(প্রিয় টেক) বাংলাদেশে প্রযুক্তিপ্রেমী মানুষের সোনার হরিণের নাম তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোন প্রযুক্তি থ্রিজি। গত ৫ বছর ধরে এই নিয়ে দেশে অনেক জল্পনা-কল্পনা হচ্ছে। দেশে থ্রিজি সেবা চালুর বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয় ২০০৮ সালে। তবে বাণিজ্যিকভাবে এ সেবা চালু করতে খসড়া নীতিমালা তৈরির কাজ সম্পন্ন হয় ২০১২ সাল থেকে। একই বছরের ২৮ মার্চ খসড়া থ্রিজি, ফোরজি বা এলটিই রেগুলেটরি অ্যান্ড লাইসেন্সিং নীতিমালা অনুমোদনের জন্য মন্ত্রণালয়ে পাঠায় বিটিআরসি।
মন্ত্রণালয় গত ফেব্রুয়ারিতে এ নীতিমালা চূড়ান্ত করে। গত ১৪ ফেব্রুয়ারি বাণিজ্যিকভাবে থ্রিজি সেবা দিতে আগ্রহী প্রতিষ্ঠানের কাছে আবেদনপত্র আহ্বান করা হয়। এরপর দফায় দফায় থ্রিজি নিলাম আবেদনের সময় পেছানো হয়। অবশেষে গত ১২ আগস্ট দেশের সবগুলো মোবাইল ফোন অপারেটর থ্রিজি নিলামের আবেদন করে। বিদেশি কোন অপারেটর এই নিলাম প্রক্রিয়াতে অংশ না নেওয়াতে সিটিসেল বাদে সবগুলো অপারেটরই থ্রিজি লাইসেন্স পাচ্ছে।
দেশে থ্রিজির সাথেই ফোরজির সুযোগ পেতে যাচ্ছে । আর তাই বাংলাদেশ ও বহির্বিশ্বের প্রেক্ষিত থ্রিজি ও ফোরজির বিস্তারিত জানাচ্ছেন প্রতিবেদক এম. মিজানুর রহমান সোহেল।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।