পাঠশালার ছাত্র এখনো
দোয়েল আমাদের জাতীয় পাখি।
কোয়েল নয়...
তাইতো আমরা কোয়েলকে খাচায় পুরে কেনাবেচার হাটে ফেরি করতে পারি।
মানুষের আগ্রাসী মুঠোয় পোরা ছটফটে প্রকৃতির এও আরেক রূপ।
যাই হোক...
এই কোয়েল দু’টির নাম সুক-সারি।
সুক-সারি ছোট্ট একটু অভিনয় করবে আমার ছোট্ট শিশুতোষ হ্যান্ডি নাটক “ঘাস ফড়িং এর দল” এ।
কাজের প্রয়োজনে ওদের টাকা দিয়ে কিনতে হয়েছে আমার।
কিন্তু আপনারাই বলুন, প্রকৃতির ঐশ্বর্যকে কেনার মতো টাকা, আমরা মানুষেরা কি তৈরি করতে পেরেছি?
অতীত বিশ্লেষণে বর্তমান সভ্যতার প্রেক্ষাপট স্পষ্ট বলে দিচ্ছে- একদিন হয়তো মানুষের কাছে রাশি রাশি কাগুজে নোট থাকবে, কিন্তু কেনার জন্য থাকবে না কোন কোয়েল।
এক চিলতে মরুদ্যানের খোজে মরুভূমি তোলপাড় করবে মানুষ।
পাবে না কিছুই।
কেনাবেচার জন্য থাকবে শুধুই মানুষ...
ভয়ানক সব মা-নু-ষ!!!
আমার কাজ শেষে সুক-সারি’কে ছেড়ে দেব।
বন্দীদশা থেকে মুক্ত হয়ে ওরা কি করবে?
ওরা কি সত্যি মুক্তি পাবে?
না কি আবার কোথাও ধরা পরবে, আমার মতো কারো গিনিপিগ হতে?
কিংবা........
ততোটা সময় কি ওরা পাবে ????
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।