আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ডিম-বেগুনের যুগলবন্দী

বেগুনের ভর্তা যেমন সবার প্রিয়, তেমনি বেগুন ভাজাও বেশ জনপ্রিয়। বেগুনে কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট, প্রোটিন এবং কিছু কিছু লবণ কম বা বেশিমাত্রায় রয়েছে। এতে ভিটামিন এ, বি, সি, ও লোহাও আছে। খাদ্যগুণ ও ভিটামিন বেশি থাকায় এবং এটি সহজলভ্য সবজি বলে নিয়মিত বেগুন খাওয়া যেতে পারে। তবে সবসময় একরকম রান্না খেতে কারোরই ভালো লাগে না।

মাঝে মাঝে রান্নায় ভিন্নমাত্রা খাবার টেবিলের পুরো পরিবেশটাই বদলে দিতে পারে। বেগুন আর ডিমের এই তরকারিটা খেতে বেশ ভালো। এটা খিচুড়ির সঙ্গেও খাওয়া যায়।

 

উপকরণ:

 

-ডিম ৪টা

-বেগুন ২টি

-১ চা চামচ হলুদ

-১ চা চামচ মরিচ

-আদা বাটা ১ চা চামচ

-রসুনবাটা ১চা চামচ

-জিরা ১চা চামচ

-এলাচ ২টি গুড়ো করা

-পিঁয়াজ কুচি ১ কাপ

-তেল পরিমাণ

-লবণ পরিমাণমতো

 

প্রণালী:

 

চুলায় ডিম সিদ্ধ হতে দিন। বেগুন ২টা ডুমো ডুমো করে কেটে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।

ডিম সেদ্ধ হলে খোসার একটি টুকরো দিয়ে ডিমের গায়ে লম্বালম্বি ৩/৪টি আঁচড় দিয়ে দিন। ডিমে হলুদ, মরিচ, লবণ মাখিয়ে হালকা করে ভেজে তুলুন। তবে ভাজার সময় খেয়াল রাখতে হবে বেশি যেন ভাজা না হয়। বেশিক্ষণ ভাজলে উপরের চামড়া শক্ত হয়ে যায় (অবশ্য ডিম না ভাজলেও চলে)। এখন ডিম ভাজার মসলার মাঝে বেগুনের টুকরোগুলো মাখিয়ে নিন।

সামান্য লবণ দিতে পারেন। এবার বেগুনের টুকরোগুলোও ভেজে তুলুন।

একটি কড়াই চুলায় দিন। পরিমাণমতো তেল দিন। তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি ও লবণ দিয়ে ভাজুন।

হালকা বাদামী রঙ হলে ১ কাপ পানি দিয়ে বাকি সব মসলা দিয়ে ভালো করে কষান। প্রয়োজনে আরো পানি দিয়ে কষান। কষানো হলে ডিম ও বেগুন ভাজা দিয়ে পানি দিন। পানির পরিমাণ এমন হবে যেন নামানোর সময় ঝোলটা মাখা মাখা থাকে। তরকারী নামানোর আগে এক চিমটি ভাজা জিরার গুড়ো উপরে ছিটিয়ে নামিয়ে ভাত/রুটির সাথে পরিবেশন করুন।

সোর্স: http://www.bd-pratidin.com/

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।