আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ড.মুনতাসির মামুনের ধর্মতত্ত্ব (রাজনীতি)(মুনাফিক ঘোষণা করা হোক)

I am active.

প্রকাশনা উৎসবে মুনতাসির মামুন সভা সমাবেশে বিসমিল্লাহ বলা ও কুরআন পড়ার দরকার নেই এসব করলে পবিত্রতা নষ্ট হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মুনতাসির মামুন বলেছেন, সভা-সমাবেশে বিসমিল্লাহ বলা ও কুরআন পড়ার দরকার নেই। রাস্তাঘাটে এসব করলে পবিত্রতা নষ্ট হয়। ঘরে পড়লেই ভালো আর মনে থাকলেই চলে। জামায়াতের কারণে খোদা হাফেজ থেকে আল্লাহ হাফেজ চালু হয়েছে এটা করা ঠিক হয়নি। গতকাল বুধবার বিকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচাস্থ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে মাহদী প্রকাশনীর উদ্যোগে আয়োজিত এবং অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজুর লেখা গবেষণাগ্রন্থ ‘‘শেখ হাসিনা যখন কারাগারে’’ শীর্ষক গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসবে তিনি সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

অধ্যাপক ড. মুনতাসির মামুনের সভাপতিত্বে উৎসবে বক্তব্য রাখেন তথ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ওবায়দুল কাদের, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. আআমস আরেফিন সিদ্দিক, গ্রন্থের লেখক অধ্যক্ষ মোহাম্মদ শাহজাহান আলম সাজু, ইত্তেফাকের সহকারী সম্পাদক শাহীন নূর, মোজাম্মেল বাবু প্রমুখ। ওবায়দুল কাদের এমপি বলেন, একটি মহল পার্বত্য চট্টগ্রামকে নিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে ষড়যন্ত্র করছে। পাহাড়ি বাঙালি বিদ্রোহ দমনে সরকার যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। দু'নেত্রীকে গ্রেফতারের সময় দেশে কোনো সংঘটিত প্রতিবাদ হয়নি। তার প্রধান কারণ সংস্কারপন্থীদের সামরিক সরকারের সাথে অাঁতাত।

দেশে ১/১১ এর মাধ্যমে রাজনীতিতে এক বিরাট পরিবর্তন এসেছে এবং সৃষ্টি হয়েছে ভিন্ন ধারা। অধ্যাপক ড. আআমস আরেফিন সিদ্দিক বলেন, শেখ হাসিনার কারাগারের জীবন নিয়ে লেখা এই বইটি একটি মৌলিক গবেষণামূলক গ্রন্থ। এই গ্রন্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষকদের গবেষণার জন্য অনেক কাজে লাগবে। সভাপতির বক্তব্যে ড. মুনতাসির মামুন বলেন, বর্তমানে মধ্যম বাম ও বামপন্থীরা ক্ষমতায় থাকলেও দেশের একটি বড় অংশ ডানপন্থী। জামায়াত বললো খোদা হাফেজ নয় আল্লাহ হাফেজ বলতে হবে।

তাই এখন আল্লাহ হাফেজ হয়ে গেল। সরকারের নাম বদলের সিদ্ধান্ত সঠিক হয়েছে। বিএনপি সংসদে গেলেই কি আর না গেলে কি তাতে আওয়ামী লীগের কিছু আসে যায় না। অতি দ্রুত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হবে। নিজামী মুজাহিদকে যে কোনো সময় গ্রেফতার করা সরকারের নৈতিক দায়িত্ব।

কারণ এরা রাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর বিভিন্নভাবে প্রকাশিত চিহ্নিত ৫০ জন যুদ্ধাপরাধীকে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় এনে ফাঁসি দিতে হবে। সেনাবাহিনীর দুর্নীতিবাজ মেজর ও আর্মির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের গ্রেফতার করতে হবে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।