মিলন,ঢা বি ,আমার দোস্ত...পরিচয় ১৫ ফেব্রুয়ারী,২০০৯ যেদিন আমাদের প্রথম বর্ষের ক্লাশ শুরু হল অথবা তার দু'এক দিন পরে। । । সবার চোখে নতুন স্বপ্ন,নতুন ক্যাম্পাসে নতুন বন্ধুত্বের হাতছানিতে বর্নিল হয়ে উঠছে সবার জীবন। কিন্তু এর মাঝে একজন একেবারেই আলাদা,ছোট করে একটা ছেলে... সবার শেষে,মাঝে মাঝে স্যার ঢুকার ও পরে ক্লাশে ঢুকত।
সব সময়ই মনে হত সে যেন এইমাত্র ঘুম থেকে উঠে এসেছে।
আসলেই ঘুম কাতুরে ছিল সে তাইতো ক্লাসেও ঘুমাতে দেখা যেত তাকে।
সবার মাঝে খেকেও নিজের মাঝে কেমন যেন গুটিয়ে থাকত সে,আমার দোস্ত মিলন। স্বভাবতই খুব বেশী খাতির হয়ে উঠে নাই প্রথম দিকে,অন্তত এখন যতটা আছে ততটা না। কিন্তু সব বদলাতে শুরু করল ১ম বর্ষের শেষের দিকে একাডেমিক কোর্সের অর্ন্তভুক্ত ফিল্ড ওয়ার্কে ৭ দিনের জন্য সীতাকুন্ডে গিয়ে।
ঘটনা ক্রমে মিলন যে গ্রুপে ছিল,সে গ্রুপে ছিল আমার আরও কিছু বন্ধু। ফিল্ড থেকেই আমাদের ঘনিষ্ঠতা বেড়ে গেল বেশ কয়েক গুন। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত আমাদের দোস্তদের সকল ভাল এবং অতি অবশ্যই সকল খারাপ কাজের একনিষ্ঠ সঙ্গী মিলন।
দোস্ত,শুভ জন্মদিন.....তুই অনেক ভালো.... তোকে অনেক ভালোবাসি রে.....
এবার তোর জন্মদিনের উপহার----
তোর সুগঠিত শরীর। ।
।
ফিল্ডে যাবার পথে...ট্রেনে...
সরু পেটে গরু আটে.... উদাহরন-তুই।
নিজের গ্রুপের অফিসিয়াল ফটোগ্রাফার(শিক্ষক কর্তৃক স্বীকৃত)
সহস্রধারা জলপ্রপাতের ডেটা নিচ্ছে মিলন...
পাহাড়ের উপর বিষন্ন চেহারায় মিলন
কাজ করছি আমি আর মিলন।
বুলবুলের কান্ধের উপর মিলন।
ভাবজ্ ।
সারা দিনের কাজ শেষে রাতেও মনযোগী মিলন....
ফিল্ড শেষে প্লেজার ট্রিপে একদিনের জন্য গেলাম পতেঙ্গায়,সেখানে জোড় করে আমাকে পানিতে নামালো মিলন।
এখানেই শেষ না,কান্ধের উপর ও চড়ে বসল।
পতেঙ্গা খেকে চট্টগ্রাম রেল ষ্টেশন আসার পথে...
ট্রেনে চলছে পুথি পাঠ...
ফিল্ড শেষ,তাই আমাদের মন খারাপ...
এবার আমরা সবাই.....
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।