আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মধ্য রাতের কৌতুক( ২১+)

১। এক মহিলা তার ডাক্তার বন্ধুর সাথে প্রেম চালাচ্ছিল, কিন্তু বেশিদিন হওয়ার আগেই সে গর্ভবতী হয়ে গেল। তো, নয় মাসের সময় ডেলিভারির জন্য সে যখন হাসপাতালে ভর্তি হল অপারেশনের জন্য , তখনি এক পাদ্রিও তার প্রস্টেট অপারেশনের জন্য ভর্তি হলো , ডাক্তার তখন তার বান্ধবীকে বলল , ''আমরা পাদ্রীর অপারেশনের পর বলব যে এই বাচ্চাটা আপনার !! ' বান্ধবী বলল , '' কি বল এইসব , সে কি বিশ্বাস করবে ?? '' ডাক্তার বলল , '' করতেই হবে, কারণ তাকে বলব , এটা একটা মিরাকল'' তো, নির্দিষ্ট দিনে পাদ্রীর প্রস্টেট অপারেশন হয়ে গেল ... তার পরই বান্ধবীর ডেলিভারিও হলো, ডাক্তার বাচ্চাটা পাদ্রীর কাছে নিয়ে গিয়ে বলল , ''ফাদার , এই নিন আপনার বাচ্চা '' পাদ্রী তো খুব আশ্চর্য হলেন, বললেন ''এ কিভাবে সম্ভব ?? '' ডাক্তার বলল, '' ফাদার , আশ্চর্য আমরাও হয়েছি , এটা একটা মিরাকল ... খুব কমই ঘটে '' পাদ্রী আর কিছু বললেন না । প্রায় ১৫ বছর হয়ে গিয়েছে এর মাঝেই , বাচ্চাটাও বড় হয়ে গেছে . একদিন পাদ্রী বাচ্চাটাকে ডাকলেন , বললেন ''তোমাকে কিছু গোপনীয় কথা বলার আছে ...আমি আসলে তোমার বাবা নই '' !! বাচ্চাটা খুব অবাক হয়ে বলল, '' মানে? তুমি আমার বাবা না ??? '' পাদ্রী গম্ভীর স্বরে বললেন , " না। আমি তোমার মা , আর্চবিশপ তোমার আসল বাবা!!! ২।

রেদোওয়ান সাহেবের বড্ড জোরে লেগেছে,মুত্র বিসর্জন করা খুব দরকার,তাড়াহুরোতে ভুলে তিনি লেডিস টয়লেটে ঢুকে পরলেন। তিনি প্রবেশ করা মাত্রই একজন মেয়ের চিতকার শুনলেন ''how disgusting! এটা ত মেয়েদের জন্য!! রেদো সাহেব জিপার খুললেন আর বললেন "এটাও মেয়েদের জন্যই!'' ৩। প্রেমিকা : ওগো, বিয়ের পরেও তুমি আমাকে ভালোবাসবে তো ? প্রেমিক : সেটা নির্ভর করছে তোমার স্বামীর উপর, সে কতটা বেখেয়াল অথবা মুক্তমনের তার উপরে... । ৪। ১ম বন্ধু : কিরে?? তোর হাতে-পায়ে ব্যান্ডেজ ক্যান?? ২য় বন্ধু : পাবলিক গনপিটুনি দিছে!!! কোন দোষ ছাড়াই ১ম বন্ধু : ক্যান?? কি করছিলি?? ২য় বন্ধু : দোকান থেকে ছবি ওয়াশ করায়া হাতে নিয়া বাসায় ফিরতেছিলাম.... বাতাসে উইড়া গিয়া পড়লো এক মহিলার পায়ের নিচে ১য় বন্ধু : তারপর?? ২য় বন্ধু : আমি মহিলারে বললাম “ শাড়ি টা উঠান, ছবি তুলবো!!!!!” এরপরেই আশেপাশের লোকজন.... !!!!!!!!!!! ৫।

রবিবার গির্জায় ধর্মোপদেশের মাঝখানে এক লোক হঠাৎ লাফ দিয়ে উঠে দ্রুত বাইরে চলে গেল। লোকটার এই আচরণে অন্যরা অবাক হল । পর দিন পাদ্রী যখন এর কারণ জানতে চাইলেন তখন সে বলল, এক সপ্তা আগে আমার ছাতাটা হারিয়ে ফেলেছিলাম । আপনি কাল যখন বলেন, ‘ তোমরা ব্যভিচার করিওনা, তখন আমার মনে পড়ল ওটা আমি কেথায় ফেলে এসেছি । ৬।

একদিন হঠাৎ এক স্পার্ম ব্যাংকে মুখোশ দিয়ে মুখ ঢাকা এক লোক উদ্দোত পিস্তল হাতে প্রবেশ করল। কাউন্টারে এক মহিলা ছিল, তাকে পিস্তল দেখিয়ে ভয় দেখিয়ে দাঁড়া করাল। মহিলা বলল 'এটা ব্যাংক না, এটা একটা স্পার্ম ব্যাংক, এখানে কোন টাকা-পয়সা নেই, থাকেনা' লোকটা বলল, 'একটা বোতল নাও, এখনই! নাও, বোতলের ছিপি খুলে সবটা এখনই খেয়ে নাও!' মহিলা পিস্তলের মুখে সবটা খেয়ে নিল তারপর লোকটা মুখোশ খুলে ফেলল, দেখা গেল সে ঐ মহিলারই হাসবেন্ড! লোকটা তখন তার বউকে বলল, 'দেখেছ বেবি? এটা খাওয়া মোটেই কোন কঠিন কাজ না! ৭। কোনো এক পশ্চিমী দেশে এক ভদ্রমহিলার তিন-তিনটি অবিবাহিতা মেয়ে। অনেকদিন চেষ্টা করেও কিছু না হওয়ার পরে হঠাৎ করেই তিন মেয়ের খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিয়ের ঠিক হয়ে গেলো।

ভদ্রমহিলা মেয়েদের দাম্পত্যজীবন (?) নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলেন। তো তিনি মেয়েদের বললেন যে প্রত্যেকে যেনো হানিমুন থেকে অল্প কথায় কিছু লিখে তাকে পোস্টকার্ড পাঠায়। যাতে তিনি বুঝতে পারেন যে মেয়েদের হানিমুন কেমন চলছে। বিয়ের দু'দিন পরে প্রথম মেয়ে হাওয়াই থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল। তাতে শুধু লেখা - "Nescafe"!!!! প্রথমে বেশ অবাক হলেও,কিছুক্ষন বাদে তিনি কিচেনে গিয়ে Nescafe - এর জার বের করলেন।

দেখলেন তার গায়ে লেখা - "Good till the last drop".... তিনি একটু লজ্জা পেলেও,মেয়ের খবরে আনন্দ পেলেন। বিয়ের এক হপ্তা পরে পরের মেয়েটি ভারমন্ট থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল। তাতে লেখা - "Rothmans"!!!! এবার তিনি আর ঘাবড়ালেন না। একটা Rothmans এর প্যাকেট নিয়ে দেখলেন তাতে লেখা - "Extra Long. King Size"....। আবার তিনি একটু লজ্জা পেলেও, আনন্দিত হলেন।

সবচেয়ে ছোটো মেয়েটি গেছিল কেপ-টাউন। তার চিঠি কিছুতেই আসে না। এক মাসের শেষে তার চিঠি এল। তাতে খুব কাঁপা-কাঁপা হাতে লেখা - "South African Airways"!!!! ভদ্রমহিলা জল্দী লেটেস্ট একটা ম্যাগাজিন বের করে South African Airways -এর এডটা দেখলেন। দেখামাত্র তিনি সেন্সলেস হয়ে পড়লেন।

এডটার নিচে লেখা - "Ten times a day, seven days a week, both ways"!!!!!!!! ৮। ইদানিং জনের মধ্যে সেই নার্ভাস ভাবটা নেই। মেয়েদের সাথে সাচ্ছ্যন্দে কথা বলতে পারে। তাই রাস্তায় একদিন একটা অপরুপ পরীকে দেখে এগিয়ে গ্যালো কথা বলতে। "এক্সকিউজ মি,আপনাকে যদি আমি এক মিলিওন ডলার দেই,তো আপনি কি আমার সাথে শোবেন" স্ট্রেইটকাট কথাবার্তা জনের।

অলমাইটি ডলারস!তো এখানেও মেয়েটি একটু ভেবে রাজী হয়ে গ্যালো। "হ্যাঁ,শোব" "আর যদি দশ ডলার দেই?" "হোয়াট!কি বলছেন আপনি!আমাকে আপনি কি ধরনের মেয়ে মনে করেন??" পরী পুরো ক্ষেপে গ্যাছে। "কি ধরনের মেয়ে,সেটাতো আগেই বুঝেছি। এখন একটু দরাদরি করছি আর কি!" মিটমিটিয়ে হেসে বলল জন ৯। আরাম খানের ছোটবেলার কাহিনী।

পোলাডা একদিন দেখে এক বড় ভাই একটা মেয়েরে চুমু দিচ্ছে। বাসায় এসে আরাম খান মারে কয়, আম্মা! চুমা দিলে কি হয়? “ ওর মা ত খুব কড়া। সে চায় পোলা ভালা থাকুক। এইসব পাপ যাতে না করে তাই ডর দেখানের লাইগ্যা আরাম খানরে কইল, “ চুমা দেয়ার পর পোলাগুলার শরীর আস্তে আস্তে পাথর হইয়া যায়, পরে মাটিত পইরা মইরা যায়। “ আরাম খান কয় সত্যি? হ আরাম খান আস্তে আস্তে বড় হয়।

যুবক হইলে একদিন এক মাইয়ার সাথে কথা হয়। কথায় কথায় সম্পর্ক হয়। মেয়েটা একদিন আরাম খানরে চুমা দিতে চায়। আরাম মানা করে। আমার আম্মা কইছে মেয়েদের চুমা দিলে আমি মারা যামু।

বোকা! আসো। বলে মেয়েটা এগিয়ে একটা চুমা দিল। চুমা শেষ না করতেই করতেই আরাম খান, আম্মা ঠিকই কইছিল বলে মাটিতে শুয়ে গড়াগড়ি দেয়া শুরু করছে। কি হইছে? আল্লাহ রে। আমি পাত্থর হইয়া মইরা যামু।

তোমারে চুমা দিতে না দিতেই আমার শরীরের একটা অংশ শক্ত হওয়া শুরু করছে। ১০। ১ম বন্ধু: কিরে তোর মুখে ব্যান্ডেজ বাধা কেন? তোর ডান চোখটাতো অল্পের জন্য বেঁচে গেছে। কে তোর এই দশা করল? ২য় বন্ধু: আর বলিস না সকাল বেলায় অফিসে বেরোবার আগে প্যান্টের সামনের একাট বোতাম ছিড়ে গেল। আমি ব্যাচেলর মানুষ।

তাই পাশের অ্যাপার্টমেন্টের মিসেস ললার সাহায্য চাইলাম। ১ম বন্ধু: বুঝতে পারছি। প্যান্টের ঐ জায়গায় বোতাম লাগাতে বলায় ভদ্রমহিলা নিশ্চয়ই ভাবলেন তুই কোন অসভ্য ইঙ্গিত করছিস। তারপর তোকে জুতা পেটা করলেন। ২য় বন্ধু: না না, তা নয়।

মিসেস লরা একজন সমাজ সেবিকা। তিনি আমার সমস্যা বুঝতে পারলেন। দ্রুত সুঁই-সুতা নিয়ে আমার প্যান্টের বোতাম লাগিয়ে দিলেন। ১ম বন্ধু: তাহলে সমস্যাটা কি? ২য় বন্ধু: বোতামটা লাগানো শেষ করে মিসেস লরা যখন মাথা নিচু করে দাঁত দিয়ে সুতোটা কেটে দিচ্ছিলেন তখনই‌ উনার হাজব্যান্ড এসে উপস্থিত। তারপরতো বুঝতেই পারছিস।

১১। পতিতা ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, “ আমার গর্ত অনেক বড়,অপারেশন করে ছোট করতে হবে”। ডাক্তার পরীক্ষা করতে গিয়ে গড...........গড...........গড বলতে লাগলো। পতিতা ভয় পেয়ে বলল(না জানি তার কি হয়েছে), “ তুমি বার বার গড বলছো কেন”? ডাক্তার বলল, “ আমি একবারই বলেছি, বাকি গুলো প্রতিধ্বনি”। 12.স্বামী স্ত্রী সন্তান, এই নিয়ে পরিবার।

যখন সন্তান ছিলনা তখন স্বামী স্ত্রীকে চুদতে চাইলে যখন তখন বলতে পারতো- আসো তোমাকে চুদবো। কিন্তু সন্তান বড় হওয়াতে সন্তানের সামনে তো এসব বলা যায়না। আকারে ইংগিতে বলতে হত। সেজন্য স্বামী একটা কোড তৈরী করলো যে যখন ওদের চুদাচুদি করতে ইচ্ছে করবে তখন তারা এই কোড ব্যবহার করবে। কোডটা হল যে, যখন ওদের চোদাচুদি করতে ইচ্ছে হবে তখন ওরা বলবে যে চল আমরা টাইপ করি।

এতে বাচ্চা বুঝবে যে বাবা মায়ের হয়তো টাইপ করার কাজ আছে। যেমন কথা তেমন কাজ। ওরা চোদাচুদির কোড নাম দিল টাইপ করা। একদিন দুপুর বেলা স্বামী বেচারার টাইপ করতে ইচ্ছে হল। সে বাচ্চাটাকে বললো- যাওতো বাবা তোমার মাকে গিয়ে বল যে বাবা টাইপ করতে চায় তোমাকে টাইপ মেশিন নিয়ে যেতে বলেছে।

ছেলে মাকে গিয়ে বললো- মা, বাবা টাইপ করবে তোমাকে বলেছে টাইপ মেশিনটা নিয়ে যেতে। মা বললো- তোমার বাবাকে গিয়ে বল টাইপ মেশিনে লাল কালি পরে, এখন টাইপ করা যাবেনা। ছেলে বাবাকে গিয়ে বললো- বাবা মা বলেছে টাইপ মেশিনে লাল কালি পরে, মা বলেছে এখন টাইপ করা যাবেনা। বাবা বুঝতে পারলো ঘটনা কি। সে উপায় না দেখে বাথরুমে ঢুকে হাত মেরে মাল ফেললো।

এদিকে বউ চিন্তা করলো স্বামী চুদদে চাইছে, না দিলে ওর কষ্ট হবে। এই ভেবে লাল কালি পরা অবস্থায়ই চুদতে দিতে রাজি হল। সে ছেলেকে ডেকে বললো- তোর বাবাকে গিয়ে বল, মা মেশিন নিয়ে আসছে আপনাকে টাইপ করার জন্য রেডি হতে বলেছে। ছেলে বাবাকে গিয়ে একথা বলতেই বাবা বললো- তোর মাকে গিয়ে বল, টাইপ মেশিন লাগবেনা বাবা হতে লিখে ফেলেছে। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৪ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।