আমার মৃত্যু যেন আমার সকল ইচ্ছা পূরণের পর হয়
(এ যাবত লেখা ত্রিরিশ ব্লগার'রে লইয়া খভিতা। রয়েছেন কঁাকন, মেঘাচ্ছন্ন, অনন্ত দিগন্ত, ছন্নছাড়ার পেন্সিল, চাঙ্কু, নিবিড়, ফারহান দাউদ, একরামুল হক শামীম, নিলা, নাফিস ইফতেখার, নাইম(উন্মাদ), শিরোনামহীন, আশরাফ মাহমুদ, তামিম ইফরান(গুলাবী), রাজামশাই, বিডি আইডল, মুকুট, আরিফ থেকে আনা, নি:সঙ্গ, জেরী, খালাম্মা/নুশেরা আন্টি, সু-শি-সা(সুলতানা শিরিন সাজি), রাতমজুর/গালিবাজ,অ্যালন, দস্যু বনহুর, সাইফুর , ক-খ-গ, অক্ষর, আকাশনীল, অদৃশ্য)
)
কঁাকন
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা কঁাকন
খালি খুজে স্বপন!!!
প্রোফাইলে দিছে একটা ছবি
মনে হয় তিনি বিয়াতি।
marchent of dream হেডিং দেইক্যা
আমি একটু অবাক,
আর কুনু কাম নাই উনার
এটাই সত্য মনে হয়।
গান নিয়া পোষ্ট দেয়
বাপ্পা মজুমদাররে ভালা ফায়
এই যাবত যা দিছে গান
বাপ্পাই তার প্রাণ।
উনার জীবনে ১৪ আনাই বৃথা
শুধাই তারে কি তার বেদনা?
রাস্তা ঘাটে চলতে গিয়া
অনেক বিপদ ঘটায়
নিরীহ সাইকেল আরোহীরে
পুকুরে ফালায়।
খভিতা উনি ভালা ফায়
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সাহেবরে
বেশি জ্বালায়,
উনার পোষ্ট(সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়) নিজের ব্লগে
ব্লগায়!!!
সম্প্রতি লিখছেন তেনি
'তুমি, তুমি এবং তুমিময় কবিতা'
এটা একটা জঘন্য খভিতা।
আর কিছু বলার নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই।
মেঘাচ্ছন্ন
মেঘাচ্ছন্ন একটা হতাশাচ্ছন্ন
প্রোফাইলে দিছে মেঘের ছবি
মনে হয় করছে ছুরি।
ছাগলরে উনি ডরায়
তাইতো সম্প্রতি দিছে বাঁশের ছবি
তিনমাস হইতেই দিলো একটা পুষ্ট
যা বরাবরের মত আজাইরা পোষ্ট!
চোখে দেখে না তিনি
তাইতো আফসোসের পানি
অন্ধ লোকের কষ্ট আমি বুঝি
চশমা পরে আমিও থাকি।
হাত দিয়া বানাইছে দুইডা অদ্ভুত জিনিস
একটা মনে হয় সুপারী গাছ
আরেকটা বুঝাই মুশকিল।
মাঝে মাঝে কতৃপক্ষের দৃষ্টি চায়
হুদাই ঝামেলা বাড়ায়।
আর কিছু বলার নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই
অনন্ত দিগন্ত
অজানাকে জানার,
অদেখাকে দেখার
প্রত্যয়ে দিগন্তগামী
এক নি:সঙ্গ পথিক ....... মিছা কথা!
উনি সব কিছু দেখে
বুঝতেও চেষ্টা করে
চিন্তা ভাবনাও করে
কিন্তু একটু অন্যভাবে!
প্রোফাইলের ছবি করছে চুরি
নামের লগে মিল নাই
হওয়া উচিত ছিলো
প্রকৃতির ছবি।
ononto.digonto @ gmail.com দিছে ইমেইল এ্যাড
ভাবছে মেয়েরা করবে ইমেইল
আশায় গুড়েবালি
তাইতো খুজে প্রেম, ইনস্টল করার পদ্ধতি।
শাওন এবং একটি কন্ঠস্বরে দিছে একটা ছবি
নাউজুবিল্লাহ নাউজুবিল্লাহ
ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি।
পূর্ণিমার লগে করতে চাইছিলো ভাব
ট্যাকা গেলে যাক পূর্ণিমা আসবে এটাই তার ভাব
পূর্ণিমা তো এলো না আশা পুরন হলো না
১৩ দিন ছিলো পাগল এখন একটু সবল
আর কিছু বলার নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই
ছন্নছাড়ার পেন্সিল
তিনি কবি করেন শুধু কবিগিরি
ভালবেসে লিখে কবিতা
মাঝে মাঝে হয় খভিতা(মজা করলাম)
প্রোফাইলে দিয়েছে ছবি
জি.মেইল ও আছে
ভেবেছে মেয়েরা হবে ইমপ্রেস
করবে তারে জি.মেইলস।
আর কিছু মাথায় নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই
চাঙ্কু
চাঙ্কু একজন পাঙ্কু
একজন পাঠক কিন্তু ব্লগার নন!
উনি এখনো কনফিউজ
তাইতো নিজের ব্যাপারে জানতে চায়। ।
ভাল পোষ্ট দেয় একটু ভিন্ন
সব সময় লজ্জা পায়
তাইতো মুখে হাত দেয়। ।
মাঝে মাঝে আফসুস খায়
মাঝে মাঝে কুক ঝিক ঝিক ট্রেনে যায়
আর কিছু মাথায় নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই
নিবিড়
নিবিড় খালি করে বিড় বিড়
ঘুম তো সে যায় না
ঘুমের ওষধ ও খায় না!
প্রোফাইলে দিছে একটা ছবি
কিচ্ছু বুজিনা
হওয়া উচিত ছিলো
রোমান্টিক ছবি!
@শুধু দৃস্টি ভরে দেখতে হয়, নাম- সে তো@
মনে আছে কোনো হুরপরী
তার প্রেমে খায় সুপারি
পান সাজাই রাখে
সাথে জর্দ্দা ও দেয়!
@কবেকার নির্লিপ্ত আর্তনাদ
আমার বহুমাতরিকতা@
ইমানে কইলাম কিছুই বুজি নাই
মনে হয় উচু মানের লেখক
তাইতো ইউস করে
বাংলা দ্বিতীয় পত্রের অক্ষর!
আজ পর্যন্ত যা লিকছে কবিতা
হয়েছে সব খভিতা(মজা করলাম)
উনার কবিতায় স্বচ্ছ প্রাণ আছে
তাইতো শাহবাগে ওনার যাতায়ত আছে।
উনি পোষ্ট করে কম
কোনো জানি না
নতুন পোষ্টের আশায়
উনার ব্লগে আমার আজাইরা ভ্রমণ
আর কিছু মাথায় নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই।
ফারহান দাউদ
ফারহান দাউদ
খুব সাধারণ মানুষ
এখনো বেকার
পড়ছে পুরকৌশল এ
তাঁর মাথা একটু গরম
একটু বোকাও
তবে মানুষটা খারাপ না।
কর্কশ সুর উনার
তাহলে পোষ্ট এতো সুন্দর কেন!
রাতজাগা এই ব্লগার
ভোর রাতেও ব্লগায়
মাঝে মাঝে আমার সন্দেহ যায়
কুন মাইয়ার লগে গ্যাজায়!
পোষ্ট করে কম
কাহিনী বুঝিনা
উনার পোষ্টের লাইগ্যা
আজাইরা তাঁর ব্লগে আমার ভ্রমণ।
আর কিছু মাথায় নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই
একরামুল হক শামীম
শামীম ভাই স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে
আবারো তিনি স্বপ্ব দেখতে
এবং স্বপ্ন দেখাতে চায় আজীবন
এই পণ করেছেন!
শামীম ভাই অলস
সারাদিন ঘুমায়
প্রোফাইলে ছবিই
তার প্রমাণ দেয়।
বাস্তবতা ফেরী করে বেড়াচ্ছেন উনি
উনার সহজ শর্তের সময়গুলোকে নিয়ে।
।
নিয়মিত ব্লগার তিনি
ভাল ভাল পোষ্ট ও দেন তিনি। ।
রুপালী পথের দিকে যেতে চায়
এই ব্লগে ভোর রাতেও ব্লগায়। ।
আর কিছু মাথায় নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই
নিলা
নিলা নামটা সুন্দর
তাঁর প্রোফাইলের ছবিটাও সুন্দর
উপহাস নয় হৃদয় নিয়ে
এই সর্তক বাণী দিয়েছেন।
আরো বলেছেন আকাশ হয়েছে চুরি
হলো ছিনতাই স্বপ্নপুরী।
প্রোফাইল পড়ে যা বুঝি
তাতে উনি অনেক দু:খী
মায়ের শাসন পেতে চায়
বাবার আদর নিতে চায়
কখনো নিজেকে নারী ভেবে
রমনী ডাক ও শুনতে চায়।
গান ভালা ফায়
তাইতো গানই পুষ্টায়
এমন এমন গান দেয়
শুনে সবাই টাসকি খায়
আর কিছু বলার নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই
নাফিস ইফতেখার
নাম তার নাফিস ইফতেখার
দেয় মানুষরে পুরস্কার!
যতই আমি মানুষ সম্পর্কে জানি,
ততোই আমার কাছে
কুকুর জাতি প্রিয় হয়ে ওঠে - মার্ক টোয়েন(নাপিত ইপতেকার)
প্রোফাইলের নিজের ছবি দিছে
বাক্কা একটা কাম করছে
মেয়ে ব্লগাররা তারে দেইখা ভালা পাইবো
এই ভাবছে!
১১৬টা আজাইরা পোষ্ট দিছে
ব্লগারগো মাথা খাইছে।
পাইভ্যাট ইনভার্সিটিতে পড়ে
বাংলা ব্লগে আজাইরা টাইম পাছ করে।
কারে যেন ভালা ফায়
একটু একটু হিন্টস ও দেয়
এই ব্লগার খালি আজাইরা ব্লগায়
সামহোয়ার শুরু সামহোয়ার শেষ
এই কথাই কয়।
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই
আর কিছু বলার নাই।
নাইম
উন্মাদ তিনি উন্মাদ
উনি পুরে নেন তত
উনার সাধ যত।
উন্মাদরে তিনি ভালা ফায়
তাই তাঁর মত কান্ড ঘটায়
তবে প্রতীক্ষায় আছেন তিনি
মোর স্বপ্নের বাংলাকে
ভালবাসেন তিনি।
২০০টা আজাইরা পোষ্ট করছে
পাঠক সমাজ তার উপরে ক্ষিপ্ত হইছে
মাঝে মাঝে খভিতা লিখে
শেকলবদ্ধ হইয়া পাগলামি করে।
নিজের ছবি টাঙ্গাইছে
ভেবেছে মেয়েরা আসবে।
এই খভিতা লিখার কারনে লেখককে
অপমানজনক কোনকিছু করা যাবেনা।
শিরোনামহীন
এই মাত্র তাঁর ব্লগে আসলাম
এসেই তাঁর আম্মা হবার কথা শুনলাম।
কাঁঠাল পাতার সাপ্লাই উনি দেয় না
ছাগুরা তোমরা এদিকে এসো না।
প্রোফাইলের ছবি দেখে
আমি একটু অবাক
কান্দাকাটির কি আছে
আমরা ব্লগার রা তো আছি।
ভালো ভালো পুষ্টায় তিনি
বিভিন্ন বিষয়ে পুষ্টায় তিনি।
নিয়মিত ব্লগার তিনি
সবাইরে ভালা ফায় তিনি
ব্লগ জীবনে পৌনে তিনবছর পার করছে
সবাই তারে অভিনন্দন দিছে।
মাঝে মাঝে খভিতা লিখে
বেশ ভালো হয়।
উনার সাফ্যল কামনা করি
ব্লগীংয়ে উনাকে দেখতে চাই।
আর কিছু মাথায় নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই
মানুষেরে ঘৃণা করি'
ও' কারা কোরান, বেদ, বাইবেল চুম্বিছে মরি মরি'
ও' মুখ হইতে কেতাব-গ্রন্থ নাও জোর করে কেড়ে,
যাহারা আনিল গ্রন্থ-কেতাব সেই মানুষেরে মেরে।
পূজিছে গ্রন্থ ভন্ডের দল। -- মূর্খরা সব শোনো,
মানুষ এনেছে গ্রন্থ; -- গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোনো।
- মানুষ (কাজী নজরুল ইসলাম)
আশরাফ মাহমুদ
প্রোফাইলে দিয়েছেন ছবি
ইমেইল আই.ডি ও দিয়েছেন
ভেবেছেন মেয়েরা হবে ইমপ্রেস
করবে উনাকে ই-মেইলস।
নিয়মিত ব্লগার তিনি
খভিতা পুষ্টায় তিনি।
উনার খভিতা ভালো
রান্না করার উপযুক্ত।
(অখাদ্য হলে খাওয়া সম্ভব নয়)
ভালো ব্লগার তিনি!
আনওফিসিয়াল এথিক্যাল হ্যাকিং
পজেটিভ থিংকার্স
জন্মযুদ্ধ
গানের কলি এই সব গ্রুপে আছে জানি।
ভেবেছিলাম উনার লেখা করবো চুরি
হলোনা করা চুরি
@লেখা সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত@
তাইতো কাপাকাপি।
আর কিছু মাথায় নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই।
তামিম ইফরান
অধ্যাপক গুলাবী
উনার পেশা বান্দরামি
গাছের ডাইল ধইরা ঝুলেন তিনি
চান্স পাইলে মানুষের চুল ধইরা টানেন তিনি
আইট্টা কলা আর উকুন খায়
মাঝে মাঝে গ্যায়ানি কথা কয়
প্রোফাইলের ছবি দেখলে আমি অনেক ভয় পাই
উনার ব্লগে আইট্টা কলা ছাড়া দেখা করতে চাইছিলাম
কথা অনুযায়ী আমি খামচি খাইলাম
রাজামশাই
এ দেশে ছিলো এক রাজা
তার ছিলো ৪৬৪টি সন্তান
বিবাহ করেছেন ৮৬৯০টি
তাঁর প্রজা ছিলো ৯৬৪৭টি
পরকীয়া করেছেন ৮ মাস ২ সপ্তাহ
তাঁকে জনগণ ৯২৬৮৬ বার করেছে রাজা।
প্রোফাইলে দিয়েছেন তাঁর ছবি
দেখে মনে তাঁর সেনাপতির ছবি।
ফুলকে তিনি অনেক ভালোবাসেন
তাইতো সারাদিন তাদের পুষ্টান।
মনের দিক থেকে ভালো
দেখতে একটু কালো।
প্রজাগণ তারে ভালা ফায়
খুশিতে সে আত্নহারা হয়।
এই খভিতার সব তথ্য তাঁর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে।
একটা খভিতা লিখার ইচ্ছায় এটা করেছি
বিডি আইডল
স্বদেশ যাচ্ছেন শ্রীঘ্রই
সুর্দীর্ঘ দু'বছর পর
মনে হয় করবেন বিয়ে
তাইতো তাড়াহুড়া!
প্রোফাইলের ছবি চেন্জ করছে
এই ছবিটা একটু হলেও ভালো হয়েছে।
ইচ্ছা হল এক ধরনের গঙ্গা ফড়িং
কথাটা ঠিক বলেছে।
সম্প্রতি নিজের ব্লগ খুলেছে
বেশ ভালো হয়েছে।
বেশ নিয়মিত ব্লগার
প্রত্যকদিনই পুষ্টায়।
সফটওয়্যার বিষয়ক সমস্যার জন্য
সফট প্লানেট (SP) গ্রুপে আসতে বলেছে।
আর কিছু মাথায় নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই।
মুকুট
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়
...পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি!!
ক্ষুধার রাজ্যে নিপিড়িত মানুষ
মৃত্যু অনাকাঙঙ্গিত কিছু নয়!(সৌপ্তিক)
প্রোফাইলে দিয়েছেন নিজের ছবি
ভেবেছেন মেয়েদের করবেন ইমপ্রেস
ইমেইল আই.ডি ও দিয়েছেন
ভেবেছেন মেয়েরা করবে ইমেইলস।
জাপানের টোকিও শহরে থাকেন তিনি
আঙ পাঙ্ক কথার মাঝে বাংলায় ব্লগায় তিনি।
নিয়মিত ব্লগার তিনি
সব বিষয়ে পুষ্টায় তিনি
জাপানের ডায়েরি করছেন তিনি
আবজাব সব কথা লিখছেন তিনি।
সাফল্য কামনা করি আমি
সুস্থ সবল দীর্ঘায়ু হোক উনার।
আর কিছু মাথায় নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই।
আরিফ থেকে আনা
আমি কুতায় পাব তারে
এ চিন্তায় মরে তিনি
পাবে না আমি জানি
তাইতো করে কান্দাকাটি ।
পুষ্টাইছে খালি দুইডা
মনে হয় নেকানেকি পারে না।
কয়দিন আগে দিছে কিছু
পুলাপাইনের ছবি
চেহারা সোন্দর
কিন্তু বদের হাড্ডি।
নেকানেকি করবে তিনি
এই আশা করি আমি।
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই
আর কিছু লেখার নাই
'পথিক তুমি দাড়িয়ে গেলে কেন,
শুনছ কি তুমি ব্যর্থ মানুষের গান।
জেনে রেখ আমি সুর্যোদয়ের মত
ঠিকই ছুয়ে যাব তোমার অনুভুতি'।
নি:সঙ্গ
কি কমু উনার নামে-উনি
একটা কান্ড জ্ঞানহীন
মূর্খ, অশিক্ষিত, আনস্মার্ট,
আনকালচার, অভদ্র, বোকা
বলদ, গাধা, আহাম্মক, বদের হাড্ডি।
প্রোফাইলে দিছে নিজের ছবি!
কি জানে ভাবে সারাদিন
গালে হাত দিয়া বইসা আছে
মনে হয় জরিণারে ভাবে।
থাকে সাউদি আরবের
খালি খেজুর গাছ কাটে
মাঝে মাঝে পানি দেয়
আর শুধু কি যেন ভাবে।
Murchona.Com (মূর্ছনা ডট কম) নামে
একটা ওয়েব সাইট খুলছে
কাম নাই কাজ নাই
হারাদিন ব্যস্ত থাকে।
নিয়মিত ব্লগার তিনি
আজাইরা পুষ্টায় তিনি
যাই করুক সাফ্যল কামনা করি
উনার দীর্ঘায়ু কামনা করি।
আর কিছু মাথায় নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই
জেরী
টম এন্ড জেরী'র
সেই জেরী সামুতে।
নিজের ব্যাপারে পরে বলবে
এখন মাথায় কিছু নাই।
পৃথিবীর সব ভাল-মন্দের ভীড়ে---এই আমি--জেরী
কথা ঠিক কইছেন।
প্রোফাইলে ছবি দেখে আমি মুগ্ধ
তার সেন্স দেখে আমি আবার মুগ্ধ।
নিয়মিত ব্লগার তিনি
অনিয়মিত পুষ্টায় তিনি।
ইমোটিকন দেয় বেশি
মাঝে মাঝে হেডিং দেখে তা
বুঝাই মুশকিল।
ইদানীং বেশ গরীব তিনি
গামছা কাইটা জামা বানায় তিনি।
সাহায্যর হাত বাড়িয়ে দেন
গামছার বদলে জামা কিনে দিন।
ছোট একটা জীবন উনার
ভাল-মন্দ সব কিছু সহজ ভাবে নেন তিনি
তাইতো উনার জীবনটা
এতো সাবলীল ও সুন্দর ।
(জেরী)
আর কিছু মাথায় নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই
খালাম্মা(নুশেরা আন্টি!)
সুন্দরী নুশেরা আপা যিনি,ভালো ভালো পুষ্টায় তিনি
সভ্য এ পৃথিবীর অসভ্য দংশন ছিঁড়ে ফেলে আমাদের এবং আমায়-নুশেরা
তাইতো তিনি পরিবর্তনে বিশ্বাসী
জীবনের স্মৃতি চারণে পাকা তিনি
তাইতো সুযোগ পেলে শেয়ার করেন তিনি
সম্প্রতি লিখেছেন ব্লগীয় ছড়া, পেয়েছেন ব্যাপক সাড়া
সম্প্রতি ছবি চেন্জ করেছে, এখন মেয়ে নিয়ে দাড়িয়ে আছে
নিয়মিত ব্লগার তিনি, সময় পেলে ব্লগায় তিনি
সবাই তারে ভালা ফায়, উনিও সবাইরে ভালা ফায়
ঘুরে আসুন http://nushera.com/, লিখেছেন মনের নানা কথা
আমি মুগ্ধ পুলকিত!
সুস্থ জীবন কামনা করি, সারা জীবন যেন ব্লগায় তিনি
আর কিছু মাথায় নাই, ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই।
সু-শি-সা(সুলতানা শিরিন সাজি)
সামুর একজন বলিষ্ট কবি
নাম তাঁর সু-শি-সা(সুলতানা শিরিন সাজি)
সম্প্রতি লিখেছেন একখানা চিঠি
যা পড়ে সবাই খেয়েছি উওম ঝাজি(ঝাজা। )
উনার কাছে বেচে থাকাটা দারুণ ব্যাপার
প্রোফাইলের ছবি দেখে একটু খাইছি টাসকি
নামের সাথে মিল নাই
শুধু লেখা আছে সাজি।
নিয়মিত ব্লগার তিনি
কবিতা দিয়ে সবার মন
জয় করেছেন তিনি
উনার কবিতায় আছে প্রাণ
এ যেন জীবনের স্বচ্ছ টান।
নিয়মিত পুষ্টায় তিনি
বৈদেশ থেকে ব্লগায় তিনি
উনার কবিতা প্রায়ই পড়ি
পড়ার পর ও আবার পড়ি।
বই পড়ার পাগল তিনি
নামী দামী বই পড়েছেন তিনি।
মনের সকল আশা পুরণ হোক
এই কামনা করি।
পরিবার নিয়ে সুখে থাক
এই কামনা করি।
আর কিছু বলার নাই
ভুল ক্রুটি ক্ষমা চাই।
'আমার এই পথ-চাওয়াতেই আনন্দ।
খেলে যায় রৌদ্র ছায়া,বর্ষা আসে বসন্ত।
কারা এই সমুখ দিয়ে আসে যায় খবর নিয়ে,
খুশী রই আপন মনে-বাতাস বহে সুমন্দ।
সারাদিন আঁখি মেলে দুয়ারে রব একা,
শুভক্ষণ হঠাৎ এলে তখনি পাব দেখা।
ততক্ষন ক্ষণে ক্ষণে হাসি গাই আপন-মনে,
ততক্ষন রহি রহি ভেসে আসে সুগন্ধ'- সু-শি-সা(সুলতানা শিরিন সাজি)
রাতমজুর(গালিবাজ)
চারপাশের শিক্ষিতদের ভীড়ে
উনি এক সার্টিফায়েড অশিক্ষিত
ভালোই আছেন
আপাতত গালিগালাজ করেন উনি।
হাল্কা দৌড়ের উপরে আছে
সম্প্রতি নিলাম বিজ্ঞপ্তি দিছে
"রাতমজুর"রে নিলাম করছে।
কি কি জানি পুস্টায় তিনি
জামাত শিবির দেখতে পারেনা তিনি।
নিয়মিত ব্লগার তিনি
বৈদেশ থেকে ব্লগায় তিনি(মনে হয়)।
বিশিষ্ট গালিবাজ তিনি!
কোচিং সেন্টারের হেডমাস্টর তিনি
উনার মেলা ছাত্র আছে
সবাইরে গালিবাজি শিক্ষা দেয়
আমি গেছিলাম শিখতে গালি
২০২০ সালের এ্যাপয়েন্টমেন্ট কইরা আইছি।
আর কিছু বলার নাই
প্রশ্ন, মেইলে উত্তর দিবো উনি।
অ্যালন ভাই
অ্যালন অ্যালন অ্যালন
লাখো প্রেতের চিৎকার
মাঝে মাঝে শুনি
জরিণা জরিণা জরিণা
অ্যালেনের চিৎকার
প্রোফাইলে ছবি দেখে
ভয়ে আমি শেষ।
আমার প্রেমিকা কয়
এটা কিসের বেশ।
নিয়মিত ব্লগার ছিলেন তিনি
ভালো ভালো পুষ্টাইতেন তিনি
জরিণা দিছে ছ্যাকা এরপর থেইকা
বাংলা লেখা গেছে ভুইলা।
আন্ধার লইয়া পুস্টায় তিনি
ভয় ডর নাই চানাচুর খায় তিনি
প্রবাস থেইক্যা ব্লগায় তিনি
নিয়মিত ব্লগে আসেন তিনি।
কোন গুদামের চাল খাইয়া
মোটা হইছিলেন তিনি
ভোটকা হইয়া অ্যালন
চিতপটাত হইছিলেন তিনি।
সুস্থতা কামনা করি উনার
দীর্ঘায়ু হোক উনার।
আর কিছু মাথায় নায়
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই।
বাঁজে এক মৃত সূর আমার মনের আঙিনায়
..বর্ষিত হয় প্রতি মূহুর্তে মৃত্যুর ছায়ায়
..নদীর জোয়ারের মতন উপচে ওঠে
আমার দু'চোখ..কেউ নেই..আশেপাশে
..জীবনে..যত দূর চোখ যায়
..একজনই আছে সেতো এই আমি
..জানি এভাবে বাঁচতে হয়
..সুন্দর স্বপ্নগুলো কাঁটা দিয়ে মুছে ফেলতে হয়.. অ্যালন
দস্যু বনহুর
দস্যু বনহুর আছে কুনোরকম
দস্যু বনহুর গাহে সাম্যের গান
দস্যু বনহুর ইয়া বড়ো গোঁফ
দস্যু বনহুর হাসি মাখা মুখ।
প্রোফাইলের ছবি দেখে আমি অবাক
এ দেখি হাসি মুখের ডাকাত।
কাঁধে রয়েছে বন্দুক
বড়ো খেলা বন্দুক।
ছাগলে উনার প্রীতি বেশি
স্রষ্টার পক্ষে যুক্তি দেয় ও তিনি।
মোটামুটি নিয়মিত ব্লগার
অনিয়মিত পুষ্টায়।
খভিতা লিখার পর
দরজায় তালা দিছি
এই বুঝি দস্যু আইলো
এ ভাইবা খাটের তলায়
লুকাইছি।
সাইফুর/ কচ্ছপ ভাই
আমার বন্ধু ছিলো সাইফুল
কিন্তু উনি সাইফুর
র আর ল
র তে রসুন
ল তে লাউ।
মাঝে মাঝে নিজেকে কচ্ছপ মনে করে
..খোলসে ঢুকে থাকে
....মাঝে মাঝে খোলস ছেড়ে বের
হয়ে আসে।
নিয়মিত ব্লগার তিনি
অনিয়মিত পুষ্টায় তিনি।
প্রোফাইলের ছবি দেখে
টাসকি খাইলাম
কচ্ছপের মাথায়
সুন্দর একটা টুপি দিছেন।
নানান বিষয়ে পুষ্টায় তিনি
সুন্দর সুন্দর ছবি দেয় ও তিনি।
সুন্দর বাংলাদেশের অপেক্ষায়
আছেন তিনি,
মাঝে মাঝে কিছু বলতে চায়
কিন্তু চুপ থাকেন তিনি।
ইয়াহু আইডি দিছেন উনি
ভাবছে মেয়েরা করবে মেইল
কে জানি করছে মেইল
বলছে উনার কচ্ছপটা কিউট বেশি।
অদৃশ্য
উনার সম্পর্কে কিছু লিখতে চায় না
নিজেকে এখনো খুঁজে বেরাচ্ছে তাই
যেদিন মনেহবে কিছু লিখা উচিত,
সেদিন লিখবে।
পুরাদমে কবি তিনি
উনার ব্লগ জুড়ে কবিতাই
লিখেছেন তিনি।
সময় করে ব্লগ ভ্রমনের
কারন আছে।
কবিতাগুলো পড়ার ইচ্ছে আছে
অনিয়মিত ব্লগার তিনি
অনিয়মিত পুস্টায় তিনি।
ব্লগ জীবন সুন্দর হোক
এই কামনা করি।
ক-খ-গ
ক-দি-ন ধ-ই-রা উ-না-র খা-লি আ-সি আ-হে
ম-নে হ-য় লা-ফিং গ্যা-স খা-ই-ছে।
প্রো-ফা-ই-লের ছ-বি দে-ই-খা
এ-ক-টু টা-স-কি খা-ই-ছি
ম-নে হ-য় উ-না-র ছু-ঠু বে-লা-র ছ-বি।
৩ মা-স ৩ দি-ন ধ-ই-রা ব্ল-গা-য়
নি-য়-মি-ত পু-ষ্টা-য়।
বি-ভি-ন্ন বি-ষ-য়ে পু-ষ্টা-য়
ক্যা-তা বি-ষ-য়ে-র পা-র-ছে-ন-টি-জ
বে-শি।
কি-ছু কি-ছু রু-প-ক-থা স-ত্যি হো-ক!
এ-ই বা-স-না খা-য়।
য-ত-বা-র হ-ত্যা ক-র-বা উ-না-য়
জ-ন্মা-ই-বো আ-বা-র,
দা-রু-ন সূ-র্য্য হ-ই-বো,
ন-তু-ন ই-তি-হা-স গ-ড়-বো।
এ-খ-নো দা-ড়ি-য়ে আ-ছে,
এ-টা উ-না-র এ-ক ধ-র-নে-র অ-হং-কা-র।
ক-খ-গ নি-ক দে-ই-ক্যা আ-মি এ-ক-টু
সং-কি-ত,
এ-র বে-শি ক-ই-তে পা-রে না
এ বি-ষ-য়ে স-ন্দি-ত।
হু-ম-ম আ-র কি-ছু মা-তা-ত না-ই
ভু-ল ত্রু-টি ক্ষ-মা চা-ই।
অক্ষর
উনার ব্লগে গেছিলাম
গিয়া একটা টাসকি খাইলাম
(ভালো হোক, মন্দ হোক, যেকোন ধরনের মন্তব্য মুছে দেওয়া হতে পারে !!!
মন্তব্য মুছে ফেলার কারন নিজের মাঝে খুজুন, এর জন্য কোনভাবেই আমাকে দায়ী করা চলবে না। আর দায়ী করলেও কারন বলার জন্য আমি বাধ্য না...)
প্রোফাইলের ছবি দেইকা
মনে হয় চোখের ছবি।
সম্প্রতি একটা পোষ্ট স্টিকি খাইছে
প্রথম পাতায় জ্বল জ্বল করতাছে।
নাম তার টুটুল
কেউ প্রেম করে, কেউ প্রেমে পড়ে
ওই টুটুল না।
পুরান ব্লগার তিনি
অনিয়মিত পুষ্টায় তিনি।
শিশুনা কাল গেলো
মাটি আর ধুলাতে
১৩ তে আইসা উনি
পরের গুলা ভাবতাছে।
নানান বিষয়ে পুষ্টায় তিনি
নিয়মিত ব্লগে আসেন তিনি।
nobody is perfect. I am NOBODY
একটা খাটি কথা কইছে!
বান্দর গ্রুপে যাতায়াত আছে উনার
বান্দরামির অভ্যাস আছে উনার
খভিতা লিক্কা আছি আমি টেনশনে
মন্তব্য মুইছা ফেলার ডর দেহাইছে
খভিতা পাইলে ব্লক করবো নি
কে জানে
আকাশনীল
বুয়েটে কম্পিউটার সায়েন্সে
ফোর্থ ইয়ারে পড়ে
স্বপ্নপ্রেমী মানুষ তিনি,
দিনভর স্বপ্ন দেখে
রাতে ঘুমায় তিনি!
ইচ্ছে করে আকাশটাকে ছোঁবে!
আকাশের রং নীল,
সাগরের রং নীল,
বেদনার রং ও নীল
স্বাগতম নীলের রাজ্যে ।
পারফেক্ট ছবি দিছে প্রোফাইলে
বুঝা গেলো ফটু সেন্স আছে।
সখের কবি তিনি
মাঝে মাঝে কবিতা লিখে তিনি।
নায়িকা সংকটে ভুগেন তিনি
পথে পথে নায়িকা খুজেন তিনি।
ডেঙ্গু হইয়া মরতে বইছিলো
ব্লগবাসীর দোয়ায় ফিরা আইলো (চাপা বাজি)।
ব্লগে নতুন(মনে হয়)
নিয়মিত আসেনা
নিয়মিত পুষ্টায় না।
আর কিছু মাথায় নাই
ভুল ত্রুটি ক্ষমা চাই
(একটা বোনাস)
বিডি আইডলের প্রেমের খভিতা
কবিতার সুবিধার্থে দুটি নাম দেয়া হলো
শ্যামল (বিডি আইডল)
রত্না (ভাবীর নাম)
সময়কাল: ১৯৯৭-২০০৪
প্রেম নাই এ দুনিয়ায় প্রেম নাই
এই ভেবে শ্যামল বাসে করে যাচ্ছিল
হঠাৎ করে দেখে এক রুপসী রাস্তার ওপাশে
ওমনি শ্যামলের কলিজা চিরে ডাক আসলো।
কি আর করা চলতি বাস থামাবে কে
শ্যামল শুধু চেয়ে আছে কিছুদুর যেতে
সুন্দরী হারিয়ে গেছে।
হাহাকার নিয়ে শ্যামল ঘুরে দিশেহারা
হঠাৎ করে পায় আবার সুন্দরীর দেখা
পিছু নেয় এবার অনেক কষ্টে সে হাসি দেয়
সুন্দরী একটুও চান্স না দেয়
এই দেখে শ্যামল ঝাজা পায়
শ্যামল নাছোড়বান্দা প্রেম সে করবেই
সুন্দরী তো ভাব মারবেই
পিছু নিয়ে শ্যামল সুন্দরীর বাসা চেনে
বাসাটা তিন তলা
সম্মুখে তার বারান্দা।
প্রতিদিন শ্যামল সুন্দরীর বাসার সামনে আসে
অবাক নয়নে বারান্দার দিকে চেয়ে থাকে
সুন্দরী তো আসে না
শ্যামল ও হাল ছাড়ে না।
হঠাৎ একদিন বাদলা দিনে
শ্যামল পাশের ওই চায়ের দোকানে
বৃষ্টি দেখতে আসে সুন্দরী
এই বুঝি শ্যামল হয় কবি
কি সুন্দর তার রুপ।
সুন্দরী প্রথম দেখে শ্যামলকে
মনে হয় তার মনে প্রেম জাগে
চোখে চোখে কথা হয়
এই বুঝি প্রেম হয়।
হঠাৎ পাড়ার গুন্ডারা দাদাগিরি দেখায়
শ্যামল আচ্ছামত মার খেয়ে তাগড়া
আশিক হয়।
হাল ছাড়ে না শ্যামল
চিঠি লিখে সুন্দরীকে
বলে তার হৃদয়ের বেদন।
এই প্রথম সুন্দরী হাতে চিঠি পায়
নিচে শ্যামলের নামটি দেখতে পায়
সুন্দরী পাল্টা জবাব দেয়
তার মনের আশা তারে কয়
শ্যামল চিঠি পায়
সুন্দরীর নাম রত্না জানা হয়।
রত্না তাঁরে বাসার ফোন নাম্বার দেয়
দুপুরে তার ফোন করতে কয়
শ্যামল তাঁরে ফোন দেয়
ভীরু ভীরু গলায় দুজনে
কথা কয়।
এ ভাবে চলে চার মাস
তাদের প্রেম গাঢ় হয়
হঠাৎ একদিন শ্যামল রত্নার স্কুলে গিয়ে হাজির
রত্না অবাক হয় মনে মনে খুশি হয়
শ্যামল হাতে নিয়ে গোলাপ
জানায় তাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা
এই দেখে রত্না আবেগপ্লুত হয়।
না না এভাবে আর কদিন
দেখা না হলে মন ভরে কথা না হলে
কাটেনা দিবা স্বপন
তাই ঠিক হলো স্কুল ফাকি দিয়ে রত্না
আসবে পার্কে, মন ভরে দুজনে বাদাম খাবে।
ঠিক তাই হলো দুজনে দেখা হলো
এই প্রথম হাতে হাত চোখে চোখ
অনেকটা সময় হলো কথা
মাঝে মাঝে এদিক সেদিক চাওয়া।
এর পর চললো সাঁই সাঁই প্রেম
দুজন শুধু দুজনার
প্রেমে কি শুধু মধু
জ্বালাও থাকে
কি নিয়ে যেনো ঝগড়া বাধলো
এর পর কথা কাটাকাটি হলো
কিছু দিন কথা বন্ধ
বিরহে শ্যামল বিরহে রত্না
ইন্টারমিশন আইলো।
কেমনে কেমনে জানি সর্ম্পক ঠিক হইলো
আবার দুজনে মিললো
মাঝে মাঝে শ্যামল খভিতা লিখতো
রত্না পইরা হাসতো।
আইলো মোবাইলের যুগ
সর্ম্পক আরো সহজ হইলো।
অনেক বছর পার হইলো
রত্নার বিয়ের চাপ আইলো
শ্যামল তখনো বেকার
হয়নি তার আকার
দুজনেই চিন্তিত কি হবে না হবে
এই ভেবে আশাহত।
হঠাৎ শ্যামল ডিসিশান নিলো
পালিয়ে যাবে রত্নাকে নিয়ে
যা হবে কপালে
পরে দেখা যাবে।
বান্ধবীর বাসার নাম করে রত্না পালালো
শ্যামল তাঁর জন্য বাস স্ট্যান্ডে অপেক্ষারত।
দুজনে বাসে করে পালালো
শ্যামল তার বন্ধুর বাসায় উঠলো
তাঁরা শুভবিবাহ সেরে
ঝামলোমুক্ত হলো।
তিনমাস হলো রত্নার বাসার
সবাই পাগল হ্ইলো
শ্যামলের মা শয্যাশায়ী
শ্যামলের বন্ধুরা বকা খাইলো।
বন্ধু মারফত খবর পাইয়া শ্যামল বাড়ি আইলো
বাপের হাতে কিছু উত্তম মাধ্যম খাইলো
মেনে নেয় না তারা এ বিয়ে
দুলাভাই এসে ঝামেলা চুকালো।
ওদিকে মেয়ের ঘরে সবাই কান্দে
শ্যামলের দুলাভাই তাঁদের
শ্যামলের ঘরে আনে।
কার জানি রহমত
সবাই এ বিয়া মাইনা নিলো।
ওদিকে শ্যামল চাকরী খুজে
হন্য হইয়া জুতা ছিড়ে
কিছুতেই হয়না কিছু
সবার পেরেশানি বাড়ে
কি রহমত! কি রহমত
দুলাভাই ভিসা আনে
ভিসা পাইয়া শ্যামল রত্নার কাছ থেকে
বিদায় নিয়া বিদেশ গেলো।
বিদেশ তার ভালো লাগে না
রত্নারে মিস করে এই কথা কইতেও পারে না
কি আর করা সবই কপাল
তাই মাঝে মাঝে স্বদেশে পলায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।