আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এত বিদ্যুত যায় কই। মন্ত্রীরা কী ইট ,বালু,রাস্তাঘাট ছাইডা বিদ্যুত খাইতে শুরু করলো নাকি?

www.bdearned.blogspot.com

আওয়ামী সরকার আসার পর খুব ঘটা করে ডে লাইট সেভিং শুরু কর ছিলো। সময় বাড়ানো হইলো এক ঘন্টা তাতে নাকি বিদ্যুত সাশ্রয় হবে দিনে ৩০০ মেগাওয়াট। একে আমরাও স্বাগত জানাইছিলাম। কারন বিশ্বের অনেক দেশেই এটা চালু আছে। তারা সুফল না পাইলে তো এটা চালু রাখে নাই।

কিন্তু আমাদের সুফল তো ঘোড়ার আন্ডা ও হয় নাই। আমাদের লোডশেডিং আরো বাড়ছে। আগে মধ্যরাতে কখনো লোডশেডিং দেখি নাই। এখন তাও হয়। নাকি এখানে অন্য কারন আছে।

আমাদের মন্ত্রী এমপিদের দের তো আগে ইট ,বালু , সিমেন্ট, লোহা ,রাস্তাঘাট, পুল , কালভার্ট এসব খাওয়ার অভ্যেস ছিলো। তারা কি এখন বিদ্যুত খাইতে শুরু করছে। আল্লাহ মালুম। এটা অসম্ভব কিছু না। যেখানে তারা বন জন্গল খাইয়া পালায় , সেখানে এটা তো সামান্য বিদ্যুত।

এই জাতীয় প্রানীদের দ্বারা সব সম্ভব। আমার এক দুলা ভাই আছেন এ বিষয়ে তার বক্তব্য , উনারা ঠিক আছে। সমস্যা বিদ্যুত কর্মকর্তাদের। কর্মকর্তারা নাকি আইপিএস, জেনারেটর ডিলারদের কাছ থেকে ঘুষ খান লোডশেডিং এর জন্য। ব্যাপার টা এরকম যত বেশি লোডশেডিং তত বেশি ঘুষ।

হয়তোবা উনার কথাই ঠিক । নইলে বিদ্যুত যে সাশ্রয় হয় এটাতে তো কোন সন্দেহ নাই। কিন্ত এইগুলান যায় কই। যদি এরকম হয়,তাহলে বিদ্যুত কর্মকর্তাদের অনুরোধ করবো আপনাদের হীন সার্থের জন্য দেশের মানুষকে জিম্মি করে রাখবেন না। দেশের দুঃখি মানুষ এমনিতেই নানান রকম দুঃখ দুর্দশার মধ্যে আছে ।

দুঃখি মানুষ গুলারে জিম্মি কইরা আর কষ্ট দিয়েন না । প্লীজ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।