–মায়ের দুধ শিশুর প্রয়োজন অনুযায়ী পর্যাপ্ত ও পরিমিত পুষ্টি জোগায়।
–মায়ের দুধে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধক উপাদান রয়েছে, যা শিশু ও মা উভয়কে ওইসব রোগ থেকে রক্ষা করে।
–মায়ের দুধে শিশুর মস্তিষ্ক গঠনের বিশেষ উপাদান আছে।
–মায়ের দুধে কোনো রোগজীবাণু বা ময়লা থাকে না।
–মায়ের দুধ বিশুদ্ধ ও খাঁটি।
–মায়ের দুধ জ্বাল দিতে বা গরম করতে হয় না।
–মায়ের দুধ খাওয়াতে কোনো আনুষঙ্গিক ঝামেলা নেই, যেমন-হাঁড়ি, বোতল, জ্বালানি ইত্যাদি।
–মায়ের দুধ যখন খুশি তখন খাওয়ানো যায়।
–মায়ের দুধ খাওয়ালে শিশুর সঙ্গে মায়ের সম্পর্ক গভীর হয়।
–মায়ের দুধ খাওয়ালে মায়ের গর্ভধারণে সম্ভাবনা কম থাকে।
–মায়ের দুধ খেলে শিশু পরিপুর্ণ নাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠে।
–শিশুকে মায়ের দুধ খাওয়ালে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা বাঁচে।
শিশুকে দুধ খাওয়ালে মায়ের খাবার কেমন হবে?
বুকের দুধ খাওয়ানো মাকে সব ধরনের খাবার একটু পরিমাণে বেশি খেতে হবে। কোনো খাবার বাদ দেয়ার দরকার নেই। ভাত, রুটি, সব্জি, মাছ/মাংস, ফল, সালাদ ইত্যাদি সবই তিনি খেতে পারবেন।
এক কথায় টক, ঝাল, মিষ্টি, তিতা, সবই খাবেন। কালো জিরা, মাছ এবং দুধ সাগু খেলে বুকের দুধ বাড়ে।
দেহ ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।