আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রাজনীতিতে অসুর দেবতা লড়াই

কবি হওয়ার ভান করি, উদাস হই; ভালোবাসার মাহাত্ব খূঁজি

রাশদেুল হাসান পুরাণে দবেতাদরে সঙ্গে অনুসরদরে ভয়ানক শত্র“তার কথা কমবশেি সবারই জানা। দনিরাত অসুর-দবেতাদরে সাথে যুদ্ধ চলত। যুদ্ধে অসুররা যে হারত শুধুমাত্র তা নয় দবেতারাও হারতনে। জতোর জন্য জাদু, মায়া, ভলেকবিাজি যত আছে অসুররা তার সবকছিু দয়িে চষ্টো করত। দবেতারাও কম যান না।

অনুসরদরে সব ধুম্রজাল ছন্নি করে তাদরে ধ্বংসরে মাধ্যমে বজিতি হতনে। পুরাণরে অসুর আর দবেতা সর্ম্পক এ দশেরে রাজনীততিে স্পষ্ট। অসুর দবেী সরকার পুরাণরে দবেতা বশেি জনগণকে সবসময় জ্বালাতন করছনে। সরকার আর জনগনরে মধ্যে দ্বন্ধ চলছইে। অসুরদরে মত পরাজতি হবার পর সরকারও পুনরায় জনবদ্ধিষেী র্কাযক্রম পরচিালনা করছ।

ে অসুরদরে জাদু-মন্ত্ররে মতো সরকারও স্ব-ঘোষতি র্কায প্রতষ্ঠিতি করার জন্য নানা কৌশল প্রর্দশন কর। ে অসুরদরে ভয়ানক প্রতমর্িূতি ভসেে ওঠে এখানওে। এনকাউন্টার, রমিান্ড সরকাররে স্বীয় র্স্বাথ হাসলিরে অসুর বশেি ভয়ানক প্রতমর্িূতরি প্রতরিুপ। এনকাউন্টাররে নামে বচিার বহর্ভিূত হত্যা। রমিান্ডরে নামে রাজনতৈকি উদ্দশ্যে হাসলিরে মত র্গহতি করে চলছে সরকার।

সা¤প্রতকি সময়ে এনকাউন্টার ও রমিান্ড আতঙ্করে বষিয়ে পরণিত হয়ছে। ে রাষ্ট্রীয় র্অথে পরচিালতি আইনশৃঙ্খলা যথচ্ছে ব্যবহার হচ্ছে বলে তীব্র অভযিোগ শোনা যাচ্ছ। ে দনিদনি এনকাউন্টার মৃতরে সংখ্যা বাড়ছে আর রমিান্ডরে সংখ্যাও বড়েে চলছে রর্কেড সংখ্যক হার। ে আইনরে নর্দিশেনা তোয়াক্কা না করে অসুরীয় এ সব র্কমকান্ড করে চলছে। ে উচ্চ আদালতকে বৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃদ্ধাঙ্গুলি প্রর্দশণ করে রাজনতৈকি র্স্বাথ হাসলিরে নর্লিজ্জ্ব তান্ডব চোখে ভসেে উঠ।

ে মানবাধীকার লঙ্ঘনরে অভযিোগ উঠছেে ব্যাব এর বচিার বহর্ভিূত হত্যার বরিুদ্ধ। ে বভিন্নি সময় এ সব অভযিোগ আদালতে উঠছে। ে উচ্চ আদালতে র‌্যাব এর র্কমকান্ডরে ব্যাপারে অভযিোগ আনা হয়ছে। ে কন্তিু অধকিাংশ অভযিোগরেই সুরাহা হয়নি বলে জানা গছে। ে ক্রসফায়াররে মৃত্যু প্রসঙ্গে গ্রফেতারকৃত ব্যক্তরি নরিাপত্তা দতিে র্ব্যথতার বধৈতা চ্যালঞ্জে করে দায়রে করা রটি মামলায় হাইর্কোট র‌্যাবরে বরিুদ্ধে রুলনশিি জারি করে এবং একই সঙ্গে র‌্যাবরে হফোজতে আটক ব্যক্তরি জীবনরে নরিাপত্তা দতিে কনে নর্দিশে দওেয়া হবে না র্মমে সরকাররে স্বরাষ্ট্র সচবি, পুলশিরে আইজ,ি র‌্যাবরে ডজি,ি র‌্যাবরে উত্তরা, মকবাজার, টকিাটুল,ি মরিপুর ও ধলপুররে পরচিালকদরে তনি সপ্তাহরে মধ্যে কারণ র্দশাতে বলা হয়ছেলি।

র‌্যাবরে হফোজতে আটক ব্যক্তরি জীবনরে নরিাপত্তা দতিে বধৈতা চ্যালঞ্জে করে মানবাধকিার সংগঠন হউিম্যান রাইটস্ এন্ড ফসি ফর বাংলাদশেরে দায়রে করা জনর্স্বাথ রটি মামলার প্রক্ষেতিে এই আদশে কর। ে সদেনি এনকাউন্টার মৃত্যুর ঘটনাকে সংবধিান পরপিন্থি ও বআেইনি দাবী করে রটিে বলা হয় আইন ও বচিার ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বওে সে আইন ও বচিার ব্যবস্থাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দখেয়িে এনকাউন্টারে হত্যা এখন নত্যি আলোচতি। এ হত্যার মাধ্যমে সাংবধিানকি অধকিার কড়েে নয়ো হয়। বচিার বহর্ভিূত হত্যার বরিুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদে হুশয়িারী উচ্চারন করে বলনে- বচিার বহর্ভিূত হত্যাকান্ড মনেে নওেয়া যাবে না। যারা এ ধরনরে ঘটনা ঘটায় তাদরে জবাব দহিি করতে হব।

ে প্রধানমন্ত্রীর এ হুশয়িারী কতটা ফল দায়ক হল তা এ সরকাররে দশমাসরে এনকাউন্টারে নহিতরে তালকিাটা দখেলইে বোমা যাব। ে প্রতদিনিই এনকাউন্টাররে ঘটনা ঘটছ। ে মানবাধকিার সংগঠন সহ নানা সংগঠন বচিার র্বহভিূত হত্যাকান্ড বন্ধরে দাবীতে নানা র্কমসূচীতে পালন করছ। ে কন্তিু এনকাউন্টারে হত্যার ঘটনা করছে কি ? সরকার দলীয় প্রভাবশালী এমপ,ি মন্ত্রীদরে প্রতপিক্ষরে উপর মনরে ঝাল মটোনোর উপধানে পরণিত হয়ছেে এ সব রাষ্ট্রয়ি আইন শৃঙ্খলা বাহনিী। অতীতে ক্রসফায়াররে নামে বচিার বহর্ভিূত হত্যাকান্ডগুলো শনাক্ত করার লক্ষ্যে সরকাররে সংশি ষ্ট র্কতৃপক্ষ প্রত্যকে জলো প্রশাসন ও পুলশি সুপাররে কাছে চঠিি পাঠয়িছেনে।

নহিতরে ব্যপারে তথ্য সংগ্রহ ও তালকিা তরৈীর জন্য। ে কন্তিু এ তালকিা কংিবা তথ্য নহিতরে কংিবা রাষ্ট্ররে কতটুকু উপকারে আসবে প্রশ্ন সাপক্ষে। এনকাউন্টার এমন র্পযায়ে পৗেঁছছেে যে সাধারন নাগরকি র্পযন্ত রহোই পাচ্ছে না। কলজে ছাত্র, নাট্য দলরে র্কমী সহ অসংখ্য সাধারন মানুষও এ এনকাউন্টাররে শকিারে পরণিত হয়ছেনে। এমন পরস্থিতিতিে এটি বন্ধ কংিবা স্থগতি ঘোষনা না করে অতীতরে বচিারবহর্ভিূত হত্যাকান্ড শনাক্ত করার ঘোষণা গভীর উদ্বগেরে চন্তিা নয় কি ? অন্যদকিে রমিান্ডে নয়িওে নানা অভযিোগ ফলেে দয়োর মত নয়।

আদালতরে নর্দিশেনা মানা হচ্ছে না চলছে ভয়াবহ নর্যিাতন। ৫৪ ধারায় সন্দহেজনক কাউকে ধরা হলওে পুলশি তার বরিুদ্ধে তদন্ত ছাড়াই আদালতে রমিান্ড চাইছ। ে আর অভযিুক্ত প্রতপিক্ষ দলরে হলতেো কথাই নইে। একাধকি রমিান্ডরে আবদেন এবং সইে আবদেন মঞ্জুর জনমতে আতঙ্করে জম্ম দচ্ছি। ে মানা হচ্ছে না আদালতরে জজ্ঞিাসাবাদরে নর্দিশেনা।

ব্রটিশি আমলে এদশেরে নাগরীকদরে নর্যিাতনরে জন্য তরৈী করা এই আইনে বলা হয়ছে,ে কোন মামলায় একজন আসামীকে ১৫ দনি র্পযন্ত রমিান্ড মঞ্জুর করা যাব। ে রমিান্ডে নয়িে কভিাবে জজ্ঞিাসাবাদ করতে হবে সে বষিয়ে ভারত, ইংল্যান্ড ও আমরেীকার ফৌজদারী আইনে সরাসরি বলা থাকলওে আমাদর ফৌজদারী আইনে উলে খ নইে। তবে ২০০৩ সালে হাইর্কোট রমিান্ডে কভিাবে জজ্ঞিাসাবাদ করতে হবে এ বষিয়ে নর্দিশেনা দয়িছেনে। রমিান্ডে নয়োর পর আসামীর আইনজীবরি উপস্থতিতিে জজ্ঞিাসাবাদ করতে হব। ে রমিান্ডে নয়োর আগে ও পরে সংশি ষ্ট আসামীকে ডাক্তাররে পরীক্ষা করতে হব।

ে এ নর্দিশেনা ও গাইড় লাইন ম্যাজষ্ট্রিটে আদালত ও পুলশি কউে মানছে না। কন্তিু পাশ্বর্বতী দশে ভারত রমিান্ডে আসামীর আইনজীবরি উপস্থতিতিে বাধ্যতামূলক করা হয়ছে। ে ইংল্যান্ডে রমিান্ডে নয়োর পর নর্যিাতনরে অভযিোগ উঠলে প্রকাশ্যে তদন্তরে বধিান রয়ছে। ে আমরেকিায় রমিান্ডে জজ্ঞিাসাবাদরে সময় আইনজীবরি উপস্থতিি বাধ্যতামূলক। কন্তিু আমাদরে দশেে রমিান্ডে নয়িে নর্যিাতনরে অভযিোগ উঠলে আইনরে প্রতকিার না থাকায় পুলশি যাকে তাকে ধরে রমিান্ডে নচ্ছি।

ে রমিান্ডকে নর্যিাতনরে হাতয়িার হসিবেে ব্যবহার করা হচ্ছ। ে সাধারনত যদি কোন মামলায় প্রকৃত আসামীর পরচিয় না থাকে সংশি ষ্ট ঘটনায় জড়তি থাকতে পারে এমন কাউকে রমিান্ড চাইল,ে কোন মামলায় অনকে আসামী রয়ছেে তাদরে মধ্যে একজনকে পাওয়া গলেে অন্য আসামীদরে সম্পকে খােঁজ নতিে অনকেে ক্ষত্রেে ঘটনার উৎস মামলায় উলে খ থাকে না আসামী গ্রফেতাররে পর ঘটনার উৎস জানার জন্য অনকে মামলায় ঘটনার ক্লু উদঘাটনরে জন্য সংশি ষ্ট আসামীকে রমিান্ড মঞ্জুর করনে ম্যাজষ্ট্রিটেরা। রমিান্ড মঞ্জুররে মাধ্যমে জজ্ঞিাসাবাদরে কথা আইনে বলা হলওে অভযিুক্তকে নর্যিাতনরে কথা বলা হয়ন। ি হাইর্কোটরে রায় ও আদশেরে পর রমিান্ডে নর্যিাতন দুঃখজনক। আদালতরে নর্দিশেনা হলো সর্তকতার সাথে আসামী বা অভযিুক্তকে জজ্ঞিাসাবাদ করতে হব।

ে আসামীকে কোন প্রকার (শারীরকি ও মানসকি) নর্যিাতন করা যাবে না। সংবধিানে ৩৫ ধারায়ও ঠকি একই কথা বলা হয়ছে। ে সংবধিানরে ৩৫(৪) অনুচ্ছদে অনুযায়ী কোন ব্যক্তকিে নজিরে বরিুদ্ধে স্বাক্ষ দতিে বাধ্য করা যাবে না। দোষী হলওে জোরর্পূবক স্বীকারোক্তি আদায় করা সংবধিানবরিোধী। কোন ব্যক্তকিে যন্ত্রনা দয়ো যাবে না কংিবা নষ্ঠিুর আচরণ বা লাঞ্ছনা করে তথ্য নয়ো যাবে না।

২০০৩ সালরে ৭ এপ্রলি বচিারপতি হামদিুল হক রমিান্ডে জজ্ঞিাসাবাদ সর্ম্পকে কছিু নর্দিশেনা দয়িছেনে। এতে বলা হয়ছে-ে আসামীকে জজ্ঞিাসাবাদ করতে হলে জলো ফাস্টডতিে করা যাব। ে জোর করে আসামীর কাছ থকেে তথ্য আদায় করা যাবে না। কন্তিু রমিান্ড নর্যিাতন থকেে রহোই পাচ্ছে না নারীরাও। অসুস্থদরে পুনরায় রমিান্ড মঞ্জুর।

রমিান্ডে নর্যিাতনরে কথা আদালতে বলা হলওে তার প্রতকিার না করে আসামীর পুনরায় রমিান্ড মঞ্জুর করা হচ্ছ। ে আর পুলশিি রমিান্ডে চলছে লোমর্হষক নর্যিাতন। আর প্রতপিক্ষ রাজনতৈকি দলরে নতোর্কমী হলতেো কথাই নইে। নর্বিচিারে অত্যাচাররে আর অন্ত থাকে না। প্রতপিক্ষরে উপর নর্বিচিারে অত্যাচাররে লোমর্হষক র্বণনা আমরা পয়েছে।

ি দু’একটা উদাহরন টনেে আন্দাজ করতে চষ্টো করবো রমিান্ডে বাবটা আইন ও সংবধিান বরিোধী র্কমকান্ড পরচিালতি হয়। আর এ সব মানবতা বরিোধী, মানবাধীকার বরিোধী র্কমকান্ডরে ফসলে রাজনতৈকি প্রতহিংিসার শকিার হচ্ছ। ে সনোসর্মথতি তত্ত্বাবধায়ক সরকাররের আমলে ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয়রে দু’জন শক্ষিকরে রমিান্ডরে সইে সত্যকথন বন্ধি করছেনে বই আকার। ে ড: হারুন অর রশদি ও ড: মো: আনোয়ার হোসনে তাদরে উপর রমিান্ড নামক নর্যিাতনরে যে চত্রি ফুটে তুলছেনে দু’একটি তুলে ধরবো। ড: হারুন অর রশদিরে নজিরে ভাষায়- ২৩.৮.০৭ তারখি রাত ১ টার দকিে (র্অথাৎ ক্যালন্ডোর অনুযায় ২৪.৮.০৭ শুরু) ক্যাম্পাস থকেে যৌথ বাহনিীর গাড়ী বহর আমাকে ও ড: আনোয়ার হোসনেকে নয়িে রওনা হয়।

শাহবাগ থানায় না গয়িে সোজা উত্তর দকিে ভআিইপি রোড ধরে অগ্রসর হতে থাক। ে এর র্পূবে পুলশিরে একজন অফসিার শাহবাগ থানার কাছে নমেে যায়। বাংলা মোটরস্থ জহুরা র্মাকটেরে একটু সামনে এগয়িে যৌথ বাহনিীর এক সদস্য কালো কাপড় দয়িে আমার চোখ বঁেধে ফলে। ে রাস্তা একবোরে ফাকা। ১০-১৫ মনিটিরে পথ অতক্রিম করে অজ্ঞাত স্থানে নয়িে গছে।

ে প্রথমে মনে হয়ছেলি রাওয়া ক্লাবরে আশপাশে হব। ে পরে বুঝতে পারি ক্যান্টনমন্টেরে কোথাও। গটে থকেে বারান্দায় ঢোকার পর কছিুক্ষন একটি লোকরে উচ্চ কন্ঠে বাংলা-ইংরজেী মশ্রিতি চৎিকার শুনতে পাই। ভাবছলিাম আজাদ চৌধুরী হয়ত হবনে। কন্তিু পরে বুঝতে পারলাম তনিি গ্রফেতার হননাই।

তনিি কভিাবে গ্রফেতার এড়ালনে তা অজানা রয়ে গলে। যা হোক কছিুক্ষন পর শুধু এক দরজা বশিষ্টি একটি ছোট কক্ষে আমাকে নয়িে যাওয়া হয়। কাঠরে একটি চৌক। ি পাতলা কম্বলরে ওপর চাদর আদৃত। মাথা রাখার জন্য একটি পাতলা বালশি।

কোন জানালা ও ভন্টেনিশেন নইে। রয়ছেে ক্লোজ র্সাকটি ক্যামরো। বকিট শব্দে একটি এক্সজন্ট ফ্যান মাঝে মধ্যে চল। ে সখোনে যাওয়ার ১০-১৫ মনিটিরে মধ্যে র্অথাৎ রাত ১ টা ৪৫ ম:ি থকেে ২ টার দকিে চোখ বাঁধা অবস্থায় পালাক্রমে লড়রহঃ রহঃবৎৎড়মধঃরড়হ। প্রথমে আধা ঘন্টা একটি রুমে রহঃবৎৎড়মধঃরড়হ চল।

ে সখোনে একজন মাত্র লোক। কতগুলো ছবি দখেয়িে উল্টো দকিে তাকয়িে তা শনাক্ত করতে বল। ে লোকটি খুবই রুক্ষ্ম মজোজরে। মনে হচ্ছলি যে কোন সময় প্রহার শুরু হব। ে মনে মনে মৃত্যুসহ যে কোন পরস্থিতিরি তরৈী হলাম।

(ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয় আগষ্টরে ঘটনা গ্রফেতার রমিান্ড ও কারাগাররে দনিগুলি \ ড: হারুন অর রশদি)। অপরদকিে ড: আনোয়ার হোসনেরে নজিরে রচনা- ২৪-২৫ শে আগষ্ট র্পযন্ত বলতে গলেে কঠনি জজ্ঞিাসাবাদ চলল। প্রথম, দ্বতিীয় ও তৃতীয় ডগ্রিীর জজ্ঞিাসাবাদ টমি আছ। ে র্অথাৎ সবচয়েে কঠোর টমি দয়িে শুরু করে ১ম টমি দয়িে শষে এমন সাইকলেে চলে জজ্ঞিাসাবাদ। শুরু হয় এভাব-ে কাপড় পরনে যতেে হব।

ে র্শাট, প্যান্ট পরে নইে। দোপট্টি কালো কাপড় দয়িে চোখ বাঁধা হয়। আমার পছেনে দাঁড়য়িে দুই রক্ষী স্কন্ধে ধরে সামনরে দকিে নয়িে যতেে থাক। ে কখনো বলে পা একটু উচুঁ করুন। ডানে করে যান ইত্যাদ।

ি এরপর একটি কক্ষে কাঠরে বড়েে বসায়। চারদকি শান্ত। হঠাৎ পদশব্দ, চয়োর টনেে বসার শব্দ। জজ্ঞিাসা শুরু হয়। সবচেয়েে খারপ নমুনা এই বল তোর নাম কী ? বল,ি ড: আনোয়ার হোসনে।

বল তোর নামরে র্অথ কি ? উত্তর দইেনা। বলে ডক্টর র্অথ কি ? বলি পএিইচডি ডক্টর অব ফলিোসফ। ি চৎিকার করে গালি দয়ে। অবাক হই যখন ডান বাহুতে ব্যাটনেরে আঘাত আস। ে আমার চোয়ালে শক্ত হয়, আঙ্গুল শক্ত হয়, দাঁতে দাত চাপ।

ি সে হয়তো তা র্পযবক্ষেন কর। ে হয়ত পছন্দ হয়না। বাম গালে হাত দয়িে জোরে ডানে ঘুরয়িে দয়ে। (রমিান্ড ও কারাগাররে দনিলপিি \ ড: মো: আনোয়ার হোসনে)। উলে খতি দু’টো রমিান্ড কাহনিী দু:খজনক নয় ক।

ি দশেরে র্সবােচ্চ বদ্যিাপঠি ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয়রে দু’জন শক্ষিকরে উপর রমিান্ডী নর্যিাতনরে চত্রি দ্বারা আন্দাজ করুনতো অন্যদরে নর্যিাতন। সাবধান বরিোধী দল কংিবা প্রতপিক্ষরে উপর উপর রমিান্ডরে নর্যিাতন চন্তিা করার আগে বুকে সাহস ননি। খবরে প্রকাশ র্বতমান সরকার আসার পর থকেে রমিান্ড বড়েছেে রর্কেড সংখ্যক হার। ে দু মাসে দু’ হাজাররে অধকি রমিান্ড আদশে দয়িছেে আদালত।


সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.