আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বই মেলায় গিয়েছিলাম।

এখন অন্তর্জালে বাংলা লেখা । দুর্দান্ত!

প্রতিবছর ই কয়েকবার যাওয়া হয় একুশের মেলায়। প্রথম বার একা একা। তারপর পরিবার এর কারো সাথে। তারপর স্কুলের বন্ধুদের সাথে মেলা স্পেশিয়াল গ্যাদারিং,তারপর একদিন বই কিনতে।

এরপরো কেউ যদি ডাকে ,মেলায় যাইরে ' আমি যাই। আজকে আমার প্রথম বারের যাওয়া, তাই একা একা! এটাকে ভোর বেলার একমনে হাটার সাথে তুলোনা করা চলে, আমি এক মনে পুরো মেলাটা চক্কর দিলাম। এবারি প্রথম বাইরে রাস্তাতেও স্টলের ব্যাবস্থা করা হয়েছে , কার্যন হলের পাশ থেকে ঢুকতে গিয়ে সিকিউরিটি গেইট পাস করতে হলো। প্রতিবার এর মতই। তার পর স্টল গুলো রাস্তার দু ধারে।

আমি ধিরে ধিরে হেটেছি। একাডেমির বাইরে এই ব্যাবস্থাটা কেন যেন পছন্দ হলোনা। স্টল সাজানোতে নতুনত্ব ও চোখে পড়েনি। নাকি আমার দেখার চোখ ই নেই কে জানে ! বই এর সংখ্যা বাইরের স্টল গুলোতে কম। বইমেলাকে বেশির ভাগ মানুষ বৈশাখি মেলা ভেবে ঘুরতে আসে।

এটা মনে হয় আমার। তবে এটা প্রথম দিকে। সত্যিকার পাঠকেরা আসে পরের দিকে। তাইনা? ভালই নিরাপত্তা ব্যাবস্থা। পুলিশ আর মহিলা পুলিশের ছড়াছড়ি।

ভাল লাগে বুদ বুদ ওয়ালা দেখতে। আজকে আমিও বৈশাখী মেলা ভেবে ঘুরতে গেলেও এর পর যাব পাঠক হিসেবে,বই কিনতে। এখনো খোজ খবর করিনি কি কি এলো। করব। ব্লগে অনেক পোস্ট পড়ছি মেলার উপর, বইয়ের উপর ,ভাল লাগছে।

তাই লেখা। অনেকের বই এর খবর দিচ্ছেন। দেখবো বইগুলো মেলায় গিয়ে। টিএস সি তে অনেক খাবারের পসরা। চটপটি খেতে বসা হলোনা ,কারন একা একা যে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।