আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

চাইনিজ-জাপানী-কোরিয়ান মেয়েরাই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সুন্দরী!

যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে

চোখটা খেয়াল করে দেখবেন। কেমন সরু এবং বাকানো। চোখে চোখে কথা বলে। তারপরে বোচা বোচা নাক - উফ! সেরকম! জ্যাকি চ্যানের একটা ছবি দেখছিলাম। জাপানে ইললিগাল ইমিগ্রেনট হিসাবে প্রবেশ করে কিভাবে মবস্টার হয়ে যায় তেমন একটা গল্প।

জাপানে চীনা অভিবাসীদের নিগৃহ, স্থানীয় মবস্টারদের সাথে বহিরাগতের সংঘর্ষ, টিকে থাকার গল্প - সব মিলে চমৎকার একটা ছবি। কিন্তু বরাবরের মতই জ্যাকি চ্যানের জঘন্য অভিনয় এই ছবিটার প্রধান উপজীব্য। বারবার মনে হয়েছে এই ব্যাটা কেন অভিনয় করে? একজন স্ট্যান্টম্যান হিসাবেই তাকে বেশী মানাতো। সে যাক যা বলছিলাম - ছবি দেখতে দেখতে জাপানী-চাইনিজ-কোরিয়ান মেয়েদের প্রেমে পড়ে গেলাম। চোখের কথা তো আগেই বলেছি - তারপর রয়েছে ভ্রু, কথার সাথে ভ্রু'র নাচন মোটামুটি চাইনিজ অক্ষরের মত হয়ে যায়।

সবচেয়ে বড় যে সুবিধা তা হলো, দুইটা চাইনিজ মেয়েকে আলাদা করা যায় না। জাপানীদেরও একই অবস্থা। মনে হয় জগতের সব চাইনিজ/জাপানী/কোরিয়ান মেয়ের চেহারাই এক। যদিও জাপানীরা ঠিকই চাইনিজ বা কোরিয়ান দেখে চিনে ফেলতে পারে। সম্ভবত চেহারা ও বর্ণের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে, কিন্তু আমি চাইনিজ হলেও বোধহয় আলাদা করতে পারতাম না।

পরের কথা হলো, চাইনিজ প্রেমিকার সাথে ছ্যাকা খাওয়ার কোন সম্ভাবনা নাই। একটা গেলো তো পরেরটাও হুবহু একই চেহারার হবে!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।