আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নিকিতা : THE ‘ইয়াবা –সুন্দরী’


সেই নিকিতা-সুন্দরীকে নিশ্চয়ই ভুলে যাননি পাঠক ? আজ থেকে মাত্র কয়েক বছর আগের কাহিনী। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক-আমলের বিশেষ অভিযানে অন্ধকার জগৎ থেকে প্রকাশ্যে মুখ দেখাতে বাধ্য হয়েছিলেন যে কথিত ‘মডেল’ নিকিতা, তার স্খলনের মূলে কোন বস্তুটি ছিল, তাও নিশ্চয়ই পাঠক বিস্মৃত হননি। কেননা, নায়িকা-সদৃশ সুন্দরী নিকিতার ‘প্রসন্ন’ কপালে সেদিন ওই বস্তুটির কল্যাণেই জুটেছিল ‘ইয়াবা-সুন্দরী’র তকমা। অনেকে ইয়াবা-নিকিতা নামেই তাকে আজবধি মনে রেখেছে। এটি পুরাতন খবর।

২০০৭ সালের ৭ নভেম্বর র্যা ব জান্নাতুল ফেরদৌস নিকিতা (২৬) এবং তার সহযোগী, হোটেল পূর্বাণীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুবুর রহমান জয়নালসহ আরও কয়েকজনকে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা ট্যাবলেটসহ আটক করে। বেশ কিছু দিন অন্ধকার কারা-প্রকোষ্ঠে দিন-রাত কাটিয়ে জামিনে মুক্ত হয়ে সেই নিকিতাও একদিন ঠিকই আবার বাইরের আলোতে ফিরে আসেন। জেল তাকে ছাড়লেও সেই নিকিতা ইয়াবাকে ছাড়তে পেরেছিলেন কিনা, কিংবা ইয়াবা তাকে ছাড়তে পেরেছিল কিনা, সেই তথ্যও রয়ে গেছে অজানা। ২০০৭ থেকে ২০১৩। ইয়াবা-সুন্দরীদের আরেক সংস্করণ নায়িকা সিলভিয়া ওরফে চাঁদনী একইভাবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধরা পড়ার পর ৪৩ দিন জেল খেটে জামিনে ছাড়া পেয়েছেন।

কক্সবাজার শহরের কলাতলিস্থ হোটেল বে-ভিউ থেকে তার স্বামী কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল এমিউজমেন্ট পার্কের চেয়ারম্যান, চলচ্চিত্র-প্রযোজক জিএম সরওয়ারসহ আরও দু’জন সঙ্গীসহ র্যা বের হাতে আটক হয়েছিলেন তিনি। তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছিল। চাঁদনী আটক হবার পরে ঢাকাই ফিল্মের আর এক পড়তি নায়িকা কেয়াকে বিপুল সংখ্যক ইয়াবাসহ অসামাজিক কাজে লিপ্ত থাকা অবস্থায় রাজধানীর গুলশান এলাকার একটি এপার্টমেন্ট থেকে আটক করে পুলিশ। বাংলাদেশে মাদক আসে মূলত সীমান্ত (বন্ধু দেশ ভারত ও মায়ানমার) থেকে। আর ইয়াবার প্রধান রুট কক্সবাজার।

আরও জানতে View this link পূর্বে প্রকাশিত View this link
 

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।