটা যিক্‌রকারীদের জন্য নছিহত। সুত্রঃ-তোহফায়ে আহ্‌মদী প্রকাশনায়ঃ মুনিরিয়া যুব তবলীগ কমিটি বাংলাদেশ । ।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।