আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

খুব কঠিন একটা সমাধানঃ



বাবা-মার আদরের এক মাত্র ছেলে বি। বি এর চতু র্দিকে বাবা মার ছায়া। বি এর বন্ধু,ভালবাসা দুক্ষ সবই তার বাবা-মাকে ঘিরে। বাবা মা এক শুভক্ষনে ছেলের ভাল বাসার পাত্রী আই কে পুত্রবধূ করে ঘরে নিয়ে এলেন। ছেলে বউ নিয়ে ভরা সংসার।

নবদম্পতিও ভীষন খুশি। রোমান্স, আবেগ ঘন মুহূর্ত, ভালবাসার মধ্য দিয়ে দুই বছর অতিবাহিত করল নবদম্পতি। কালের নিয়মে ভালবাসার মধ্য দিয়ে, আই এর শরীরে বাসা গড়ল এক ছোট্ট ভ্রুন। ধীরে ধীরে সবার ভাল বাসা, আদরের মধ্য দিয়ে শাখা প্রশাখা বিস্তার করতে থাকল এই ছোট্ট ভ্রুন। তাকে ঘিরে বি নানা স্বপ্ন বুনতে লাগল।

বাবা মার ও আনন্দের শেষ নাই। হঠাৎই ঘটল ছন্দ পতন। শেষ হয়ে গেল এই সুখী পরিবারের সুখের দিন। আই এর গর্ভে যখন ভ্রুনের বয়স ৯ মাস, তখন এক পথ দূর্ঘটনায় ইহলোকের মায়া কাটালেন বি। চারিদিকের প্রশ্নবান এসে আঘাত করতে থাকল আই কে, তার আগত শিশুর ভবিষ্যৎ নিয়ে।

বাবার অবর্তমানে ছেলে কে দেখবে কে? এদিকে ঘরে বৃদ্ধ বাবা মা, তাদেরকেই বা দেখবে কে? এখন কি করা যায়? তাহলে কি শিশুটিরিই পৃথীবির আলো দেখার অধিকার নেই? নানা দিক থেকে পরামর্শ আসতে থাকল আই এর কাছে?? বেশি মাথা ব্যাথা হতে থাকল বি এর নিকট আত্মীয়ের। কিন্তু সমাধান দেওয়ার ক্ষেত্রে কেও পারদর্শিতা দেখাতে পারল না। কি করবে এখন আই?? ৯ মাস ধরে গর্ভে ধারন করা, রক্ত দিয়ে পালন করা শিশুটির প্রান কেড়ে নেবে?? না কি এই নিষ্পাপ শিশুটিকে সবার কথার অবমাননা করে সম্পূর্ন নিজের দ্বায়িত্বে পৃথীবির বুকেনি আসবে? এই কঠিন সমাধানটা করার দ্বায়ীত্ব দিলাম বুদ্ধিমান, প্রিয় ব্লগারদের কাছে। অসত্য ঘটনা অবলম্বনে রনিদার ব্লগ থেকে নেয়া।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।