আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ক্রেতাদেরকে সুস্থ গরুর মাংস কেনার ব্যাপারে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা..কিন্তু সেটা সম্ভব কিভাবে!!?



তারা তো বলেই খালাস.. রাজধানীর বাজারগুলোয় জবাই করার আগে ৭০ শতাংশ গরুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয় না। ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের ৫টি জবাইখানায় মাত্র ৩০ শতাংশ গরুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। ৭০ শতাংশ গরুর মধ্যে অ্যানথ্রাক্স আক্রান্ত গরু জবাই হলেও তা ক্রেতার বোঝার কোনো সাধ্য নেই। রোগতত্ত্ব, রোগ নির্ণয়, গবেষণা এবং ন্যাশনাল ইনফ্লুয়েঞ্জা সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক মাহমুদুর রহমান বলেন,"বাজারে স্থানীয় সরকারের কঠোর নজরদারি অসুস্থ গরু জবাই রুখতে পারে। অসুস্থ গরুর সংস্পর্শে না এলে বা জবাই না হলে ঢাকায় অ্যানথ্রাক্সের বিস্তার হবে না।

" তিনি জানান, রোগটি মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমিত হয় না। কেবল আক্রান্ত গরুর সংস্পর্শে এলে এবং জবাই করা গরুর মাংস খেলে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই ক্রেতাকে মাংস কেনার আগে গরুর সুস্থতা যাচাই করে নেওয়ার ব্যাপারে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান তিনি। তিনি বলেন, রোগের ওষুধ সহজলভ্য। যথাযথ চিকিৎসার মাধ্যমে ৯০ শতাংশের বেশি আক্রান্ত রোগী সুস্থ হয়ে ওঠে।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ড. বিধান চন্দ্র জানান, ঢাকার চেকপোস্টগুলোয় গরুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্যে অধিদপ্তরের চারজন ডাক্তার নিযুক্ত রয়েছেন। সূত্রঃ বিডিনিউজ২৪ সচেতন না হয় তারা হলো, যারা এরোগটিকে ভয় পায়। তারা হয়তো মাংস খাওয়া কমিয়ে দিবে কিন্তু যেসব কসাই অতিরিক্ত মুনাফা লোভী তারা কি এটা মানবে? তারা আক্রান্ত গরুর মাংস কম দামে কিনে সরকার নির্ধারিত দামে বিক্রি করবে। এদের কে ঠেকাতে হবে.. কিন্তু কিভাবে..??

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।