আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সৌর জগতের বহির্ভাগের নতুন ধারা

আমি মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করতে ভালবাসি ।

যুগ বা দিন বদলের সাথে সাথে মহাকাশ বিজ্ঞানীদের এ সংক্রান্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা বা পর্যবেক্ষণের ধারাও পাল্টে যাচ্ছে। বলা যেতে পারে নতুন সব তথ্য সংগ্রহে বা আবিষ্কারে তারা যেন উঠেপড়ে লেগেছে। সৌরজগতের ভেতরের তো দূরের কথা তারা এখন নানা অজানা তথ্য বা বিজয় আবিষ্কার করছেন (সৌরজগতের বাইরের) অথচ একসময় এ পৃথিবী সংক্রান্ত কোনো গবেষণার ফল উৎসুক মানুষের কাছে খুবই অবাক কিছু মনে হতো যা এখন সবার কাছে খুবই মামুলি ব্যাপার। মহাকাশ বিজ্ঞানীরা এখন সৌরজগতের সীমানার ভিন্ন জগতের নানা রূপের সন্ধানে ব্যস্ত রয়েছেন।

সম্প্রতি এ নিয়ে নানা ব্যাপক গবেষণা চালিয়েছ। সম্প্রতি নাসার পাঠানো একটি নভোযান সৌরজগতের সীমানার অনেক ধারণাকে যেন পাল্টে দিল। ইন্টারস্টেলার বাউন্ডারী এক্সপ্লোরার (আইবেক্স) নামের নভোযানটি এ সংক্রান্ত নানা তথ্য পাঠিয়েছে। এসব তথ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও বিচার-বিশ্লেষণ করে তারা অনেক বিষয় সম্বন্ধে নিশ্চিত হন। এতদিন সৌরজগতের সীমানায় অন্তঃমুর্খী বহিঃমুখী বায়ুর চাপকে সমান মনে করা হতো।

এখন প্রমাণিত হলো তা মোটেই সমান নয়। সৌরজগতের কাছাকাছি বা মহাবিশ্বের অপর অংশ বা স্থান থেকে আসা বাতাসে যে অণু-পরমাণুর সন্ধান মিলে তা সামঞ্জস্যহীন। এ ধরনের প্রমাণ পাওয়ার পর প্রায় অর্ধ শতাব্দী ধরে চলে আসা আন্তঃনক্ষত্রীয় ধারণা যেন পাল্টে গেল। যা বদলে দিল ভৌগোলিক নানা সূত্রও। অন্তর্মূখী বাতাসে বয়ে আসা অণু-পরমাণুর প্রচুর সংখ্যক ছবি তুলেছে মহাকাশযান আইবেক্স।

এসব ছবি বিশ্লেষণের মাধ্যমে সৌর বায়ু সম্বন্ধে নানা তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহে মহাব্যস্ত হয়ে পড়েছেন নাসার মহাকাশ বিজ্ঞানীরা।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।