আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আসেন দেশগড়ার কাজে সম্মিলিত পদক্ষেপটা নিই

অতীত খুড়ি, খুঁজে ফিরি স্বজাতির গুলিবিদ্ধ করোটি

এই সামহোয়ার ইন ব্লগে যেই সব জামাত-শিবির ও রাজাকারের ছানা পোনারা আছে, তারা প্রায়ই আমাদের হেদায়েত করার জন্য পুষ্ট ছাড়েন- এতদিন পর রাজাকার-মুক্তিযোদ্ধা জিগির তুইলা দেশভাগ কইরা কি লাভ। আসেন একসঙ্গে মিল্যা দেশগড়ি। আমি অনেক ভাইবা পাই না, কোন ইস্যুতে তাগো লগে দেশের কাম করা যায়। সমস্যার সমাধান দিছেন লালন সাঁই। গুন্ডারে মুফতি পৈতায় পদোন্নতি দিয়া মূর্তি ভাঙাইয়া জোশ কমে নাই আমিনীর।

হুমকি দিছে ক্ষমতায় আসলে সব মূর্তি ভাইঙ্গা ফেলার। ভাবটা এমন তারা ক্ষমতায় আসতে চায় না, যেমন পদোন্নতি চায় না টিএন্ডটি বিভাগের চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারীরা। তারা যেইটারে মূর্তি বলে, আমরা সেইটারে বলি ভাস্কর্য্য। এখন হাওয়া যা বুঝতেছি আমিনীরে প্রেসিডেন্ট বানাইয়াই ছাড়বো আমরার ভোটাররা। তো কি দরকার এত কষ্ট কইরা দিনের পর দিন খাইটা বানানো মূর্তি কিংবা ভাস্কর্য্যগুলার এহেন বিপন্নতায় ভোগার।

আর এ থেকে জাতিকে উদ্ধার করতে পারি আমরা সামহোয়ারের ব্লগাররা। আমি কইকি এই দেশে যত ভাস্কর্য্য বা মূর্তি আছে সব প‌্যাকেট কইরা ফ্রান্সের কোনো জাদুঘরে পাঠাইয়া দেয়া হোক। সেইখানে ওয়ামী আর শাওন আছেন। তারা খোজ নিয়া আমাদের জানাইতে পারেন কোন জাদুঘর এইসব মূর্তি কিঙবা ভাস্কর্য্যের জন্য মানানসই। এরপর গোটা ফ্রান্সব্যাপী সেগুলির প্রদর্শনীর ব্যবস্থাও নিবেন তারা।

আর এয়ারপোর্ট থিক্যা যাতে চুরি না হয়, সেইটা নিশ্চিত করার জন্য বিমানবন্দরে পাহারার ব্যবস্থা করতে নিশ্চয়ই কিছু সাথী ভাড়া দেবেন তাদের নেতারা। আমরা প‌্যাকেটিংয়ের কাজ করুম। আর কেউ এইডির বিপক্ষে মিছিল করতে চাইলে পিকেটিং। সরকার এবং হবু সরকাররে বলা হবে মূর্তি ভাড়া দিয়া দেশের জন্য বিদেশী মূদ্রা আনা হইতেছে (এখনতো ফ্রাঙক নাই, সবই ইউরো)। আমরা কমু সংস্কৃতি বাচলো, ওরা কইবো কুফরি গেলো।

আমিনি কইবো ইউরো আইলো। শান্তিই শান্তি। আইডিয়াটা ক্যামন? আর কোনো ইস্যুতো চোখে পড়তাছে না

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.