আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শেখ হাসিনা ও তারেকের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ : মামলার সংখ্যা ও আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে এগিয়ে শেখ হাসিনা:

লেখার কিছু পাই না, তাই আবোল তাবোল লিখি

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিএনপির নবনির্বাচিত সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মামলার তুলনামূলক চিত্র অনুসন্ধান করতে গিয়ে পাওয়া গেছে চমকপ্রদ নানা তথ্য। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা ১৫টি মামলার মধ্যে একটিতে খুনের সহযোগিতা করা এবং বাকি ১৪টিতে মোট চৌদ্দ হাজার কোটি টাকার বেশি দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও অনিয়মের অভিযোগ আনা হয়েছিল। প্রায় ২০ কোটি টাকার ঘুষ গ্রহণ ও চাঁদাবাজির অভিযোগ ছিল জরুরি সরকারের সময় ব্যবসায়ীদের দায়ের করা কয়েকটি মামলায়। টাকার অংকে সর্বাধিক আর্থিক অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছিল নাইকো দুর্নীতি মামলায়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পরিমাণ আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ ছিল মিগ-২৯ ক্রয় সংক্রান্ত মামলায়।

বিচারাধীন এসব মামলায় তখন জামিন ছাড়া নির্বাহী আদেশে মুক্তি নিয়ে আমেরিকা, কানাডা, ব্রিটেনসহ দেশ থেকে দেশান্তরে ঘুরে বেড়ান তিনি। শেখ হাসিনাকে মুুক্তি দেয়ার আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় বিশেষ জজ আদালতে ঘটেছিল অনেক নাটকীয় ঘটনা। ১১ জুন তার মুক্তির আগের দিন বিকাল ৫টার পর খাস কামরায় বসে চারটি মামলায় ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতির আদেশ দিয়েছিলেন বিচারক। এমনকি এ সময় সরকারি আইনজীবীরা ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতির পক্ষে ওকালতি করেছিলেন। অপরদিকে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা একটি মামলা ছাড়া অন্য কোনো মামলায় আদালতে চার্জশিটও দাখিল হয়নি।

একটি ছাড়া বাকি কোনো মামলায় এখন পর্যন্ত তদন্ত শেষ করতে পারেনি সরকার ও দুর্নীতি দমন কমিশন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ করার জন্য মরিয়া ছিল জরুরি অবস্থার সরকার। তারপরও দীর্ঘ দুই বছরেও একটি ছাড়া অন্য কোনো মামলায় চার্জশিট দেয়া সম্ভব হয়নি। একমাত্র বসুন্ধরা গ্রুপের সাব্বির হত্যা মামলা ধামাচাপা দিতে ঘুষ নেয়ার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় তার বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করা হয়েছিল আদালতে। এ মামলার এজাহারেও তার নাম ছিল না।

পরবর্তী সময়ে তার নাম চার্জশিটে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ২৮ সাক্ষীর মধ্যে ১ জন মাত্র সাক্ষীর জবানবন্দির ভিত্তিতে নামটি চার্জশিটের অন্তর্ভুক্ত করা হয় বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবীরা। এই সাক্ষীর ওপর তখন তারেক রহমানের নাম বলানোর জন্য নির্যাতন চালানো হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে মামলাটির কার্যক্রমও নিম্ন আদালতে স্থগিত রাখার নির্দেশ দেয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় তারেক রহমানকে এ মামলায় আপিল বিভাগ জামিন মঞ্জুর করেন।

এছাড়া হাইকোর্ট বিভাগ তারেক রহমানের স্বাস্থ্য রিপোর্ট তলব করে তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বিদেশে উন্নত চিকিত্সার জন্য সরকারকে পরামর্শ দেন। সূত্রঃ আমার দেশ। আরো পড়ুন Click This Link ---------------------

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।