আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সেরা রোমান্টিক মুভি

রাজনীতি ও অর্থনীতি এই দুই সাপ পরস্পর পরস্পরকে লেজের দিক থেকে অনবরত খেয়ে যাচ্ছে

রোমান্টিক মুভি। আজকের দিনে এর চেয়ে ভাল টাইমপাস আর কি হতে পারে। (বান্ধবীদের সময় দেওয়ার পর)। তাই এই আড্ডা রোমান্টিক মুভি নিয়ে। এর কোনো সম্পূর্ণ তালিকা করা যাবে না।

আমি একটা তালিকা দিলাম। আপনারাও দেন পছন্দের রোমান্টিক মুভি নিয়ে। তারপর বেছে নেবো নামটি। এবং তারপর দেখবো যেগুলো দেখিনি। ১. রোমান হলিডে-আমার ধারণা আজি হতে শতবর্ষ পরেও এটি থাকবে সেরা রোমান্টিক ছবি।

গ্রেগরি পেক ও অড্রে হেপবার্ন। রাজকুমারী আর সাংবাদিকের গল্প। ২. এনি হল: উডি অ্যালেনের সেরা ছবি। ভুমিকায় অ্যালেন নিজে আর ডায়েনা কিটন। অসাধারণ এর সংলাপ আর গল্প বলার ধরণ।

৩. অ্যান এফেয়ার টু রিমেমবার: কেরি গ্রান্ট আর ডেবোরা কার। প্লেবয় কেরি গ্রান্ট পেমে পড়ে কারের। ঠিক করে প্রেম সত্যি হলে নির্দিষ্ট সময়ের পর দেখা করবে। এটা নিয়ে হিস্দি ছবি আছে। আমির খানের মন।

৪.ক্যাসাব্লাস্কা: তালিকা বানানেওয়ালারা এইটারে সেরা রোমান্টিক মুভি বলে। যুদ্ধ এর পটভূমি হলেও আদতে এটি ভালবাসারই ছবি। ৫. লাভ স্টোরি: সেই বিখ্যাত উপন্যাসের চলচ্চিত্র রূপ। রায়ান ও নিল ও আলি ম্যাকগ্রো। ধনীর ছেলে প্রেমে পড়ে দরিদ্র মেয়ের।

তারপরে ক্যান্সার। সেই পুরান গল্প, কিন্তু এই বই দিয়েই শুরু। ৬. ইট হ্যাপেন্ড ওয়ান নাইট: এক রাতের ঘটনা। তবে এই গল্প নিয়ে যে কত ছবি হয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। ৭. দি আফ্রিকান কুইন: ক্যাথারিন হেপবার্ণের ছবি।

পরিণত বয়সে প্রেমে পড়ার গল্প। যুদ্ধ এর বড় অংশ জুড়ে থাকলেও এটা আসলে প্রেমেরই ছবি। ৮. দি প্রিটি উইম্যান: আধুনিক রূপকথা। এই প্রথম একটা রোমান্টিক ছবি দেখে মনে হয় নায় আহারে এই রকম যদি একটা মেয়ে পেতাম। ৯. টাইটানিক: প্রেমের ছবি হিসাবে উত্তম।

তবে এতোগুলা অস্কার পাওয়া ঠিক হইলো কিনা সেই প্রশ্ন করাই যায়। এই ছবি দেখে কেটের প্রেমে পড়ে নায় কে কে আছেন হাত তোলেন। ১০. সেরেনডিপিটি: আরেকটি আধুনিক রূপকথা। মহা রোমান্টিক ছবি। অল্প বয়সীদের জন্য আদর্শ ছবি।

১১. লাভ একচুয়ালি: এইটা একটা ভালবাসার প্যাকেজ ছবি। সব ধরণের ভালবাসার গল্প আছে একটা ছবিতেই। ১২. বিফোর সানরাইজ: এইটা আসলে আমার অন্যতম অল টাইম প্রিয় ছবি। এর সঙ্গে দেখতে হবে এর দ্বিতীয় পর্ব বিফোর সানসেট ছবিটাও। ইথান হক আর জুলি ডিপলি।

১৩. অ্যান অফিসার অ্যান্ড জেন্টেলম্যান: প্রথম দেখে আমি ডেবোরা উইঙ্গারের প্রেমে পড়ছিলাম। দুষ্ট দুষ্ট দৃশ্য আছে ছবিটায়। ১৪. নটিং হিল: বিখ্যাত নায়িকার সঙ্গে সাধারণ মানুষের প্রেম। হিউ গ্রান্ট আর জুলিয়া রবার্টস। ১৫. ফিফটি ফার্স্ট ডেটস: আমার ভীষণ পছন্দের ছবি।

একেই বলে প্রেমে পড়া। শট টার্ম মেমোরি লসের ছবি। বার বার মনে করিয়ে দিতে হয় মেয়েটাকে। ১৬. এ ওয়াক ইন দি ক্লাউডস: কঠিন প্রেমের ছবি। এইটা নিয়াও ভারত-বাংলাদেশে একাধিক ছবি হইছে।

১৭. দি ওয়ে ইউ ওয়্যার: রবার্ট রেডফোর্ড আর বারবারার ছবি। ঢাকায় অনেক খুঁজেও এটা পেলাম না। অনেক আগে দেখে মুগ্ধ ছিলাম। ১৮. দেয়ার ইজ সামথিং অ্যাবাউট মেরি: কমেডি হলেও চমৎকার এক রোমান্টিক ছবি। এই দৃশ্যটাই দিলাম।

কেন যারা দেখেছেন তারা বুঝতে পারছেন। ১৯. ওয়েস্ট সাইড স্টোরি: রোমিও জুলিয়েটের মিউজিক্যাল ভার্সন। চমৎকার একটা ওয়েল মেড মুভি। ২০. হোয়েন হ্যারি মিট স্যালি: মেগ রায়ানের অনেক ছবির নাম করা যায়। আমার কাছে এটাই সেরা।

ভিন্ন ধরণের গল্প বলার আঙ্গিক। ২১. ঘোস্ট: মরে ভুত হয়ে প্রেমিকাকে রক্ষা করা। মজার একটা ছবি। ২২. সিটি অব অ্যাঞ্জেল: মেগ রায়ান ও নিকোলাস কেইজ। আরেকটি চরম রোমান্টিক ছবি।

শেষে মনটা খারাপ হয়। ২৩. মেইড ইন ম্যানহাটন: জেনিফার লোপেজের ছবি। আধুনিক রূপকথা ঘরানার ছবি। ২৪. দি গ্রাজুয়েট: এই ছবিটাকেও আমি রোমান্টিক মুভির দলে ফেলতে চাই। বিশেষ করে শেষ দৃশ্যটা তো অসাধারণ।

২৫. এ ওয়াক টু রিমেমবার: আরেকখান ঘন প্রেমের ছবি। দেখে ফালান।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।