আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হাফ ডজন ফান উইথ শহিদ ভায়া (পি.জি)

আমি বিলাত থাকি, কামলা খাটি

১) শহিদ ভায়া ভর-দুপুরে একটা যুবতি মেয়েকে প্রকাশ্য চোখ মারসে। কিন্তু, মাগার কেউ কিসু বুঝে নাই। কেনো??? কারণ কি?? #-o :-O 8-} কারণ শহিদ ভায়া সানগ্লাস পড়া আছিলো। ২) একবার শহিদ ভায়া'র টেকা-পয়সার খুব টানাটানি। মনের দুঃসখে শহিদ ভায়া রাস্তায় গিয়া গান করতাসে "নিশি রাত, বেকা চাদ আকাশে......................"।

একজন কইলো: কি রে ভাই চোখে দেখতাসেন না? দিনে-দুপুরে আকাশে নিশি রাত, বেকা চাদ পাইলেন কই? শহিদ ভায়া কইলো: বুঝছেন যখন দেখতাসি না, তাইলে ৫টা টেকা দিয়া যান। ৩) একদিন গাজি মামা অফিস থেইক্ক্যা আইস্যা দেখে শহিদ ভায়া গাজি মামা'র গালফ্রেন্ডের লগে ইটিশ-পিটিশ করতাসে। গাজি মামা তখোন চেইত্যা কয়: ওরে কি করতাসোস? তখোন গাজি মামা'র গালফ্রেন্ড কইলো: কইসিলাম না মালটার মাথায় কিসু নাই। দেখে আবার জিগায়। ৪) শহিদ ভায়া'র কুনু গালফ্রেন্ড ৩ মাসের বেশি টিকেনা।

কারণটা কি? একটা ঘটনা কইলে বুঝবেন। শহিদ ভায়া'র গালফ্রেন্ড তারে কইলো: ওগো আমাকে একটা লিপস্টিক কিইনা দিবা। ঠোট লাল করুম। শহিদ ভায়া একটা মরিচ আইন্যা কইলো: ভালো মতো এইটা ঘইস্যা নাও। এমনণেই লাল হইয়া যাইবো।

এরপরে কি কুনু মাইয়া এর লগে প্রেম করবো? ৫) একদিন শহিদ ভায়া গেলো মোরশেদের বাড়িতে বেড়াতে। মোরশেদ বললো: জানিস আজকে আমাকে একজন গালাগালি করেছে, আমিও তার বাপ-মা তুলে গালাগালি করেছি। শহিদ ভায়া জিজ্গাসা করলো: যাহ্! তোর তো অনেক সাহস। তা বাবা কোন হারামজাদা গালাগাল দিয়েছে? মোরশেদ বললো: কে আবার? আমার ছেলে। ৬) শহিদ ভায়া, গাজি মামা'র গালফ্রেন্ডকে বললো: মামি তোমার ঠোটে একটা হামি খাবো, তার বিনিময়ে আমি তোমাকে ৫০০ টাকা দিবো।

মামি তো রাজি হয়না। শহিদ ভায়া তখন বললো, ঠিক আছে ১০০০ টাকা দিবো। মামি তাতেও রাজি না। এরপর শহিদ ভায়া রেগে গিয়ে বললো, যাও ৫০০০ টাকা দিবো। মামি বললো, ঠিক আছে।

তবে ঠোটে কিন্তু একটার বেশি হামি খাওয়া যাবে না। শহিদ ভায়া করলো কি মামির চোখে, নাকে, গালে, হাতে, কপালে ইচ্ছামতো হামি খেয়ে চলে যাচ্ছে। গাজি মামা'র গালফ্রেন্ড বললো কি ব্যাপার? ঠোটে হামি খাবেন না? শহিদ ভায়া বললো: কি করবো মামি বিস্বাস করো গরিবের ছেলে অত টাকা নাই।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।