আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ঘন ঘন লোডশেডিং



সরকার সিএনজি স্টেশন বন্ধ করে দিয়েছে,সার কারখানা বন্ধ করে দিয়েছে কি শুধু রমজান মাসে বিদ্যুৎ লোডশেডিং বাড়ানোর জন্য? দেশবাসী কি আদৌ কোনো সুফল পাচ্ছে? লোডশেডিং আগে যা ছিল তাই আছে। তাহলে এসব বন্ধ করে সরকারের কি লাভ হলো? অসত্য তথ্য দিয়ে সরকারকে এক বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলছে কতিপয় চোরের দল। হতে পারে এ ষড়যন্ত্র আওয়ামেলীগের নিজের দলের বুইরা নেতারা করছে। সেজন্য বিদ্যুৎ বিভাগে আওয়ামেলীগের লোক বসিয়েও বিদ্যুৎ নিয়ে খেলছে সেই সব কুলাঙ্গার। যে সকল বুইরা আওয়ামেলীগ নেতাদের মন্ত্রী বানানো হয়নি তারাই সরকারের বিরুদ্ধে চক্রান্তে লিপ্ত।

ছাত্রলীগ নিয়ে যেসব হচ্ছে এসব ওই বুইরা আওয়ামেলীগ নেতাদেরই কাজ। বিদ্যুৎ বিভাগে যেসব লোক চাকুরি করে যাদের বাড়ি আমু,তোফায়েল,রাজ্জাকের এলাকায় তারাই বিদ্যুৎ নিয়ে খেলা খেলছে। এদেরকে না সরালে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি ভাল হবে না। বিদ্যুতের লোডশেডিং নিয়ে সরকারকে সঠিক তথ্য দেয়া হচ্ছে না। সরকারকে এক রকম তথ্য দেয়া হচ্ছে আর মাঠ পর্যায়ে অন্যরকম করা হচ্ছে।

ঢাকা শহুরে কোন এলাকায় কত ঘন্টা লোডশেডিং দেয়া হচ্ছে তার হিসাব প্রকাশ করা হোক। আমি নিশ্চিত সে হিসাব প্রকাশ করা হলে ষড়যন্ত্রকারীদের হাতে নাতে ধরা সম্ভব হবে। লোডশেডিং এর হিসাব আগে প্রকাশ না করে হিসাবটা পরে দিলে অর্থাৎ একটি এলাকাতে কত ঘন্টা লোডশেডিং দেয়া হয়েছে তার ফলাফল প্রকাশ হলেই বেড়িয়ে পড়বে ঐ এলাকার জন্য বিদ্যুৎ বিভাগ কত মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবারাহ করেছিল। কারণ বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগে ঠিক মত বিতরণ করছে কিনা তা পরীক্ষা করা দরকার। কারণ সরকার থেকে বলা হচ্ছে বিদ্যুৎ এর উৎপাদন বাড়ানো হয়েছে আথচ যেই লাউ সেই কদু অবস্থা।

তাই অবিলম্বে লোডশেডিং এর হিসাব সংশ্লিষ্ট ওয়েব সাইটে প্রকাশ করা হোক। আমরা জনগণ বলে দিব ইন্টারনেটে ঐ হিসাব অনুসারে বিদ্যুৎ বিতরন বিভাগ ঐ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছিল কিনা। তাহলেই ষড়যন্ত্রকারিদের হাতে নাতে ধরা সম্ভব হবে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।