আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মূলধারা'৭১।। মতপার্থক্য, স্বার্থের দ্বন্দ্ব ও টানাপোড়েন

রাজনীতি ও অর্থনীতি এই দুই সাপ পরস্পর পরস্পরকে লেজের দিক থেকে অনবরত খেয়ে যাচ্ছে

মে মাসে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং-এর জন্য ভারত সরকার নিজস্ব সেনাবাহিনী নিযুক্ত করেন। এ ছাড়াও ভারত সরকার ‘স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের’ জন্য একটি ট্রান্সমিটার বরাদ্দ করে বাংলাদেশ সরকারের আর একটি অনুরোধ পূরণ করেন। এতদ্‌সত্ত্বেও এমন বলার উপায় নেই যে, ভারত সরকারের নীতি তখনও বিভিন্নমুখী বিচার-বিবেচনা, পরস্পরবিরোধী স্বার্থের টানাপোড়েন এবং অস্পষ্টতা কাটিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের সহায়তায় প্রযুক্ত হয়েছে। বস্তুত ভারতীয় সীমান্ত উন্মুক্ত হবার পর, পাকিস্তান যে হারে সাধারণ মানুষকে ভিটে-মাটি থেকে উচ্ছেদ করে ভারত অভিমুখে পাঠাতে শুরু করে, তাতে অচিরেই ভারতীয় কর্তৃপক্ষ উপলব্ধি করেন, বাংলাদেশ আন্দোলনকে সাহায্য করার সামরিক ঝুঁকি প্রায় সীমাহীন। কাজেই মে ও জুনে ভারতীয় নীতিনির্ধারকগণ ঝুঁকি ও লাভের নিরুত্তপ্ত হিসাব-নিকাশ এবং আঞ্চলিক শক্তির ভারসাম্যের চুলচেরা বিশেষণে ব্যাপৃত হন।

এই সব বিচার-বিশ্লেষণকে কেন্দ্র করে ভারতের উচ্চতর ক্ষমতার কেন্দ্রে মতপার্থক্য ও স্বার্থের দ্বন্দ্ব, বিশেষত তাদের মধ্যে বাম ও দক্ষিণের টানাপোড়েন ঘটতে থাকে। ৪১ তার ফলে বাংলাদেশ প্রশ্নে ভারত সরকারের প্রকৃত ভূমিকা বাংলাদেশ নেতৃত্বের অধিকাংশের জন্য দুর্বোধ্য হয়ে পড়ে। একদিকে পাকিস্তানী হামলার মুখে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রতিরোধ সংগ্রামের অধোগতি এবং অপরদিকে প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের ক্রমবর্ধমান উপদলীয় কলহের ফলে ভারতের নীতিনির্ধারকগণ ক্রমশ সন্দিহান হয়ে পড়েন যে এই প্রবাসী নেতৃত্ব দেশের অভ্যন্তরে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনায় আদৌ সক্ষম কিনা। ৪২ এই অবস্হায় বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়া তথা পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার মত ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষেত্রে ভারতের দ্বিধা-দ্বন্দ্ব মোটামুটি বোধগম্য - বিশেষত সামরিক দিক থেকে যখন তারা অপ্রস্তুত। সামরিক প্রস্তুতি সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।

সম্ভাব্য পাক-ভারত যুদ্ধে চীনের যোগদানের সম্ভাবনা উপস্হিত বলে বিবেচিত হওয়ায় এই প্রস্তুতির পরিসর ছিল আরও বিস্তৃত ও জটিল। তা ছাড়া কূটনৈতিক ক্ষেত্রে পৃথিবীর কোন রাষ্ট্র তখন বাংলাদেশের স্বাধীনতার অধিকার স্বীকার করতে প্রস্তুত নয়। শরণার্থী সম্পর্কে বিস্তর সহানুভূতি, উদ্বেগ ও নিন্দা জ্ঞাপন সত্ত্বেও সমগ্র ঘটনা তখনও তাদের চোখে মূলতই পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। বিশ্বজনমত আরও জোরদার হলে এবং পাকিস্তানের পৃষ্ঠপোষকেরা বিশেষত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চাপ প্রয়োগ করলে ইয়াহিয়া-জান্তা শেখ মুজিবকে মুক্তি দিয়ে উদ্ভূত সমস্যার রাজনৈতিক সমাধান ঘটাতে বাধ্য হবে এমন আশাবাদ তখনও বিভিন্ন মহলে বিদ্যমান। ভারতীয় নীতি-নির্ধারকমহলের দক্ষিণপন্হী অংশ মোটামুটিভাবে এই মার্কিন সদিচ্ছা উদ্রেক করার পক্ষে তাদের সরকারী শক্তিকে নিয়োগ করার পক্ষপাতী।

৪৩ পক্ষান্তরে তাদের কেন্দ্রের বাম হিসাবে পরিচিত অংশটি-ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সচিব পি. এন. হাকসার এদের অন্যতম - যে সব যুক্তির সমাবেশ ঘটান তার ফলে স্হির হয়, মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং-এ সহায়তা করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বিদ্রোহ ও গোলযোগ অব্যাহত রাখা এবং অধিক কার্যকর নীতির অন্বেষায় অপেক্ষা করা আপাতত অধিক যুক্তিযুক্ত। ৪৪ মে মাসে সীমিত সংখ্যক মুক্তিযোদ্ধাকে ট্রেনিং ও অস্ত্র প্রদানের জন্য ভারত সরকারের সম্মতি এবং স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের জন্য ট্রান্সমিটার ব্যবহারের অনুমতি উপরোক্ত পরিস্হিতির আলোকেই বিচার্য। যতক্ষণ পর্যন্ত এই সব সাহায্যের প্রকৃতি ও পরিমাণ পাকিস্তানী শাসকবর্গের সহ্যশক্তির মাত্রাকে অতিক্রম না করে, ততক্ষণ পর্যন্ত বৃহত্তর যুদ্ধের ঝুঁকি ছিল তুলনামূলকভাবে কম। বস্তুত পাকিস্তান যেখানে এক দশক ধরে নাগা ও মিজো বিদ্রোহীদের আশ্রয় দান থেকে শুরু করে ট্রেনিং ও অস্ত্রশস্ত্র প্রদান করে এসেছে, সেখানে ভারতের পক্ষে বাংলাদেশের বিদ্রোহীদের অনুরূপ সহায়তা প্রদান না ছিল কোন দৃষ্টান্তবর্জিত কাজ, না ছিল বৃহত্তর যুদ্ধের নিশ্চিত প্ররোচনা এবং সর্বোপরি, না ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্বপক্ষে কোন চূড়ান্ত প্রতিশ্রুতি। বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামকে সীমিতভাবে সাহায্য করা এবং প্রতীক্ষা করাই ছিল এই অন্তর্বর্তীকালে ভারতের ভূমিকা।

৪৫ তবে ভারতের ক্ষমতার কেন্দ্রে সম্ভবত সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশই ছিলেন উদ্ভূত সমস্যার ‘রাজনৈতিক সমাধানের’ স্বপক্ষে, অন্তত জুলাই-এর মাঝামাঝি অবধি সাগ্রহে তাঁরা অপেক্ষমাণ ছিলেন মার্কিন প্রভাবের যাদুদণ্ডে যদি উদ্ভূত সঙ্কটের অবসান ঘটে। কিন্তু সকলের অজ্ঞাতে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন চীনের সঙ্গে সেতুবন্ধ রচনার কাজে জেনারেল ইয়াহিয়াকে গুরুত্বপূর্ণ সোপান হিসাবে ব্যবহার করায়, অন্য সকল কারণ বাদেও ইয়াহিয়ার বিরুদ্ধে কোন গুরুতর মার্কিনী চাপ প্রয়োগের সম্ভাবনা ছিল না। ইয়াহিয়ার পক্ষেও শেখ মুজিব তথা আওয়ামী লীগের সাথে পুনরায় আলাপ শুরু করার পথ ছিল বন্ধ। ২৬শে মার্চ শেখ মুজিবকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ এবং আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণার মাধ্যমে ইয়াহিয়ার নিজের হাতেই এই পথ বন্ধ হয়। ফলে মে মাসে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে নিজেদের সামরিক ও প্রশাসনিক কর্তৃত্ব পুনঃপ্রতিষ্ঠার পরেও পাকিস্তানী শাসকেরা সম্ভাব্য রাজনৈতিক সুযোগ সদ্ব্যবহারে ব্যর্থ হয়।

মার্চ-এপ্রিলে লক্ষ মানুষের প্রাণ সংহারের পর এইরূপ রাজনৈতিক মীমাংসার অবকাশ কতটুকু ছিল তা অবশ্য স্বতন্ত্র কথা। মীমাংসার সুযোগ যত সামান্যই থাকুক, রাজনৈতিক উদ্যোগের সম্যক অভাবে পাকিস্তানের সামরিক অভিযান অব্যাহত থাকে, কতকটা উদ্দেশ্যহীনভাবেই। এদিকে বাংলাদেশ প্রশ্নে মে-জুন মাসে ভারতের নাজুক ভূমিকা বাংলাদেশ মন্ত্রিসভা এবং আওয়ামী লীগের নেতৃমহলে বেশ কিছু বিভ্রান্তির সৃষ্টি করে। এপ্রিলে ও মে মাসের শুরুতে বাংলাদেশ মন্ত্রিসভার বিভিন্ন সদস্য পৃথক পৃথকভাবে ইন্দিরা গান্ধীর সাথে সাক্ষাৎ লাভের ব্যগ্রতা প্রকাশ করেন। এর অন্তর্নিহিত তাৎপর্য সম্ভবত দিল্লীর অজ্ঞাত ছিল না।

মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে অস্হায়ী প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী এবং প্রধান সেনাপতি কর্নেল ওসমানীসহ সমগ্র মন্ত্রিসভা দিল্লীতে আমন্ত্রিত হন এবং ইন্দিরা গান্ধী সবার সঙ্গে একত্রে মিলিত হন। সেখানে বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা স্বভাবতই ভারতীয় নীতির অস্পষ্টতা সম্পর্কে নানা প্রশ্ন তোলেন এবং বাংলাদেশ সরকারকে স্বীকৃতিদানে বিলম্ব করায় তাঁদের ক্ষোভ ব্যক্ত করেন। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে পি. এন. হাকসার ভারতের অসুবিধার কথা ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে এক পর্যায়ে আমন্ত্রিতদের কাছে জানতে চান, এই স্বীকৃতি না দেওয়ায় বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ভারতের ভূখণ্ড থেকে অবাধে কাজ করার তথা মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি গ্রহণ করার ক্ষেত্রে কোন বাস্তব অন্তরায় সৃষ্টি হয়েছে কিনা। পরে সম্ভবত ধৈর্যের মাত্রা আরও হ্রাস পেলে হাকসার বলেন, ভারতের স্বীকৃতি লাভের জন্য তাঁদের পীড়াপীড়ির অন্তর্র্নিহিত আকাঙ্ক্ষা যদি এই হয় যে ভারতের সেনাবাহিনীকে অবিলম্বে ঢাকার উদ্দেশে রওয়ানা হতে হবে, তবে তা স্পষ্ট করেই ব্যক্ত হওয়া বিধেয়। ৪৬ এই সব কথাবার্তা অধিকাংশ আমন্ত্রিতদের কেবল নৈরাশ্য ও ক্ষোভ বৃদ্ধিতেই সহায়ক হয়।

৪৭ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে সাহায্য করার পক্ষে ইন্দিরা গান্ধী যদিও তাঁর প্রতিশ্রুতি পুনর্বার জ্ঞাপন করেন, তবুও বৈঠকে আমন্ত্রিত অধিকাংশ সদস্য এই ধারণা নিয়ে ফিরে আসেন যে ভারত বাংলাদেশ সরকারকে শীঘ্র স্বীকৃতি দানে অনিচ্ছুক, ভবিষ্যতে কবে এই স্বীকৃতি দেওয়া হবে তাও অনিশ্চিত। কিন্তু ভারত কেন অনিচ্ছুক, তা উপলব্ধির প্রচেষ্টা তাদের কতদূর ছিল বলা শক্ত। একদিকে মন্ত্রিসভার একাংশের এই সন্দেহ এবং অন্যদিকে মুক্তিযোদ্ধাদের অস্ত্রশস্ত্র প্রদানে বিলম্ব ও গড়িমসির ফলে ক্রমেই এই ধারণা বিস্তার লাভ করতে শুরু করে যে, ভারত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে সাহায্য করার ব্যাপারে অনিচ্ছুক, ভারতের ভূমিকা ও উদ্দেশ্য উভয়ই সন্দেহজনক; সম্ভবত ভাগ্যাহত দালাইলামা ও তিব্বতী শরণার্থীদের পরিণতিই তাঁদের জন্য অপেক্ষা করছে। তাজউদ্দিন স্বীকৃতির ব্যাপারে ভারতের এই বিলম্বকে অযৌক্তিক বোধ করেননি। ৪৮ ভারতে আশ্রয় গ্রহণের পর কয়েক সপ্তাহ ধরে ভারত সরকারের সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক পর্যায়ে তাঁর যে সব যোগাযোগ ও আদানপ্রদান ঘটে, তা থেকে পূর্ব বাংলায় পাকিস্তানী আধিপত্য বিলুপ্তির ব্যাপারে বাংলাদেশ ও ভারতের এক ধরনের স্বার্থের পারস্পরিকতা তিনি লক্ষ্য করেন।

একদিকে বাংলাদেশ নেতৃত্বের পক্ষে দেশের স্বাধীনতা বাস্তবায়নের জন্য পাকিস্তানের নগ্ন সামরিক দখলকে বিলোপ করা যেমন অপরিহার্য ছিল, তেমনি অন্যদিকে ভারতের নেতৃত্বের অন্তত একাংশের কাম্য ছিল তাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বীর ভূসামরিক ক্ষমতা খর্বিত করে পূর্বাঞ্চলের নিরাপত্তা সুদৃঢ় করা। এই পারস্পরিক স্বার্থ পূর্ণমাত্রায় প্রতিফলিত হয় শরণার্থীদের ক্রমবর্ধমান ভিড়ে - একদিকে যেমন ছিল বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যক মানুষের পূর্ণ নিরাপত্তাসহ দেশে ফেরার ঐকান্তিকতা, অন্যদিকে তেমনি ছিল শরণার্থীদের যথাশীঘ্র ফেরৎ পাঠিয়ে ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক চাপ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য ভারতের ব্যগ্রতা। স্বার্থের এই পারস্পরিকতার দরুন বাংলাদেশের মুক্তি সম্পর্কে উভয় তরফের আগ্রহ বা ইচ্ছা নিয়ে কোন প্রশ্ন ছিল না। প্রশ্ন ছিল কেবল বাস্তব সামর্থ্যের ব্যাপারে এবং তা ছিল উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করার ব্যাপারে আওয়ামী লীগ মন্ত্রিসভার বাস্তব সামর্থ্য সম্পর্কে ভারতের যেমন প্রভূত সংশয় সৃষ্টি হয়েছিল, তেমনি আঞ্চলিক সামরিক ভারসাম্যের পটভূমিতে যুদ্ধের ঝুঁকি নিয়ে বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামকে পূর্ণমাত্রায় সাহায্য করার ব্যাপারে ভারতের সামর্থ্য রয়েছে কিনা সে সম্পর্কে গুরুতর প্রশ্ন ছিল বাংলাদেশ মহলেও।

৪১ ডি. পি. ধর, একান্ত সাক্ষাৎকার, ১৮ই এপ্রিল, ১৯৭৩। ৪২ “It was imperative to know if the Awami League was capable of going back to fight within the country before the recognition could even be contempleted.” - পি. এন. হাকসার, একান্ত সাক্ষাৎকার, ২৬শে সেপ্টেম্বর ১৯৮২। ৪৩ ডি. পি. ধর, একান্ত সাক্ষাৎকার, ঐ। ৪৪ “The best policy was to help training freedom fighters, create turmoil within the country and wait.” পি. এন. হাকসার, ঐ। ৪৫ “Our position in a nutshell is that the situation does continue to be fluid. We continue to give our thought to this aspect from time to time. We are constantly in touch with the situation and there is no fixed position in this regard.” ২৫শে মে ভারতের রাজ্যসভায় বাংলাদেশ- সংক্রান্ত আনীত বিতর্কে বিদেশমন্ত্রী সর্দার শরণ সিং-এর বক্তৃতা (Bangladesh Documents, Vol. I, p. 677)।

৪৬ পি. এন. হাকসার, ঐ। ৪৭ ১৯৭১ সালের মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে তাজউদ্দিন আহমদের কাছে মোটামুটি একই বিবরণ লাভ করি। ৪৮ ঐ। আগের পর্ব: Click This Link

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।