আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রুক্ষ্ণ ত্বক: কি করে বাঁচবেন ?


চেহারার সৌন্দর্য বজায় রাখতে গেলে শরীরের সঙ্গে মুখের রীতিমত যত্ন করতে হয়৷ তবে কাজের ব্যস্ততার মধ্যে সেই সময়টা খুঁজে বার করাই মুশকিল হয়ে পড়ে৷ শরীর চর্চার সঙ্গে নিয়মিত রুপ চর্চা করলেই আপনার লাবন্য যে বাড়বে তাতে কোন সন্দেহ নেই৷ তাই ব্যস্ত জীবনে খানিকটা সময় বার করে রুপচর্চা করুন৷ সময়টা শীতকাল৷ আর এই শীতে ত্বক অত্যন্ত রুক্ষ হয়ে পড়ে৷ শীতের রুক্ষতার হাত থেকে ত্বককে কি করে বাঁচাবেন? চলুন জেনে নেওয়া যাক৷ প্রথমত: শীতকালে প্রচুর পরিমানে জল খান৷ জল বেশী করে খেলে ত্বকের রুক্ষ ভাবটা দূর হয়ে যাবে৷ আর চামড়াও ফাটবে না৷ দ্বিতীয়ত: রাতে শোওয়ার আগে ফেস ওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে ময়াশ্চারাইজার মুখে লাগিয়ে ঘুমান৷ তৃতীয়ত: প্রচুর পরিমানে শাক সবজী ও ফল খান৷ চতুর্থত: দুধের মধ্যে বাদামের পেস্ট মিশিয়ে মুখে লাগান৷ অথবা বাদাম তেলও মুখে মালিশ করতে পারেন৷ পঞ্চমত: বেসনের মধ্যে হলুদ, গোলাপ জল মিশিয়ে একটা লেপ তৈরী করুন৷ ঐ লেপটা মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষন রাখার পর মুখটা ধুয়ে ফেলুন৷ ষষ্ঠত: ভুট্টার আটার মধ্যে অল্প হলুদ, দুধের স্বর মিশিয়ে মুখে প্রলেপ তৈরী করুন৷ ঐ প্রলেপটা মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষন রাখার পর মুখ ধুয়ে ফেলুন৷ সকাল বিকেল যদি মুখে ঐ পেস্টটা লাগান তাহলে আপনি আপনার ত্বকের হারোআনো উজ্জ্বলতা ফিরে পাবেন৷ সপ্তমত: মুসুরীর ডাল দুধের মধ্যে ভিজিয়ে রেখে ভাল করে পিষে নিন৷ এই পেস্টের মধ্যে ঘি মিশিয়ে মুখে লাগান৷ অষ্টমত: মধুর মধ্যে দুই তিন চামচ লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান৷ এতে আপনার মুখের পোড়া ভাবটা দূর হয়ে যাবে৷ ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে৷ নবমত: মুখের মধ্যে আকর্ষনীয় অঙ্গ হল ঠোঁট৷ শীতকালে ঠোট খুব বেশী পরিমানে ফেটে যায়৷ ঠোঁটের মধ্যে গ্লিসারিন অথবা ভেসলিন লাগান৷ এতে আপনার ঠোঁট ফাটবে না৷
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.