ছাত্রলীগের কর্মের দায় নেবে না আওয়ামীলীগ। কিন্তু এটাই কি শেষ কথা ?
গেল তিন মাসে কি করে নি এই ছাত্রলীগের কর্মীরা ! প্রায় সবকটি শিক্ষা প্রতিষ্টানেই তারা নিজেদের প্রতিপক্ষ । এর কারণ কি ?
বার বার বলার পরও তারা প্রধানমন্ত্রীর কথা শুনলো না কেন ?
বাংলাদেশে ছাত্র রাজনীতি একতরফা নিষিদ্ধ করা সম্ভব নয় । কারণ বিশেষ করে মৌলবাদী রাজাকার শক্তির দল জামাতিরা তাদের ছাত্র সংগঠন বাঁচিয়ে রাখবেই। এটা তাদের অস্তিত্ব বাঁচানোর প্রশ্ন।
একই পথ নেবে বিএনপি ও।
তাহলে আওয়ামীলীগ একা ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করলেও কিছু যাবে আসবে না।
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী যদি ছাত্রলীগের সাংগঠনিক দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ান তবুও সমস্যা সমাধান হবে বলে মনে হয় না।
তা সমাধানের একটাই পথ যারা সহিংস হবে , তাদেরকে কঠোর হাতে আইনের হাতে সোপার্দ করা। বিচার করা।
শাস্তি দেয়া। সে যেই হোক।
যেহেতু ছাত্ররাজনীতি সমূলে বাদ দেয়া হবে না কিংবা যাবে না - তাই
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কে দেশ ব্যাপী ঢেলে সাজানো হোক।
যারা গ্রুপিং করছে , এদেরকে শায়েস্তা করে ছাত্রলীগকে ছাত্রদের নেতৃত্বে
দিয়ে দেয়া হোক। বড়ভাইদের নেতৃত্ব কবলিত ছাত্রলীগকে না বাঁচাতে
পারলে আগামী দিনে আওয়ামী লীগ মাঠ পর্যায়ে হামাগুড়ি দিয়েও পথ পাবে না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।