আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা



সম্মানিত পাঠক বৃন্দের দৃষ্টি আর্কষণ করছি। বাংলাদেশে ব্যাপক প্রচলিত হোমিও চিকিৎসা নিয়ে এই লেখার দ্বিতীয় অংশ। সম্মানিত পাঠকবৃন্দকে অসংখ্য ধন্যবাদ গতকালের বিষয়ের উপর মন্ত্যব করার জন্য। প্রত্যেক চিকিৎসার/বিষয়ের সবল ও দুর্বল দিক রয়েছে। হোমিওচিকিৎসার সঠিক নার্সারী বাংলাদেশে হয় না এটা গতকালের অনেকের মন্তব্য থেকে উঠে এসেছে।

আবার এটাও ঠিক হোমিও চিকিৎসা সর্ম্পকে সঠিক ধারণা অনেকেরই নাই। আজ যারা হোমিও চিকিৎসার সাথে জড়িত তাদের অনেকেরই সঠিক হোমিওচিকিৎসা সর্ম্পকে জ্ঞান নাই। দেশের বিশাল অংশ স্বল্পশিক্ষিত, সঠিক হোমিও নিয়মনীতি না মেনে চিকিৎসা করা এক ধরনের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে কোন দেশে কত সালে হোমিওপ্যাথিকে স্বীকৃতি দিয়েছে তার একটি পরিসংখ্যান পাঠকদের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি। জার্মানী ১৭৯০, নেদারল্যান্ড ১৮০৬, অবিভক্ত ভারত ১৮১০, হাংগেরী ১৮১৭, দক্ষিণ আমেরিকা ১৮১৮, অষ্ট্রিয়া ১৮১৯, ডেনমার্ক ও ইতালী ১৮২১, সোভিয়েত রাশিয়া ও পেন সিলভোনিয়া ১৮২৩, নিউইয়র্ক ১৮২৫, গ্রেট বৃটেন,সুইডেন ও ফিলাডেলফিয়া ১৮২৬, চীন ১৮২৭, স্পেন বেলজিয়াম ১৮২৯, ফ্রান্স ও জাপান ১৯৩০, ডাচ ও সিসিলি ১৮৩৫, বোস্টন ১৮৩৬, ব্রাসেলস ১৮৩৭, শ্রীলংকা ১৮৩৮, কিউবা ১৮৪২, কানাডা ও অষ্ট্রেলিয়া ১৮৫০ জ্যামাইকা ১৮৭০ সালে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রদান করে।

সম্মানিত পাঠকবৃন্দের দৃষ্টি আর্কষণ করে বলতে চাই, আমি ব্যক্তিগত ভাবে এই লেখার অবতারনা করার উদ্দেশ্য হচ্ছে, মানুষ যাতে যে চিকিৎসাই গ্রহন করুক না কেন তা যেন সঠিক ভাবে পায়। নিয়ম বর্হিভূত ভাবে যেন কেউ চিকিৎসা করার সুযোগ না নেয়। কারণ হোমিও চিকিৎসার নামে আজ সারাদেশে যে মিশ্রপ্যাথি শুরু হয়েছে তা মানুষের স্বাস্থের উপর কি প্রভাব পড়ছে তা দেখার কেউ নাই।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৫ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।