যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
আজ বৃহষ্পতিবার -
বাইতুল মোকাররম এলাকায় ইসলামী দলের বিক্ষোভের সময় সংঘর্ষে ২০ জন আহত হয়েছে।
যা দেখলাম খবরে - মোটামুটি ধারনা করা যায় - পুলিশ বেশ সংযত ছিলো - বিক্ষোভ কারীরাই উগ্রতা দেখিয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষকের উপর প্রচন্ড দমন নীতি প্রয়োগ করা হয়েছে - শুধু মাত্র জরুরী অবস্থা ভেঙ্গে মিছিল করার অপরাধে।
আজ দেখি জরুরী অবস্থায় পুলিশের উপর হামলার ছবি - কেউ গ্রেফতারও হয়নি।
সরকার কাকে ভয় পায় - কাকে আস্কারা দেয়?
মুফতি আমিনী আগামী কাল শুক্রবার বাদ জুমা বিক্ষোভের কর্মসূচী দিয়েছে।
মানুষ জুমা নামাজ পড়ে রাস্তায় নামবে পুলিশের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হতে। পানি ঘোলা করে সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করে যারা জরুরী অবস্থার সুস্পস্ট লংঘন করে বিক্ষোভের কর্মসূচী দেয় - তাদেরও তো একই ভাবে রিমান্ডে নেওয়া কথা -
কিন্তু হচ্ছে না।
কেন?
আসলে পুতুল নাচের সুতাটা কার হাতে - কে নাচায় পুতুলটা ?
(মৌলবাদীদের বেশী আস্কারার ফলাফল দেখতে হলে পাকিস্তানের দিকে নজর দিন। সময় থাকতে ব্যভস্থা না নিলে কিন্তু আখেরে বিরাট খারাপী আছে - লাল মসজিদ আর বায়তুল মোকাররম কিন্তু এক হয়ে যাবে)
(ছবির কুতজ্ঞতা - দৈনিক সমকাল)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।