পুরানো ঢাকায় সদর ঘাটে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়াল ঘেষে বাংলাদেশ ব্যংকের একটি শাখা অফিস আছে। জানি না তাদের কাজটি কি। ময়লা ছিড়া ফাড়া কোন নোট তারা নিতে চায় না। এমনকি সঞ্চয় পত্র ক্রয় করার সময় যদি কোন ছিড়া ফাড়া টাকা পড়ে ব্যন্ডিলের ভিতর সেটাও তারা ফেরত দিতে চায়। সরকারী ব্যাংক হয়ে তারা যদি এরকমটা করে তবে মানুষ যাবে কোথায়।
তাছাড়া দেখা গেছে সেখানকার কতিপয় কর্মচারি কিছু বকশিস পেয়ে আগে আগে কাজ করে দেয় বিশেষ গ্রাহকদের। অন্যদিকে লাইনে দাড়িয়ে থাকা লোকদের কাজ আটকিয়ে রাখে নগদ প্রদানকারী কর্মচারী। আরেকটা মজার ঘটনা হল তারা টাকা নিয়ে টাকা গনার পর নগদ বুঝিয়া পাইলাম একথাটা তৎক্ষনাৎ না বলে দীর্ঘক্ষন দাড় করিয়ে রাখে সম্মানিত গ্রাহকদের টাকা ভাজ ও সটিং সেটিং এর নামে। যাহা অন্য কোথাও দেখা যায় না। এসবের জন্য যখন দাড়িয়ে থাকি তখন মনে হয় কর্মচারি গুলিকে জুতা দিয়ে পেটানো উচিত।
এসব সমস্যার সমাধান কারা করবে ব্যংক না কি জনগণ?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।