আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

৬০০ ফুট বরফের নীচে প্রাণ



সম্প্রতি অ্যান্টার্কটিকার ৬০০ ফুট বরফের নীচেও প্রাণীর সন্ধান পেয়েছেন নাসার গবেষকরা। চিংড়ি জাতীয় এসব প্রাণি ও জেলি ফিশরা ঘুরে বেড়ায় অন্ধকার এই বরফের তলদেশে। খবর ইয়াহু অনলাইনের। সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, ৬০০ ফুট গভীর বরফের তলদেশে যেখানে উচ্চতর জীবনের খোঁজ পাওয়া প্রায় অসম্ভব বলেই এতোদিন মনে করা হতো, সেখানেই প্রাণের খোঁজ পেলেন গবেষকরা। এন্টার্কটিকার বরফের তলদেশে ক্যামেরা ব্যবহার করেই সম্প্রতি এ খোঁজ মিলেছে।

এখানে চিংড়ী জাতীয় প্রাণী ছাড়াও প্রায় এক ফুট দীর্ঘ জেলি ফিশেরও দেখা মিলেছে। সংবাদমাধ্যমটি আরো জানিয়েছে, আমেরিকান জিওফিজিক্যাল ইউনিয়ন-এর এক সভায় এই বিষয়ে একটি ভিডিও দেখানো হয়েছে। প্রাণীটিকে পর্যবেক্ষণ করে বিজ্ঞানীরা রায় দিয়েছেন, এটি চিংড়ি না হলেও একই জাতীয় প্রাণী। সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, প্রতিকূল পরিবেশে কীভাবে কোনো প্রাণী টিকে থাকে এই গবেষণার ফলে সে বিষয়টি আরো গভীরভাবে জানার সুযোগ তৈরি হলো বলেই মনে করছেন গবেষকরা। সম্প্রতি অ্যান্টার্কটিকার ৬০০ ফুট বরফের নীচেও প্রাণীর সন্ধান পেয়েছেন নাসার গবেষকরা।

চিংড়ি জাতীয় এসব প্রাণি ও জেলি ফিশরা ঘুরে বেড়ায় অন্ধকার এই বরফের তলদেশে। খবর ইয়াহু অনলাইনের। সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, ৬০০ ফুট গভীর বরফের তলদেশে যেখানে উচ্চতর জীবনের খোঁজ পাওয়া প্রায় অসম্ভব বলেই এতোদিন মনে করা হতো, সেখানেই প্রাণের খোঁজ পেলেন গবেষকরা। এন্টার্কটিকার বরফের তলদেশে ক্যামেরা ব্যবহার করেই সম্প্রতি এ খোঁজ মিলেছে। এখানে চিংড়ী জাতীয় প্রাণী ছাড়াও প্রায় এক ফুট দীর্ঘ জেলি ফিশেরও দেখা মিলেছে।

সংবাদমাধ্যমটি আরো জানিয়েছে, আমেরিকান জিওফিজিক্যাল ইউনিয়ন-এর এক সভায় এই বিষয়ে একটি ভিডিও দেখানো হয়েছে। প্রাণীটিকে পর্যবেক্ষণ করে বিজ্ঞানীরা রায় দিয়েছেন, এটি চিংড়ি না হলেও একই জাতীয় প্রাণী। সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, প্রতিকূল পরিবেশে কীভাবে কোনো প্রাণী টিকে থাকে এই গবেষণার ফলে সে বিষয়টি আরো গভীরভাবে জানার সুযোগ তৈরি হলো বলেই মনে করছেন গবেষকরা।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।