আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পুন প্রকাশ, কেন এর জবাব দিতে বাধ্য নই



যা: দীপঙ্কর (দ্বিরাগমনের নান্দীমুখ) ১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৮ শেয়ার করুন: আউলাইত মাথার ঘাম না ফেলে তর্জমা ________________________ আমাদের অন্তর্গত রক্তের ভিতর খেলা করে বিপন্ন বিস্ময়: আলো ও অন্ধকারের কড়া কথা দিয়েই শুরু বিনিময় স্রোত। আমার ইগো কীরকম সেটা এখনও বোঝাপড়া হয়নি। বার বার হ্যাংলার মত কড়া নাড়তে পারি। আবার কোনও কারন ছাড়াই এড়িয়ে যাই, নিশ্চিত সুখের কথা। যেভাবে আমি কথা বলি, অনকে বার ফিরে এসেও মনে করি, এটা এমন ভাবেই তার কাছে পৌছে দেয়া যায়নি।

নিজে গালি হজম করি, তাতে মোটেও লজ্জা পাই না। কিন্তু রূঢ় আচরনে অশ্লীল প্রত্যুত্তরে তাড়িত হই, যদি সেটা ঘটে কোনও অবোধ কিন্তু অবস্থানে নিরপরাধীর প্রতি। যত দিন যাচ্ছে, ততই কাঙাল হয়ে উঠছি, খিমচে ধরছি নিজের চুলের মুঠি। ব্যক্তিগত কারনে অভিমানে নিশ্চুপতার দিকে ক্রমশ দৌড়ছি। এই আমিই আবার স্ত্রীর সাথে অভদ্রতা করি, অনুতাপ করি, আবারও করি।

শুধু ভাল কথা শোনাবার জন্য বার বার মিথ্যা কথা বলি। জৈবিককাজে বিমুখ হতে হতে ভাবি, বিপ্লব একদিন পাল্টে দেবে সব। অলস হতে হতে সুখ পাই এই কথায়, বাথরুমেও পোষাক পাল্টাতে অনীহা, আসলে সমগ্র ক্রিয়ারই প্রতিক্রিয়া। পরিবারে থেকে উপর থেকে শুধু দেখি, বিচ্ছেদের বিলাসকল্পনা তখন পাথেয়, বিচ্ছিন্নতায় বাড়ে আকুলতা। বালিতে মুখ গুঁজে পড়ে থাকা।

হাত বাড়িয়ে সুইচ বন্ধ করতে হয় বলে, আলো এবং আধার দুটোই মেনে নেই। তবু, প্রতিবার প্রথমবারের সজেততা আনি, সেটাও লক্ষ্য রাখছে, ঘটনাবিহীনতার উপর, যার উপস্থিতি স্মৃতির উপর খোলস পরানো দিয়ে শুরু হয়ছে। মনে থাকে না বলে, সকাল থেকে বিকাল অনেক কথাই বলতে হয় না। আবার সেই কারনেই কথা বলে যাই অবিরল, দ্বিতীয় কিংবা তৃতীয় ব্যক্তির ভ্রূ-কুঞ্চন না দেখার ভান করেই। এই খানে শেষ লাইন, অলস নিরাপত্তাহীনতা কুড়ে কুড়ে খেয়ে ফলেছে, নাক উঁচু করে শ্বাস ফেলে, টেনে নিচ্ছি আর ভারী হয়ে যাবার কৃৎবিদ্যা।

বখাটে পুঁজির ফুসকুড়ির উৎকৃষ্ট উদাহরন আমি। ভীড়ে তুই হাসি দিয়ে গেলি, আবার দেরী হয়ে গেল। ( এই অংশ আমার বাংলাদেশ দ্বিরাগমনের নান্দীমুখ। জটিলতার দায়ে অভিযুক্ত করে তা চলবে কিনা জানাবেন এবং এই পর্যন্ত মন্তব্য বাঞ্চনীয়)

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।