বিগত কয়েকদিন কিছু লেখা লেখার পর আমার পরিচিত মহলে আমাকে নিয়ে ছিঃ ছিঃ পড়ে যায়। আমার লেখার নিচে আমার এক পরিচিত ছোট ভাই কমেন্টও করে বসে এতো হালকা একটি লেখা আপনার কাছে আশা করিনি।
যে কোনো প্রশংসা শুনলে আমি যেমন উচ্ছাসে চরম গতি লাভ করি। তেমনি ভৎসনায় লজ্জায় কুকড়ে যাই। তা যে কোন জায়গারই হোক।
বাসা থেকে বের হতে লজ্জা করে। মানুষের সামনে দাঁড়াতে শঙ্কাগ্রস্থ থাকি। এই বুঝি কিছু বলে বসে!
তাই দুদিন লেখা থেকে সেচ্ছা নির্বাসিত ছিলাম। ভেবেছিলাম আর লেখবো না। কিন্তু লেখালেখি মনের ভেতরে থাকেনা।
রক্তের ভেতরে ঢুকে যায়। রক্ত আমাকে টেনে নিয়ে আসে পিসি'র সামনে। ব্লগের পাসওয়ার্ডও দেখি তার জানা। লগ ইন পর্যন্ত করিয়ে দেয়।
তাই এ যাত্রায় আর ছাড়া হয়না।
যেহেতু ছাড়া হয়না। তাই আবার লিখি। কিন্তু এবার একটা ভারি কিছু লিখতে হবে। আমিও ভারি কিছু লিখতে পারি প্রমাণ করতে হবে।
তাই লিখলাম,
আমারি আবেষ্টক বিশ্ব ভ্রক্ষ্মান্ডের মহাসমুদ্রের মধ্যিখানে কখনো ক্ষুদ্রাকৃতির ঢেউ কখনো বা উল্লোল আসিয়া ঝাপটা দেয়।
আমি বিস্মিত নয়নে অবলোকন করত থমকে দাঁড়াই ...সবকিছুই কেন ইল্লত সদৃশ। কবে এসব পেশল হইবে। আমি কী দেখিয়া যাইতে পারিবো?
(অসমাপ্ত)
লেখাটির ভারিক্কি অংশটি আরো দীর্ঘ করার বাসনা ছিল কিন্তু বাংলা একাডেমি প্রণীত সংক্ষিপ্ত বাংলা অভিধানের ওজন বেশি হওয়ায় তা আর এক হাতে ধরে ধরে শব্দ খুজে অন্য হাতে কম্পোজ করা সহজসাধ্য না হওয়ায় করা গেলনা। আমার ধারণা এতোটুকু ভারি লেখারই ওজন নিতে কষ্ট হবে। তবে সত্যি বলছি বাংলা অভিধানের ওজন কম হলে লেখাটা আরো ভারি করতে পারতাম।
আল্লাহ বাঁচায়ে রাখিলে আর এই লেখার সাফল্য পাইলে ভবিষ্যতে এরকম আরো ভারি ভারি লেখা উপহার দিতে সচেষ্ট হবো।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।