আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কুন পথে যাবো আমি কুনটা আমার পথ-১৬

আমার মৃত্যু যেন আমার সকল ইচ্ছা পূরণের পর হয়

আমার ধর্মকর্ম ভ্রস্ট হয়ে যাচ্ছে বলে জুর করে আমাকে মাদ্রাসায় দেয়া হলো। তকন আমার বয়স ১৭। তবে মাদ্রাসায় দেয়া হয়েছে আমি যেন কিচু আদব কায়দা ও ভদ্রতা শিকে আসি। তবে পেচনের সীনটা বলে নেয়া ভালু। আমার বাপের এক দুস্ত আইচিলো আমাগো বাসায়।

তেনি আবার বিশাল দারির অধীকারি। আমার পরনে চিরা জীন্স আর গেন্জি দেইকা তার মাতা ঘুইরা গেলো। আমাকে নামাজ পরি কিনা জিগাইতে আমি কইলাম জী জুম্মার নামাজ পরি। তার মাতা আরো ঘুরতে লাগলো। এর পর একদিন আমাকে সুরা ফাতেহা বলতে বললো।

আমি জলদি কইবার গিয়া পুরা আউলা কইরা ফালাইলাম। মনে মনে সে আহত হইয়া আমার বাপেরে অনেক কতা বুঝাইলো। কইলো আমারে তিনমাস তার মাদ্রাসায় রাকলে আমি ভালু হইয়া যামু। আমি তো জামুইনা। কিন্তু আমার বাপ ঠিকই আমার কানটা চাইপা ধইরা আমারে তার লগে মাদ্রাসায় দিয়া দিলো।

আমি মনে মনে অতি আহত হইয়া মাদ্রাসায় কেমনে তিনমাস কাটামু সেইটা চিন্তা করবার লাগচি। কিন্তু লাব কি! প্রতম দিন আমারে বাপের দুস্ত সবার লগে পরিচয় করাইয়া দিলো। আর একটা রুমে দুইডা পোলার লগে থাকতে দিলো। মাগার আমার আবার রাইতে সিগারেট টানবার বাতিক ছেলো। কিন্তু কিভাবে কি! পোলাপানের লগে দুইচারটা কতা কইয়া ঘুমানির ভান করলাম।

পরে মাঝরাইতে উইটা ব্যঅগ থেইক্যঅ একটা সিগারেট বাহির করলাম। আস্তে আস্তে জানালা খুইলা মনের সুকে সিগারেট শেষ কইরা ঘুমাইলাম। ভোর ৪:৩০ চিল্লাচিল্লিতে ঘূম ভাঙ্গলো। চোক খুইলা দেহি সব পোলাপান উইটা গেছে। নামাজের প্রস্তুতি নিতাচে।

আমি পাত্তা না দিয়া ঘুমাইলাম। ৫মিনিট পর একপোলা আইয়া আমারে ডাকলো, তারে কইলাম যা ব্যাডা এই হান থেইক্যঅ। পাঁচটা। বাপের দুস্ত রুমে আইলো আর পাশে দুইডা পোলা। আমারে ডাকলো মাগার আমি হুইনাও না হুনার ভান কইরা আচি।

হঠাত কইরা দেহি আমারে আলগি দিয়া পোলা দুইডা কোলে উটাইলো। আমি টের পাইয়া ওই নামা ওই নামা কইবার লাগছি মাগার কে হুনে কার কতা। ধপাস কইরা আমারে ফালাইলো বিশাল একটা মাঠে। আর একটা ঝারু। পরিস্কার কর পুরা মাঠ।

আমি কইলাম চু**ি না। তারা না হুনার ভান কইরা গেলো গা। আমি ও জীদ কইরা মাঠে বইয়া রইলাম। একঘন্টা পর পোলা দুইডা আবার আইলো। আমারে কইলো তুমারে ডাকে।

আমি মনে করচি আমার জীদ দেইক্যঅ মনে হয় তারা ভয় পাইচে। আমারে একটা রুমে নিয়া গেলো। সেখানে খালি মাঠি আর মাঠি। আর দুইটা পোলা বইয়া বইয়া মাঠি হাতাইতেচে আর একটু পর পানি দিয়া নরম কইরা গুল গুল কি জানি বানাইতেচে। পোলা দুইঠা কইলো তুমার শাস্তি ১০০০ কুলুপ বানাইবা তুমি।

এই কথা কইয়া দরজা বন কইরা গেলো গা। একটা পুলা কইলো আহো আহো আমি গতকালকের আছরের নামাজ মিস দিচি তাই ১৫০০ বানাইতে হইবো। আর লগের পোলাটা কইলো আমি আজকের ফজরের নামাজ মিস দিচি তাই ২০০০ বানাইতে হইবো। তুমার কপাল ভালু ১০০০ পাইচো। আহো শুরু কইরা দাও।

আমার দুক্কে কান্দন আইলো মাগার কেউ দেকলো না। এই ভাবে প্রতিদিন শাস্তি ভুগ করবার নাগচি। যে সব পুলাপান ই শাস্তি ভোগ করতে আইতো তাগো সবার লগে আমার পরিচয় হই গেল। কারন আমি প্রত্যহ শাস্তি পাইতাম। আমার সুভাব চরিত্ত একনো টিক হইনাই দেইহা বাপের দুস্ত বড় টেনশানে পইরা গেলো।

একদিন আমাক বাজার করতে পাটাইলো। প্রায় ৭০টা পুলাপানের লাইগা। ট্যাকা দিলু ১৫০০। আমি কইলাম বাজার আমি করবার পারুম না। বাপের দুস্ত শাস্তির ভয় দেকাইয়া কইলো আজকা তুমি আমার কতা না হুনলে তোমাক অনেক বরো শাস্তি পাইতে হইবে।

ভয়ে গেলাম বাজারে। কিন্তু বাস স্ট্যান্ড দিয়া যাইতেই মনে হইলো লগে ট্যঅকা আছে। কুনু রকম বাসে উটতে পারলে সিদা এই নরক থেইক্যঅ বাসায় গিয়া উটমু। তার পর বাপের পায়ে ধইরা মাপ চাইয়া টিক হইয়া যামু। বাজারের ব্যাগ ড্রেনে ফালাইলাম।

মাতার টুপি পকেটে। তার পর ঢাকাগামী একখান বাসে চাইপা বসলাম। বাসটা আবার মাদ্রাসার উপর দিয়া যায়। বাস চলতে লাগলো আর আমি আমার মুক্ত হবার সিগন্যাল পাইতে লাগলাম। মাদ্রাসার উপর দিয়া যাইতেই আমি মাতা নীচু কইরা রাকলাম।

মাদ্রাসার পার হইয়া একটু দুর যাইতেই হটাত বাস থামলো, আমি ভাবলাম প্যসেন্জার উটাইবো। মাতা উটাই দেকতেই দেহি বাপের দুস্ত আর পাঁচ সাতটা পুলাপান বাসের সামনে খারাই রইচে। আমার কইলজা আমার লগে নাই। পরে আমাকে বাস থেকে আলগি দিয়া নামাইয়া মাদ্রাসায় নেয়া হইলো। মাদ্রাসায় নিয়া আমাকে একটা রুমে আটকাইলো।

সম্ভবত স্টোর রুম হইবো। সারাদিন আমাকে আটকাইয়া রাকলো। রাতের দিকে কিচু লুকজন ওইরুমে ঢুকলো। তার পর আমাকে অতি আকারে উওম মাধ্যম দিলো। আমি বেহুশ হইয়া গেলাম।

পরে আমারে রুমে প্রেরন করা হইলো। গায়ে অতি ব্যথা নিয়া শুয়ে আচি। অনেক চিন্তা করলাম, পরে ভাবলাম ভালু হইবার ভান যদি করতে পারি তাইলে জলদি বারি যাইতে পারুম। তিনদিন পর সবার আগে ফজরের নামাজের লাইগা উটলাম। মাদ্রাসার সব কানুন মানতে লাগলাম।

হুজুরদের খেদমত করতে লাগলাম। রাইতে পা টিপা দেয়া। গুসলের আগে পিটে তেল মালিস। কাপুর ধুইয়া দেয়া। বাজার করা।

আরো নানাবিধ কাজ। বাপরে দুস্ত বেজায় খুশি। একদা রাত্রীকালীন ভোজনের পর বাহিরের একটু হাটিহাটি করতে চিলাম। হটাত করে মাদ্রাসার একটু বাহিরে একখানা ঘরে আলো ও কিন্চিত শব্দ পাইলাম। ঘর পর্যন্ত পৌছানোর পর স্বভাব মত আমি উকি মারিবার চেস্টা করিলাম।

কিন্তু কুনু উপায় নাই কিচু দেকার। পরে অনেক কস্টে পেচনের ধান ক্ষেত দিয়া গিয়া জানালার ফাক দিয়া উকি মারলাম। সেখানে দেকলাম বাপরে দুস্ত এবং মাদ্রাসার সকল বড় বড় মাতারা আচে। তারা তাস খেলিতেচেন এবং এটা যথারীতি টাকার উপর দিয়া ই যাইতেচে। সিগারেট তো কুনু ব্যাপারই না।

সবার মুকে একটা না হয় আধ একটা আচেই। আমার চক্ষু বরো বরো হই গেলো। মাদ্রাসার পিওন তাদের খেদমত করতে চিলো। হটাত করে এক বোতল জুস টাইপের কিচু আনা হইলো। এক বরো মাতায় কইলো আমি খামু না।

বাপের দুস্ত কইলো আরে নেন, এটা শরীয়তি। এটা খাইলে নেশা হইবো মাগার গুনাহ নাই। পরে দেকলাম সবাই খাইবার লাগচে। আর কিচুক্ষন পর অতি মাত্রায় পাগলামি শুরু কইরা দিচি। আমার শাস্তি ভুগ করা দুস্তগোরে কইলাম মাগার তারা বিশ্বাস করলো না।

পরে একদিন তাগোরে লইয়া দেকলাম। সবার মাতা গরম। কেমনে এইখান থেইক্যা বাহির হন যায় এই চিন্তা করলাম। মাগার কুনু কিচুতেই কিচু হয়না। বাপেরে ফুন কইরা কইলে তেনি বিশ্বাস করবোনা।

ওইদিকে আমার তিনমাস হইতে আর পাঁচদিন বাকী। বাপের দুস্ত কইচে আমারে চাইরা দিবো। একন আমি দোটানায় এইসব কাহিনী ফাস কইরা দিমু নাকি পাঁচদিন কস্ট কইরা পার করুম। কিন্তু আমার বিবেক অতি সত্যি। এই ভন্ডামি বন্দ কইরাই আমি যামু।

জুম্মার নামাজের দিন বাপের দুস্তরে কইয়া পাশের এক মসজিদে নামাজ পরতে গেলাম। নামাজ শেষে ওই মসজিদের ইমাম সাহেব কে সব খুইলা কইলাম। ইমামা সাহেব বিশ্বাস করলো না। কিন্তু যকন আমি কইলাম শরীয়তি মদের কতা তকন তার মনে ধরলো আমার কতা। কারন এই শরীয়তি মদটা হইলো বাংলা মদ, ফানটা(তিনটা), নকটিন(পাচটা(ট্যাবলেট)), এবং আরো কিচু জিনিসের মিশ্রন।

সব মিলালে এটা ফানটার কালার ধারন করে এবং এর গন্ধ তেমন থাকে না। তকন গ্রামে এই মদটা শরীয়তি মদ বলে চালানো হতো এবং একটি জায়েজ পানীয় চিলো। পরে এর প্রতিক্রিয়া দেকার পর সবাই এটা পরিহার করার চেস্টা করলো মাগার আমাগো মাদ্রাসার বরো বরো মাতারা ছাড়লো না। ইমাম সাহেব কে নিয়ে আমি মাদ্রাসায় হাজির হইলাম। মাদ্রাসায় হাজির হইতেই সবাই দেকলাম উনারে বেশ খেদমত করা লাগলো।

কিচুই বুজলাম না। পরে পিওন কইলো উনি এই মাদ্রাসার বরো মাতা কইতে গেলে মালিক!!! তো ইমাম সাহেব কইলো সবাইরে ডাকো(বরো মাতাগোরো) সবাই হাজির। ইমাম সাহেব কইলো আমার বিশ্রামের জন্য যে ঘর বানাইচি তা আমি দেকমু!!! বাপের দুস্ত কইলো ""জী হুকুম, যাবো কিন্তু আপনে আগে বিশ্রাম করেন!!!" হুকুমে কইলো না একনি! পরে ঘরে গিয়া দেকা গেলো সিগারেটের গন্ধ আর পুটকি গুলা পইরা রইচে। আর ওই যে শরীয়তি মদটা,,, অনেকগুলা বোতল ছেলো। এদিক সেদিক পইরা।

আর ঘাটের নীচে ২০টা বোতল রইচে একদম নতুন!!!। হুকুম(ইমাম) ফিরা আইলো মাদ্রাসায় আর সব বরো বরো মাতাগো মাদ্রাসা থেইক্যা বাইর কইরা দিলো। আর বাপের দুস্তরে কইলো পিওনরে বাসায় পাঠাও আমার মেয়েরে আমি নিয়া যামু আমার সাথে। হা হা হা হো হো । আমি হাসি রাকতে পারলাম না।

সব পুলাপান ব্যাগ গোচাইলো আর পাগলের মতো এই নরক থেইক্যা বাহির হইয়া গেলো। আমিও ঢাকাগামী একটা বাসে উটলাম। এইবার মাতা উচা কইরা মাদ্রাসার দিকে চাইয়া আচি। এইবার আমারে আর কেউ আলগি দিয়া বাস থেইক্যঅ বাইর করতে পাবরোনা। বিশেষ অনুরোধ: দয়া করে কেউ মাদ্রসার নাম ও ঠিকানা চাইবেন না।

প্লিজ...... আমি ভীষন লজ্জা পাইবো।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।