আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আজ আমি, উত্তপ্ত দুপরে হেলিকপ্টারে?? করে ২৫ কিলোমিটার পাড়ি দিয়েছি উত্তপ্ত/ঘরমের ফান পুষ্ট

এতটুকু বুঝি জীবনের কাছে আবেগ নস্যি।

এঁকো-বেঁকো ঢাকার বাহিরের এক অংশ আজ আমি হেলিকপ্টারে? করে পাড়ি দিয়েছি! হেলিকপ্টার খানা দেখিতে বড়ই সৌন্দর্য বিশ্বাস না হয় ছবিতে দেখেন। এটা হইলো হেলিকপ্টার নিয়ন্ত্রনকারী ফাইলটের সামনের অবস্থা এই খানের বিভিন্ন বুতাম টিপ্পা ও চাক্কা ঘুরাইয়া ফাইলট সাব হেলিকপ্টার খানা নিয়ন্ত্রন করে, যাহাতে কপ্টার খানা মনের আনন্দে খালের পানিতে ল্যান্ড না করে। এই ছবির মামাই হইলো গিয়া হেলিকপ্টারের চৌকস ফাইলট তিনি তার সর্বাত্মক চেষ্টায় এমন একটা যন্ত্রদানবকে নিয়ন্ত্রন করে। (ফাইলট মামা দীর্ঘ ২১ বছর যাবৎ হেলিকপ্টার চালনায় পারদর্শী দেখুন সম্পূর্ন শূর্নাবস্থায় থেকে হেলিকপ্টারের খোলা জানালা দিয়ে বাহিরে তাকালে......আমাদের গাছ-পালা, নদী-নালা, মাটি-মানুষ কি সুন্দর দেখায় হেলিকপ্টারের নীচে দিয়ে পাকা রাখা হয় কি জন্যে.....ঠিক বুঝলাম না, তয় মনে হয় জরুরূ অবতরনের জন্য ভূমি পর্যবেক্ষনের কাজ সারানোর জন্যই এই পাকা ব্যবস্থা। ফাইলট মামার চৌকসতায় হেলিকপ্টারটি যখন মেঘের খুব কাছাকাছি, তখন কিছু যাত্রী উত্তপ্ত দুপর বেলায়ও শীতানূভব করতেছিলেন এবং ঠান্ডাবহাওয়ায় শান্তিতে ঘুমাচ্ছেন। আজকের হেলিকপ্টার জার্নিটা সত্যিই উপভোগ্য.............

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।