আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভূ-স্বর্গ কাশ্মীর


স্বপ্নের দেশ কাশ্মীর। এই জম্মু-কাশ্মীরের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী শ্রীনগর। কলকাতা থেকে ট্রেন বা আকাশপথেও শ্রীনগরে যাওয়া যায়। ১)ডাললেক: - শ্রীনগর শহরকে চক্রাকারে ঘিরে থাকে ডাললেক। ডাললেকে রয়েছে পর্যটকদের থাকার অন্তত দু'হাজার বোটহাউস।

এটি কাশ্মীরের অন্যতম আকর্ষণ। বোটহাউসের ভেতরে থাকার ব্যবস্থা অত্যন্ত আকর্ষণীয়। ডাললেকে ভ্রমণের জন্য আছে নৌকা, যা স্থানীয়ভাবে 'শিকারা' নামে পরিচিত। অপূর্ব সুন্দর এই ডাললেক জুলাই-অগস্ট মাসে পদ্মফুলে সেজ়ে ওঠে। ২)গুলমার্ক: -শ্রীনগর থেকে গুলমার্ক ৭৫ কিলোমিটার রাস্তা।

আড়াই ঘণ্টার এই পথে যেতে যেতে দু'ধারে চোখে পড়বে সুউচ্চ বরফ ঢাকা পাহাড়। গুলমার্কে স্কিইংয়ের ব্যবস্থা আছে। তাই স্থানীয় দোকান থেকে সংগ্রহ করতে পারেন বরফে হাঁটার জন্য গামবুট জুতা,বিশেষ ধরনের ওভারকোট, টুপি এবং গ্লাভস। গুলমার্কে পৌছে দেখা যায় মাইলের পর মাইলজুড়ে খালি বরফ আর বরফ। সামনে শ্বেতশুভ্র বরফের পাহাড়।

যেন বরফের রাজ্য। এখানে রোপওয়েতে চড়ার ব্যবস্থা আছে। রোপওয়েতে করে পৌছান যায় ১৩ হাজার ৫০০ফুট ওপরে। যতদূর চোখ যায় খালি বরফ ঢাকা। ঘরবাড়ি সব তলিয়ে গেছে বরফে।

মাঝে মধ্যে কিছু বরফে ঢাকা চাল দেখা যাচ্ছে। ৩)পহেলগাঁও: - পহেলগাঁওয়ের সৌন্দর্য গুলমার্ক থেকে আলাদা। এখানে পায়ে হেঁটে যাওয়ার কোনো ব্যবস্থা নেই। যেতে হয় ঘোড়ায় করে। প্রত্যেকটি ঘোড়াই যথেষ্ট প্রশিক্ষিত।

অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ি রাস্তা ঘোড়াগুলো অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে অতিক্রম করে। এই ঘোড়ায় চড়ে যাওয়ার পথটুকু অত্যন্ত উপভোগ্য। ঘোড়ায় ওঠানামার পথে রয়েছে কিছু ঝুঁকিপূর্ণ বাঁক। দেখে মনে হয় যেখানে মানুষের হাঁটার জায়গা নেই সেই জায়গাগুলোও ঘোড়াগুলো অনায়াসে পার হয়ে যাচ্ছিল। অত্যন্ত পিচ্ছিল বরফ ঢাকা সেই রাস্তা পায়ে হাঁটা এককথায় অসম্ভব।

দু'ধারে সবুজ গাছপালা, তার ওপর পড়ে আছে বরফ। মাঝে মধ্যে অপূর্ব সুন্দর পাহাড়ি ঝর্না। এরপর এক সময় পৌছান যায় একেবারে শীর্ষে। এখানকার মানুষজন খুবই আন্তরিক হন। ৪)মোগলগার্ডেন: শালীমার বাগ – মুঘল সাম্রাজ্যে ইসলাম স্থাপত্য অনুসারে এই বাগান নির্মাণ করা হয়।

জাহাঙ্গীর তার স্ত্রী নুরজাহানের উদ্দেশ্যে এই বাগান করেন ১৬১৯ সালে। এখানে সুন্দর সুন্দর কৃত্রিম ফোয়ারা, ঝর্ণা, প্রণালী আছে। নিশান্ত বাগ –এটিও মোগলগার্ডেনের আরেকটি উদাহরণ। ডাললেকের পূর্ব দিকে অবস্থিত। ৫)টিউলিপ গার্ডেন: – ডাললেকের উল্টোদিকে সিরাজ বাগে এই টিউলিপ ফুলের বাগান।

পাহাড়ের নিচে উপত্যকা মত সমতলে এই বিস্তির্ণ অঞ্চলে বাগানটি খুব সুন্দর গড়ে উঠেছে। ৬)পরীমহল:– ডাললেকের কাছেই শৈলগিরিতে পরীমহল অবস্থিত। এটি সম্রাট শাহজাহানের পুত্র দারা শিকোহর বানানো। এখানে ছোটদের জ্যোতিষতত্ত্ব শেখান হয়। এখান থেকে রাতের আকাশ পরিষ্কার দেখা যায়।

৭)অমরমহল প্যালেস মিউজিয়াম: - এটি আসলে ডোগরা সাম্রাজ্যের রাজ প্রাসাদ ছিল। ৮)ডোগরা আর্ট গ্যালারি (গান্ধিভবনে) ৯)রঘুনাথজির মন্দির,মন্দিরের মধ্যে মূল দেবতা রাম, লক্ষণ ও সীতা ১০) এছাড়াও আছে -পির-খো গুহা মন্দির,লক্ষীনারায়ণ মন্দির,পঞ্চবখতার মন্দির,রণবীরেশ্বর মন্দির,বাহু দূর্গ,পির বুধনশাহের দরগা,বাওয়েওয়ালি মাতার মন্দির,রামনগর দূর্গ ১১)কাশ্মীরী হস্তশিল্প: – প্রথমেই মোলায়েম কাশ্মীরী শালের উল্লেখ করতে হয়। এছাড়া, কার্পেট, কাঠের সামগ্রী, রূপোর বাসনপত্রও অপূর্ব। কাশ্মীরি হস্তশিল্পের বিভিন্ন জিনিস কম দামে পেতে পারেন। এছাড়া আখরোট, কাঠবাদাম, আপেল ইত্যাদি জম্মু থেকে কেনা ভালো।

প্রথমআলোয় একটি সুন্দর লেখা: সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির আইকন পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ পর্যটন তীর্থ হচ্ছে কাশ্মির। প্রকৃতির অনন্য রূপ আর নৈসর্গিক শোভার প্রাচুর্য দিয়ে আপন হাতে সাজিয়েছে কাশ্মিরকে। এ’কারণে কাশ্মিরকে আদর করে পৃথিবীর স্বর্গ (ভূ-স্বর্গ) নামে ডাকা হয়। হাজার বছর ধরে অভিজাত হিন্দু সম্প্রদায়ের (ব্রাহ্মণ) রাজপুরুষেরা শাসন করেছেন কাশ্মির। আজ থেকে ষাট বছর আগে (ব্রিটিশ শাসনের নাগপাশ থেকে ভারত ও পাকিস্তানের মুক্তির পর) কাশ্মীরের বড় অংশটি ভারতের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়।

অপেক্ষাকৃত ছোট অংশটি যায় পাকিস্তানের ভাগে। এ’নিয়ে দেশ দুটোর মধ্যে টানা ষাট বছর ধরে চলছে বিরোধ। বিরোধের কারণে দুটো দেশের মধ্যে তিন-তিনটি ভয়াবহ যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে। সীমান্ত সংঘর্ষের ছোট বড় ঘটনাতো প্রায় প্রতিদিনই ঘটছে। দু’দেশের হাজার হাজার মানুষ শুধুমাত্র কাশ্মির বিরোধের কারণে প্রাণ দিয়েছেন।

............ হাজার বছর আগে রাজা জয়সূর্য নামের একজন রাজা কাশ্মির শাসন করতেন। অত্যন্ত ধর্মভীরু রাজাটি ছিলেন অতিশয় প্রজাবৎসল। ধর্মভীরু হলেও রাজা জয়সূর্য ছিলেন ন্যায়পরায়ন এবং অসাম্প্রদায়িক। তাঁর শাসনামলে হিন্দু-মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের প্রজারা মিলেমিশে সুখে-শান্তিতে বাস করতেন। কাশ্মিরের প্রত্যন্ত একটি গ্রামের নাম পায়েলগাঁও।

হিন্দুতীর্থ অমরনাথের পথে পড়েছে পায়েলগাঁও। রাজা জয়সূর্য অমরনাথ তীর্থযাত্রীদের বাড়তি পুণ্য সঞ্চয়ের উদ্দেশ্যে পায়েলগাঁওয়ে নির্মাণ করেন চমৎকার একটি শিব মন্দির। মন্দিরে অধিষ্ঠান করা হয়েছে মহামূল্যবান দুষ্প্রাপ্য পাথর ও স্বর্ণের তৈরি শিবলিঙ্গ এবং শিবের স্ত্রী পার্বতী, গণেশ ও হনুমানের মূর্তি। এরমধ্যে সবচেয়ে বৃহত্তম ও দামি প্রত্নসম্পদ হচ্ছে শিবলিঙ্গ। পায়েলগাঁও ও আশপাশের হিন্দু পুণ্যার্থীরা মন্দিরটিকে নিয়মিত পুজা-অর্চনায় মুখর রাখতেন।

পুজার্থীদের সুবিধায় রাজা মন্দিরে একজন প্রধান পুরোহিতসহ কয়েকজন পণ্ডিত নিয়োগ দেন। কালক্রমে কাশ্মির উপত্যকায় পায়েলগাঁওয়ের শিবমন্দিরটি আকর্ষনীয় হিন্দুতীর্থে পরিণত হয়। এভাবে শত শত বছর নিরুপদ্রবে পার হওয়ার পর বিভক্ত হয় কাশ্মির। স্বাধীনতা লাভ করে ভারত ও পাকিস্তান। এরপর কাশ্মির সদ্য স্বাধীন দেশ দুটোর সংঘাতের মূল কেন্দ্রে চলে আসে।

যুদ্ধ, সংঘর্ষ, অন্তর্ঘাতে রক্তাক্ত জীঘাংসার বারুদ পায়েলগাঁও শিবমন্দিরেও আছড়ে পড়ে। যুগ যুগ ধরে মন্দিরটির রক্ষণাবেক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করতেন রাজার নিয়োগকরা কূল পুরোহিতেরা। স্বাধীনতার পর বিপুল দেবোত্তর সম্পত্তিসহ মন্দিরটির ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করে গ্রামের একটি স্বেচ্ছাসেবী ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকবার কোটি কোটি রুপির প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন লুট করার মতলবে মন্দিরে হামলা হয়। গ্রামবাসীর সম্মিলিত প্রতিরোধের মুখে লুটেরাচক্র মন্দির অপবিত্র করতে ব্যর্থ হয়।

সর্বশেষ মন্দিরের দেখভালের দায়িত্বে ছিলেন রাধাকৃষ্ণের নেতৃত্বে একদল ব্রাহ্মণ পণ্ডিত। কিন' কাশ্মিরের জঙ্গি উত্থান, অভ্যন্তরীণ সংঘাত, হানাহানির তীব্র সহিংস ঢেউয়ের ধাক্কায় পণ্ডিতকুলের পক্ষে মন্দির আঁকড়ে পড়ে থাকা সম্ভব হয়না। মুসলিম বসতি অধ্যুষিত পায়েলগাঁও এলাকার মানুষ মন্দির রক্ষায় নিবেদিতপ্রাণ হলেও এক পর্যায়ে জঙ্গি উপদ্রবের কারণে পণ্ডিতেরা কাশ্মির ছেড়ে নিরাপদ অবস্থানে সরে যান। প্রস্থানের সময় প্রধান পুরোহিত রাধাকৃষ্ণ মন্দিরের চাবি তুলে দিয়ে যান আবদুল রাহাত নামের একজন ধর্মপ্রাণ মুসলিমের হাতে। আবদুল রাহাত ছিলেন পণ্ডিত রাধাকৃষ্ণের প্রাণের বন্ধু।

অমরনাথ তীর্থের অসংখ্য পূণ্যার্থীদের জন্য শিবমন্দিরের দরজা নিয়মিত খোলা রাখার জন্য রাধাকৃষ্ণ এই বিকল্প ব্যবস্থা করে যান। ইতোমধ্যে পরিত্যাক্ত সম্পত্তি হিসাবে মন্দিরটি কাশ্মিরের রাজ্য প্রত্নতাত্ত্বিক সংস্থা ও যাদুঘরের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। অন্যদিকে ১৯৮৯ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত আবদুল রাহাত মন্দিরটির পুজা-অর্চনার দায়িত্বসহ প্রতিটি কাজ সুচারুভাবে সম্পাদন করেন। একজন ধর্মভীরু মুসলিম হিসেবে হিন্দু তীর্থ রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালনে তিনি এতটুকু বিচলিত হননি। টানা ১৫ বছর বিশাল এই গুরুভার পালনের পর আবদুল রাহাত এলাকা ছেড়ে চলে যান।

বিদায়ের আগে পুণ্য মন্দিরের চাবি তুলে দেন তাঁর আত্মীয় এবং এলাকার দুঃসাহসী তরুণ আবদুল্লাহ ও গোলাম হাসানের হাতে। এরপর থেকে আবদুল্লাহ এবং হাসান মন্দিরের পুরোহিতের (?) দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করে আসছেন। ইতোমধ্যে মন্দির গুঁড়িয়ে দিয়ে বহুকোটি টাকার সম্পদ লুণ্ঠনের জন্য দফায় দফায় জঙ্গি হামলা হয়েছে। কিন' অমিত সাহসী আবদুল্লাহ ও হাসান হামলা প্রতিহত করে মন্দিরটি বুকে আগলে রেখেছেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে, হিন্দু পুণ্যার্থীদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র মন্দিরটি রক্ষণাবেক্ষনের পাশাপাশি কাছের মসজিদে নামাজের আজান ধ্বনি শোনার সাথে সাথে মন্দিরের পুকুরে অজু করে আবদুল্লাহ ও হাসান ছুটে যাচ্ছেন মসজিদে।

হাজার হাজার হিন্দু পুণ্যার্থী আবদুলাহ ও হাসানের পর ধর্মমতের প্রতি সহিষ্ণুতা, আন্তরিকতা এবং নিষ্ঠা দেখে অভিভূত। অনেক পুণ্যার্থী আবার তাঁদের দেবতাজ্ঞানে সম্মান করেন। কিন্তু এতে ভিন্ন ধর্মমতের যুগল পুরোহিতের ভিতরে ন্যূনতম মোহ বা অহঙ্কার ভর করতে পারেনি। তাঁদের এককথা, ‘আমরা এই মন্দিরের সামান্য খাদেম। আমরা মুসলিম।

ইসলাম ধর্মের মূল শিক্ষা হচ্ছে, আমানতের সুরক্ষা। মন্দিরের দায়িত্ব আমানত হিসেবে আমাদের উপর অর্পিত হয়েছে। আমরা নিজের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও এই আমানতের পবিত্রতা রক্ষা করবো। ’ ইতোমধ্যে আবদুল্লাহ ও হাসানের সুচারু পরিচালনায় মন্দিরের পুণ্যার্থী ও পুজারীর সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। অমরনাথের প্রতিটি পুণ্যার্থী যাত্রাপথে বিখ্যাত পায়েলগাঁও শিবমন্দিরের প্রতি শ্রদ্ধার ডালি নিবেদন করছেন।

আবদুল্লাহ ও হাসানের মন্দির ব্যবস্থাপনায় তাঁরা দারুণ তৃপ্ত। এই তৃপ্তির রেশ যদি খায়বর থেকে দিল্লি, আহমেদাবাদ, মুম্বাই হয়ে সুদূর টেকনাফ পর্যন্ত ছড়িয়ে দেয়া যায়, তাহলে কেমন হয়? সাম্প্রদায়িকতার তীব্র হলাহল থেকে উপমহাদেশের মানব সম্প্রদায়কে উদ্ধারে আবদুল্লাহ এবং হাসানই হতে পারেন শ্রেষ্ঠ ‘রোল মডেল’, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, বিশ্বাস এবং আস্থার দুর্লভ ‘আইকন’। এদিকে আবদুল্লাহ এবং হাসান গভীর আগ্রহে মন্দিরের হিন্দু পুরোহিতদের ফিরে আসার প্রহর গুণছেন। তাঁদের বিশ্বাস, পুরোহিতেরা শীগগির ফিরে এসে বুঝে নেবেন মন্দিরের দায়িত্ব। এরপর মহামূল্য আমানতের বিশাল ভার থেকে মুক্ত হয়ে তাঁরা নিজস্ব কাজে ফিরতে পারবেন।

কাশ্মীরের সরকারী পর্যটন অফিস Director Tourism Kashmir Jammu & Kashmir Government Tourist Reception Centre, Srinagar Kashmir-190 001 Tele: 0194 2472449 , 2452690-91, Fax : 0191 2479548 , Email: RC Assistance: 0194 2452691 Director Tourism Jammu Jammu & Kashmir Government Tourist Reception Centre, Jammu-180 001, Tele: 0191 2520409, 2548172 Fax: 0191 2548358 Email: TRC Assistance: 0191 2544527 বিভিন্ন প্রয়োজনিয় ফোন নং- জম্মুর এস.টি.ডি কোড- ০১৯১ ট্যুরিষ্ট রিসেপসন সেন্টার (বীর মার্গ- ২৫৪৪৮৪২, রেলওয়ে স্টেষন- ২৪৭৬০৭৮, এয়ারপোর্ট- ২৪৩১৯১৭) পুলিস-১০০, ট্যাক্সি এসোসিয়েসন-২৫৪৬২৬৬, রোড ট্রান্সপোর্ট- ২৪৭২৩৩২ জম্মুতে থাকার জন্য প্রচুর হোটেল আছে-যেমন হোটেল হিলভিউ (২৫৩৬৭০),হোটেল ইমপেরিয়াল (বীরমার্গ,২৫৭৬১০২),জুয়েল হোটেল (জুয়েল চক, ২৫২০৮০২),ক্রান্তি হোটেল (রেলওয়ে স্টেষন, ২৪৭০৫২৫),মোতি মহল (জি.এস.এস রোড, ২৫৪২৫০৭),নাজ হোটেল (বীর মার্গ, ২৫৪৩৮৩৬),স্বাগত হোটেল (জি.এস.এস রোড, ২৫৪০১৬৮),সম্রাট হোটেল (বাস স্ট্যান্ড, ২৫৪৭৪০২),বর্ধন হোটেল (বাস স্ট্যান্ড, ২৫৪৭৪১৪)। কলকাতা থেকে কাশ্মীর যাত্রার তথ্য পাওয়া যাবে: Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।