আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সাইবার-যোদ্ধাদের প্রতি একটি পাশবিক আবেদন

একটি পাশবিক আবেদন সাইবার-যোদ্ধাদের প্রতি অভিবাদন জানিয়ে বলছি: আসুন, কয়েদখানার কর্তৃপক্ষকেও আমাদের আনোদালনে শরিক করি। তাঁকে জানাই, কাদের মোল্লা মানুষ না। নরপশু। না, পশুকে অবমাননা করার দরকার নেই। একে বরং নরপিশাচই বলা যাক।

এ অমানুষের প্রতি মানুষি আচরণ একেবারেই নিষ্প্রয়োজন। ফাঁসির রায় না হওয়া পর্যন্ত এটাকে তৃতীয় শ্রেণির কয়েদি হিসেবে গণ্য করা হোক। দু:খিত, বড্ড ভুল হয়ে গেল। জেলে তৃতীয় শ্রেণির মর্যাদা নিয়ে যারা আছেন তাদের দেশ আছে, দেশপ্রেম আছে। দেশশত্রু কাদেরের দেশ বাংলাদেশ হতে পারে না।

যাই হোক, কোনো বাঙালির সমান সুবিধা এটা পেতে পারে না। একে নিশ্চিদ্র অন্ধকার সেলে রাখা হোক। টয়লেটও হতে পারে এর জীবনের শেষ বাসস্থান। মাত্র ক'টা দিন বাঁচিয়ে রাখতে সামান্য পরিমাণে খাবার দেওয়া হোক। এর খাবারের পেছনে বাঙলার জনগণের অর্থায়ন কাম্য নয়।

এর খাবারটা হবে উচ্ছিষ্ট বাসি-পচা যা ফেলে দিতে হয় ডাস্টবিনে। এতেও অসুবিধা একটু থেকেই যায়। ডাস্টবিনের খাবার তো এদেশের কুকুরের পাপ্য। আচ্ছা, ঠিক আছে! তাদেরকে বঞ্চিত করার অপরাধে আমি না হয় ক্ষমা চেয়ে নিলাম এই বলে- প্রিয় কুকুরগণ, যে মাটিতে তোমরা গড়াগড়ি যাও, নির্ভাবনায় ঘুমাও সেই মাটিতে ফাঁসির পর কাদের মোল্লার দেহকে সমাহিত করতে দেওয়া হবে না। অপবিত্র করব না তোমাদের মাতৃভূমির মাটিকে।

ও, আর একটি কথা না বললেই নয়। কলঙ্কিত হাতের পরিচর্যায় কোনো ফুল ফুটলে সেই ফুলও নিষ্কলুশতা হারাবে। তাই আমি বলছিলাম কি কাদের মোল্লাকে গু-মুত সাফ করার মতো বিশেষ কোনো কাজে নিয়োজিত করা হোক। ফাঁসি না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধাপরাধী, মানবতাবিরোধী কাদের মোল্লাসহ সকল জামাত-শিবির-রাজাকারদের মুখে শুধু আমার থুতুই নয়, কুকুরের মুতও ছিটাই। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।