আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্লেইন-জিন্স পড়ার দিন শেষ



সেই বাচ্চাকাল থেকে জিন্স পর্তেছি, এখনো পড়ি। আশা আছে (বেঁচে থাকলে ) ১০০ বছর বয়েসেও পড়ার। বয়েসের কাছে হার না মানা ঐ একটা পরিধেয়ই আছে বোধয় জগতে। অলটাইম সব ধরনের পোষাকের সাথেই প্যারালাল হিসেবে মিনিমাম দুইটা জিন্সের প্যান্ট থাকবে, এটা একটা ইউনিভার্সেল ট্রুথে পরিণত হয়া গেছে আরকি। ষ্টুডেন্ট লাইফে বঙ্গবাজার, নিউমার্কেট থিকা জিন্সের চাহিদা পূরন করতাম।

বাজেটবান্ধব আর পছন্দসই জিন্সের ভান্ডার ছিলো এই দুইটা জায়গা। তয় এখন, দিন বদলায়া গেছে! অসাধু সিন্ডিকেটবাজি আর আদব-লেহাজহীন এক বণিক সমিতির বাড়-বাড়ন্ত আচরনের প্রতিবাদে বঙ্গ মার্কেটে যাওয়া বন্ধ করছি অনেক আগেই। নিম্নমান অথচ বাড়তি দামের জন্যে নিউ মার্কেটও মারাইনা এখন আর। কিন্তু জিন্স তো চাই-ই চাই। ।

কয়েক বছর ধরে তাই ভরসা হয়ে দাড়ালো একটু চড়া দামের দোকান গুলো। ওয়েষ্টেকস, একস্টেসি, ম্যানসওয়ের..ইত্যাদি। কিন্তু সর্বশেষ গত পরশু জিন্সের প্যান্ট কিনতে গিয়া চরম হতাশ এবং বেদনাদায়ক অভিজ্ঞতা হৈলো । । আমরা যারা ভুংভাংহীন, নানারকম উল্কি, বিচিত্র ডিজাইন(সেলাই/ছেড়া ফাঁড়া) আর বাহারি পাংকু মার্কা জিন্স এড়িয়ে, প্লেইন জিন্স বাইছ্যা নেই, তাদের দিন শেষ।

আই মিন, মূল ধারার জিন্স পড়ার দিন মনে হয় শেষ! ওয়েষ্টেকস (গুলশান এবং বসুন্ধরা) খুইজাও একটা প্লেইন-ব্লু/প্লেইন ডীপ ব্লু পাই নাই। গেলাম এক্সটেসিতে। সেখানে দাম অনেক চড়া, কিন্তু বিষয় হৈলো ডিজাইন তার চেয়েও "এক কাঠি সরেস"!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।