আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পপ সিঙ্গার সেলিন ডিওনকে নিয়ে লেখা

সীমানার প্রাচীর টপকাতে হবে
কানাডিয়ান পপ সিঙ্গার সেলিন ডিওনকে চিনেনা এমন মানুষ বোধ হয় খুব কমই পাওয়া যাবে। বিশেষ করে ১৯৯৭ সালের রেকর্ড ব্রেক করা “টাইটানিক” মুভির সেই বিখ্যাত গান “মাই হার্ট উইল গো অন” গাওয়ার আগে থেকেই তিনি অনেক জনপ্রিয় ছিলেন। টাইটানিকের গান গেয়ে তিনি রীতিমত অমরত্ব লাভ করেন। এখনও তিনি সুন্দর সুন্দর গান উপহার দিয়ে যাচ্ছেন। কালজয়ী এই গায়িকার জন্ম ১৯৬৮ সালে।

পপ সিঙ্গার হিসেবে তিনি প্রথম লাইম লাইটে আসেন ১৯৯০ সালে “ইউনিসন” এলবাম বের করার পর থেকে। ১৯৯১ সালে তিনি পিয়েবো ব্রাইসনের সাথে বিখ্যাত মুভি “দ্যা বিউটি এন্ড দ্যা বিস্ট” এর মূল গান গেয়ে আলোড়ন তৈরি করেন। এরপর ১৯৯৩ সালে আসে তার “দ্যা কালার অব মাই লাভ” এলবাম। প্রায় একই সময়ে তার “দ্যা পাওয়ার অব লাভ” গানটি দারুন জনপ্রিয়তা লাভে করে। তার আরেক গান “থিংকিং টুয়াইস” গানটি ব্রিটিশ চার্টের প্রথম স্থানে ছিল প্রায় পাঁচ সপ্তাহ ধরে।

১৯৯৬ সালে “ফলিং ইনটু ইউ” এলবামের মাধ্যমে তিনি তার দারুন জনপ্রিয়তা ধরে রাখেন। এরপর ১৯৯৭ সালে উপহার দিলেন “টাইটানিক” মুভির সেই বিখ্যাত গান “মাই হার্ট উইল গো অন”। ২০০০ সাল থেকে তিনি তার ব্যক্তিগত জীবনের জন্য গান গাওয়া কমিয়ে দেন। এই সময়ে তার নামে মিথ্যা স্ক্যান্ডালের চেষ্টা হয়েছিল। তিনি ২০০২ সালে আবার দারুন ভাবে ফিরে আসেন “আই এম এলাইভ” গানটির মাধ্যমে।

গানটি চিত্রায়িত হয়েছে সুপার হিট "স্টুয়ার্ট লিটল টু" মুভিতে। দুর্দান্ত ও ছন্দময় সব গান উপহার দেয়া এই পপ সিঙ্গার তার পারফরমেন্সের প্রতিফলন হিসেবে ক্যারিয়ার জুড়ে অনেক পুরষ্কার পেয়েছেন। তিনি ৫ বার গ্র্যামি এওয়ার্ড, ১২ বার ওয়ার্ল্ড মিউজিক এওয়ার্ড, ৭ বার আমেরিকার মিউজিক এওয়ার্ড, ৭ বার বিলবোর্ড এওয়ার্ড জিতেন। সেই সাথে ক্যারিয়ার জুড়ে আরো নানা রকমের এওয়ার্ড তো আছেই। এত পুরষ্কার প্রাপ্তির উদাহরন আর দ্বিতীয়টি পাওয়া যায় না।

সুত্রঃ উইকিপিডিয়া
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।