আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

(:- এভাবেই মৃতু্ হবে জানতেন জ্যাকসন ঃ লিসা মেরি

সত্যের পথে সবসময়

পপসম্রাট মাইকেল জ্যাকসনের মৃত্যুতে মুষরে পড়েছেন তার সাবেক স্ত্রী লিসা মেরি প্রিসলি। অথচ যতদিন মাইকেল জ্যাকসন বেঁচেছিলেন তার প্রতি লিসার ভালোবাসা সবার অজানা ছিল। শুক্রবার সকালে লিসা তার অনলাইন ব্লগ মাইস্পেসে মাইকেল জ্যাকসনের সঙ্গে তার সংপ্তি বিবাহীত জীবন স্মরণ করে লেখেন, তারা পরস্পরকে খুবই ভালোবাসতেন। লিসা জানান, মাইকেল জ্যাকসন শংকিত ছিলেন এই ভেবে সম্ভবত তার মৃত্যু হবে লিসার বাবা কিও অব রক এলভিস প্রিসলির মতো। লিসার সঙ্গে মাইকেল জ্যাকসনের বিবাহিত জীবন ১৯৯৪ সালের মে থেকে ১৯৯৬ সালের জানুয়ারী পর্যন্ত স্থায়ী হয়।

প্রিসলি লিখেছেন, অনেক বছর আগে মাইকেল ও আমার মধ্যে জীবন নিয়ে গভীর আলোচনা হয়। ঠিক কি বিষয়ে আমাদের আলাপ হয়েছে, তার সবটা স্মরণ করতে পারছি না, তবে আমার পিতার মৃত্যু সম্পর্কে সে আমাকে অনেক প্রশ্ন করেছে। এক পর্যায়ে সে খুব শান্তভাবে আমাকে বলল, “যে ভাবে তার (এলভিস) মৃত্যু হয়েছে আমার আশংকা তেমনিভাবেই আমার জীবনাবসান হবে। ” ১৯৭৭ সালে ৪২ বছর বয়সে যেভাবে এলভিস মৃত্যুবরণ করেন অনেকটা তেমনিভাবেই মৃত্যু হয় জ্যাকসনের। বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রে সম্ভবত হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান এই পপসম্রাট।

১৯৭৭ সালের ১৬ আগষ্ট টেনেসির মেমফিসে এলভিস প্রিসলি তার ম্যানশনে বাথরুমে পরে মাত্র ৪২ বছর বয়সে মারা যান। তাও মৃত্যু হয় হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে। লিসা মেরি প্রিসলি মাইকেল জ্যাকসনের মৃত্যুর খবর সম্পর্কে বলেন, তিনি টেলিভিশনে দেখছিলেন জ্যাকসনের বাড়ি থেকে অ্যাম্বুলেন্স বের হচ্ছে। বাইরে জনতার ভিড়! মাইকেল জ্যাকসনের মৃত্যুর পর হাসপাতালের বাইরে লোকে লোকারণ্য। আর তখনই লিসা মেরি প্রিসলি অনুধাবন করেন স্বামীর মৃত্যু তাকে কতটা ব্যথিত করেছে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।