আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দি আদার এন্ড অফ দ্যা লাইন



গ্রেঞ্জার উডরাফ একজন উঠতি বিজ্ঞাপন নির্মাতা। একটি হোটেল চেইনের জন্য বিজ্ঞাপন বানাচ্ছে। কিন্তু কিছুতেই হোটেল মালিকের মন জয় করতে পারছে না। আবার ওদিকে এটা সেটা কিনে আর গার্লফ্রেন্ডের পিছনে খরচ করে ক্রেডিট কার্ডের বেহাল দশা। একরাতে গার্লফ্রেন্ডের সাথে রেস্টুরেন্টে বসে খাবার সময় কার্ড ডিক্‌লাইন করে।

পরক্ষনেই ক্রেডিট কার্ড কম্পানি সিটি ওয়ান ব্যাংক থেকে ফোন আসে যে তার এক্যাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে সম্ভাব্য ফ্রড এর কারনে। ব্যাংক এর ফ্রড ডিভিশন তার এক্যাউন্টে ২৮০০০ ডলারের ট্রানজেকশন পেয়েছে মাত্র ১০ দিনে। ফোনটি করেছে সিটি ওয়ান ব্যাংক এর কল সেন্টার থেকে জেনিফার ডেভিড। ঘটনার শুরু এভাবেই। পরদিন সকালে জেনিফার আবার গ্রেঞ্জারকে ফোন করে এবং তারা ফোনে ক্রেডিট কার্ডের ট্রানজেকশন মিলাতে থাকে।

এভাবেই তাদের সখ্যতা বাড়তে থাকে। জেনিফার প্রায়ই গ্রেঞ্জারকে ফোন দিত এবং গ্রেঞ্জারও জেনিফারকে। জেনিফার কাজ করে সান ফ্রান্সিসকো আর গ্রেঞ্জার নিউ ইয়র্কে। হোটেলের মালিক গ্রেঞ্জারকে বলে তুমি আমাদের হোটেলে এসে থাক,তাহলে তুমি আমাদের হোটেলের ইন্টারন্যাশেনাল ফ্লেবারটা পাবা যা তোমাকে বিজ্ঞাপন বানাতে সাহায্য করবে। ওদিকে গ্রেঞ্জার জেনিফারের কথার প্রেমে পরে এবং গার্লফ্রেন্ডের সাথে ব্রেকআপ হয়ে যায়।

জেনিফারও গ্রেঞ্জারের প্রতি দুর্বল। গ্রেঞ্জার ভাবে সান ফ্রান্সিসকো গিয়ে জেনিফারের সাথে দেখা করবে এবং হোটেলটা সেখানেই। জেনিফারও চায় দেখা করতে। কিন্তু কি করবে সে? সে যে আসলে সান ফ্রান্সিসকো থাকে না। এমনকি আমেরিকাতেই থাকে না।

জেনিফার তার আসল নাম নয়। সহকর্মীরা ভাবে পাগলামী করছে সে। জানতে হলে দেখুন 'দি আদার এন্ড অফ দ্যা লাইন'। চটুল প্রেম কাহিনী। মুক্তি পেয়েছে ফেব্রুয়ারী, ২০০৯।

ছবির লিঙ্কঃ Click This Link

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।