আমি এবং আরণ্যক ছাইরংয়া বধ্যভূমিতে দাড়িয়ে দেখছি শেষ সূর্যাস্ত
শূন্য বঁকখালির চঁরে পড়ে আছে শুভ্রতার সাদা শরীর,
পাশের ধুমায়মান চুল্লির বামপাশে কিছুটা
সংশয় মেশানো অবিমৃশ্য মাড় ;
তার পিঠের উপরের অবিন্যস্ত মেঘের ভাঁজে
ঝরে যাওয়া কুড়ির অবিমিশ্র টানাপোড়ন।
দ্বিধাদন্দ্বের অদৃশ্য জ্যামিতিক মারপ্যাঁচে,
প্রথমে ভয়, তারপর নিষিদ্ধ অমৃত আকন্ঠ গিলে;
অবশেষে যুদ্ধ শেষে প্রশান্তির সমীরনে
নিথর হয়ে যাওয়া দুটো নির্জীব শরীর ।
তৃপ্তি মৃদ্রার ওপর পিঠে অঙ্কিত এঁটো চিত্রকলায়,
মেঘশূন্য আকাশের দিকে অর্থহীন চেয়ে থাকা
নীলকন্ঠ পাখির অসাড় জীবন-যাপন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।