আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আসুন আজ আমরা না খেয়ে, গাড়িতে না চড়ে জাতীয় জ্বালানি দিবস পালন করি !!!!, প্রথম বারের মতো বাংলাদেশে এই দিবসটি পালন করা হচ্ছে..!!!।



জাতীয় জ্বালানি দিবস আজ, প্রথম বারের মতো বাংলাদেশে এই দিবসটি পালন করা হচ্ছে। (১৯৭৫ সালের ৯ আগস্ট তৎকালীন প্রেসিডেন্ট শেখ মুজিবর রহমান বহুজাতিক তেল গ্যাস কোম্পানি শেল থেকে দেশের গুরুত্বপূর্ণ ৫টি গ্যাস ক্ষেত্র কিনে নেন। তার এ দুরদর্শিতার কারণেই আমাদের মালিকানায় গ্যাস ক্ষেত্রগুলো চলে এসেছে। এগুলো হল তিতাস গ্যাস ক্ষেত্র, হবিগঞ্জ গ্যাস ক্ষেত্র, বাখরাবাদ গ্যাস ক্ষেত্র, রশিদপুর গ্যাস ক্ষেত্র ও কৈলাস টিলা গ্যাসক্ষেত্র। ) দেশে এই প্রথমবারের মতো দিবসটি পালন করছে পেট্রোবাংলা।

এ উপলক্ষে বিকাল ৩টায় পেট্রো সেন্টারের নিজস্ব কার্যালয়ে সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিতের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী এনামুল হক, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সুবিদ আলী ভূঁইয়া, বিদ্যুৎ সচিব আবুল কালাম আজাদ ও জ্বালানি সচিব মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন। সভাপতিত্ব করবেন পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান ড. হোসেন মনসুর। আচ্ছা, সব দিবসের-ই একটি প্রতিপাদ্য থাকে, আপনাদের মতে আজকের এই দিবসের প্রতিপাদ্য কি হতে পারে, এ বিষয়ে মন্তব্য করতে পারেন..... আমার মতে ,'আজ সকল প্রকার জ্বালানী ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা উচিৎ,মানে খাওয়া বন্ধ' একটি দিনই তো।

আমাদের দেশে বিভিন্ন দিবসে বড় বড় বিজ্ঞজীবীরা (বুদ্ধীজীবীরা), বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে বলে বছরে আর কেনো দিন ভুলেও তা মুখে আনেন না। যেমন- জনসংখ্যা দিবসের কথাই বলি, এ বিষয়ে যা বলার ঐ দিনেই শেষ। কিন্তু সারা বছর যে হারে বাড়ে, ঐ একদিনে এর জন্য এত আয়োজন, টাকা-পয়সা খরচ এর কি তেমোন কেনো পজেটিভ ফল আসে? যাই হোক, যা বলছিলাম, লোখাটা হঠাৎ করেই মাথায় এলো, কারন কাকতালীয় ভাবে আজ আমাদের হোষ্টেলে রান্না বন্ধ। তাই বলছিলাম খাবো কি? কিন্তু ভাবুন না খেয়ে কি থাকা যাবে? অবশ্যই না। তবে আজ যদি আমাকে এই দিবস নিয়ে কিছু বলার সুযোগ দেয়া হতো, তাইলে অনেক কিছু বলবার পারতাম, কারন এই দিবসের প্রতিপাদ্য (আমার মতে) আমি নিজে।

জ্বালানি ব্যবহার বন্ধ। একবেলা না খেয়ে বক্তৃতা দিতাম, তাইলে মুখ দিয়ে এ বিষয় নিয়ে অনেক পজেটিভ কিছু বের হতো। (অবশ্য পরেই লোকের আড়ালে কিছু খেয়ে নিতাম!) এই দিবসে তাই আসুন, আমরা ঘর থেকে বের হবো না, হলেও পায়ে হেটে যাবো, বিদ্যুৎ ব্যবহার করবো না, মোম জালিয়ে (এটা কি জ্বালানির মধ্যে পড়ে!) কাজ চালিয়ে যাবো। অষ্ট্রেলিয়া যেমন বছরে ১ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রেখে সারা বিশ্বে এর জনপ্রিয়তা বাড়াচ্ছে, তেমনি আসুন আমরা বাংলাদেশ থেকে সব কিছু একদিনের জন্য বন্ধ রেখে বিশ্বে জনপ্রিয়তা লাভ করি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! এই আইডিয়া সম্পর্কে যার যার মতামত দিতে পারেন......!!!!!!!!!!!!!

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।